অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর প্রবেশ করেছে ত্রাণের সর্ববৃহৎ চালান। পানি, খাদ্য ও ওষুধ নিয়ে গতকাল রোববার রাফাহ ক্রসিং দিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে ৩৩টি ট্রাক। এর মধ্যে গাজায় অব্যাহত রয়েছে ইসরায়েলি হামলা। গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৮ হাজার ৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ২০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। এ ছাড়া পশ্চিম তীরেও হামলা বাড়িয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১২।
আল কুদস হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। গত রাতে এই হাসপাতাল এলাকায় একের পর এক বোমা বর্ষণ করে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। আল কুদস হাসপাতালের নিকটবর্তী অন্তত ১০টি আবাসিক ভবন ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা।
প্রায় ১৪ হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে আল কুদস হাসপাতালে। তাদের প্রায় সবারই বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। হাসপাতালটি খালি করতে ইসরায়েলের নির্দেশ মানা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে গাজার রেড ক্রিসেন্ট। সংস্থাটি জানিয়েছে, হাসপাতালটিতে গুরুতর আহত অনেক রোগীর চিকিৎসা চলছে। অনেক শিশুকে ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছে। তাদের অন্যত্র স্থানান্তর সম্ভব নয়।
আজ সোমবার ৩৩ ট্রাক ত্রাণ পৌঁছানো প্রসঙ্গে জাতিসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ বলেছে, ২১ অক্টোবর থেকে গাজায় সীমিত আকারে ত্রাণসামগ্রী প্রবেশ শুরুর পর এটিই সবচেয়ে বড় চালান। তবে ত্রাণকর্মীরা জানান, চাহিদার তুলনায় এই ত্রাণ খুবই কম। হাজার হাজার মানুষ খাদ্যসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিতে জাতিসংঘের গুদামগুলোয় এসেছিলেন। কিন্তু প্রয়োজনমতো সেগুলো না পেয়ে তাঁরা মরিয়া হয়ে ওঠেন।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পর সেখানকার হাসপাতালগুলো চলছে জেনারেটরের মাধ্যমে। আর জেনারেটরের জ্বালানিও শেষের পথে। হাসপাতালগুলোর আহ্বান সত্ত্বেও গাজায় কোনো জ্বালানি সরবরাহ করা হয়নি।
বার্তা সংস্থা এএফপির মতে, ২৩ লাখেরও বেশি জনসংখ্যার গাজা উপত্যকায় সীমিত আকারের ত্রাণ পৌঁছানো শুরুর পর এ পর্যন্ত ত্রাণ নিয়ে এসেছে ১১৭টি ট্রাক। অবরোধের আগে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ ট্রাক ত্রাণ ও অন্যান্য মালামাল গাজায় প্রবেশ করত।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর প্রবেশ করেছে ত্রাণের সর্ববৃহৎ চালান। পানি, খাদ্য ও ওষুধ নিয়ে গতকাল রোববার রাফাহ ক্রসিং দিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে ৩৩টি ট্রাক। এর মধ্যে গাজায় অব্যাহত রয়েছে ইসরায়েলি হামলা। গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৮ হাজার ৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ২০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। এ ছাড়া পশ্চিম তীরেও হামলা বাড়িয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১২।
আল কুদস হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। গত রাতে এই হাসপাতাল এলাকায় একের পর এক বোমা বর্ষণ করে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। আল কুদস হাসপাতালের নিকটবর্তী অন্তত ১০টি আবাসিক ভবন ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা।
প্রায় ১৪ হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে আল কুদস হাসপাতালে। তাদের প্রায় সবারই বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। হাসপাতালটি খালি করতে ইসরায়েলের নির্দেশ মানা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে গাজার রেড ক্রিসেন্ট। সংস্থাটি জানিয়েছে, হাসপাতালটিতে গুরুতর আহত অনেক রোগীর চিকিৎসা চলছে। অনেক শিশুকে ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছে। তাদের অন্যত্র স্থানান্তর সম্ভব নয়।
আজ সোমবার ৩৩ ট্রাক ত্রাণ পৌঁছানো প্রসঙ্গে জাতিসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ বলেছে, ২১ অক্টোবর থেকে গাজায় সীমিত আকারে ত্রাণসামগ্রী প্রবেশ শুরুর পর এটিই সবচেয়ে বড় চালান। তবে ত্রাণকর্মীরা জানান, চাহিদার তুলনায় এই ত্রাণ খুবই কম। হাজার হাজার মানুষ খাদ্যসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিতে জাতিসংঘের গুদামগুলোয় এসেছিলেন। কিন্তু প্রয়োজনমতো সেগুলো না পেয়ে তাঁরা মরিয়া হয়ে ওঠেন।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পর সেখানকার হাসপাতালগুলো চলছে জেনারেটরের মাধ্যমে। আর জেনারেটরের জ্বালানিও শেষের পথে। হাসপাতালগুলোর আহ্বান সত্ত্বেও গাজায় কোনো জ্বালানি সরবরাহ করা হয়নি।
বার্তা সংস্থা এএফপির মতে, ২৩ লাখেরও বেশি জনসংখ্যার গাজা উপত্যকায় সীমিত আকারের ত্রাণ পৌঁছানো শুরুর পর এ পর্যন্ত ত্রাণ নিয়ে এসেছে ১১৭টি ট্রাক। অবরোধের আগে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ ট্রাক ত্রাণ ও অন্যান্য মালামাল গাজায় প্রবেশ করত।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
২০ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
২৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৩৯ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
১ ঘণ্টা আগে