জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ পাওয়ার প্রস্তাবের ওপর হওয়া ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাবের ওপর গতকাল এই ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রস্তাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার জন্য ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের কাছে সুপারিশ করা হয়। প্রস্তাবের পক্ষে ভট দিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদের ১২টি দেশ। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোটদানে বিরত ছিল আর ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রদূত রবার্ট উড বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করে। এই ভোট ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধিতাকে প্রতিফলিত করে না, বরং এটিই স্বীকৃতি যে শুধু পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান আসবে।’
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোকে ‘অন্যায়, অনৈতিক এবং অযৌক্তিক’ বলে নিন্দা করেছেন।
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর ভোটের পর নিরাপত্তা পরিষদকে বলেন, ‘প্রস্তাবটি পাস না হওয়ায় আমাদের ইচ্ছা শেষ হয়ে যাবে না। এতে আমাদের সংকল্পও পরাজিত হবে না। আমরা আমাদের প্রচেষ্টা থামাব না।’
নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবটি পাস হওয়ার জন্য অন্তত ৯টি দেশের ভোট দরকার ছিল। কূটনীতিকেরা আগেই ধারণা করেছিলেন যে, ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার পক্ষে সমর্থন জানাতে পারে নিরাপত্তা পরিষদের অধিকাংশ সদস্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে সেই পথ আটকে যেতে পারে। সে ধারণাই সত্যি হয়েছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ ভেটো দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করেছেন।
খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেওয়া নিরাপত্তা পরিষদের ১২ দেশের উদ্দেশে জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান বলেছেন, ‘এটি অত্যন্ত দুঃখজনক কারণ, আপনাদের ভোট শান্তি প্রতিষ্ঠাকে কেবলই অসম্ভব করে তুলবে।’
ফিলিস্তিন ২০১২ সালে জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার জন্য দেশটি বহু বছর ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার জন্য তাদের আবেদন প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদে অনুমোদিত হতে হবে। এরপর সাধারণ পরিষদের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও স্বীকৃত সীমান্তের মধ্যে পাশাপাশি বসবাসকারী ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি সমর্থন করে। ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম ও গাজা উপত্যকায় একটি রাষ্ট্র চায়। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল এই অঞ্চলগুলো দখল করেছিল।
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের মধ্যে অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র অর্জনে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি।
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ পাওয়ার প্রস্তাবের ওপর হওয়া ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে খসড়া প্রস্তাবের ওপর গতকাল এই ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রস্তাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার জন্য ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের কাছে সুপারিশ করা হয়। প্রস্তাবের পক্ষে ভট দিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদের ১২টি দেশ। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড ভোটদানে বিরত ছিল আর ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রদূত রবার্ট উড বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করে। এই ভোট ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধিতাকে প্রতিফলিত করে না, বরং এটিই স্বীকৃতি যে শুধু পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান আসবে।’
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোকে ‘অন্যায়, অনৈতিক এবং অযৌক্তিক’ বলে নিন্দা করেছেন।
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর ভোটের পর নিরাপত্তা পরিষদকে বলেন, ‘প্রস্তাবটি পাস না হওয়ায় আমাদের ইচ্ছা শেষ হয়ে যাবে না। এতে আমাদের সংকল্পও পরাজিত হবে না। আমরা আমাদের প্রচেষ্টা থামাব না।’
নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের প্রস্তাবটি পাস হওয়ার জন্য অন্তত ৯টি দেশের ভোট দরকার ছিল। কূটনীতিকেরা আগেই ধারণা করেছিলেন যে, ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার পক্ষে সমর্থন জানাতে পারে নিরাপত্তা পরিষদের অধিকাংশ সদস্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে সেই পথ আটকে যেতে পারে। সে ধারণাই সত্যি হয়েছে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ ভেটো দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করেছেন।
খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেওয়া নিরাপত্তা পরিষদের ১২ দেশের উদ্দেশে জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান বলেছেন, ‘এটি অত্যন্ত দুঃখজনক কারণ, আপনাদের ভোট শান্তি প্রতিষ্ঠাকে কেবলই অসম্ভব করে তুলবে।’
ফিলিস্তিন ২০১২ সালে জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার জন্য দেশটি বহু বছর ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার জন্য তাদের আবেদন প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদে অনুমোদিত হতে হবে। এরপর সাধারণ পরিষদের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও স্বীকৃত সীমান্তের মধ্যে পাশাপাশি বসবাসকারী ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি সমর্থন করে। ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম ও গাজা উপত্যকায় একটি রাষ্ট্র চায়। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল এই অঞ্চলগুলো দখল করেছিল।
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের মধ্যে অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র অর্জনে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগে