গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে বলেছেন, হামাস ও ইসরায়েল এবং মধ্যস্থতাকারীদের সমন্বয়ে আগামীকাল স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
গাজাবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘সবাইকে সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং সরকারি সূত্র থেকে নির্দেশনা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
যুদ্ধবিরতির সঠিক সময় এর আগে স্পষ্ট করে বলা হয়নি। তবে ইসরায়েল জানিয়েছিল, তাদের মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করলেও স্থানীয় সময় বিকেল ৪টার আগে কোনো বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে না।
ছয় সপ্তাহের প্রথম যুদ্ধবিরতির পর্যায়ে হামাস ৩৩ জিম্মিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে নারী (সেনা ও বেসামরিক), শিশু এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ থাকবে। প্রথমে নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সীদের মুক্তি দেবে, পরে ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেওয়া হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনজন করে জিম্মি মুক্তি দেবে হামাস। ৩৩ জিম্মির বাকি অংশ মুক্তি দেবে চুক্তির শেষের দিকে। প্রথমে জীবিতদের মুক্তি দেওয়া হবে, তারপর জিম্মিদের মরদেহগুলো পাঠানো হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েল প্রতিটি বেসামরিক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। পাশাপাশি প্রতি ইসরায়েলি নারী সেনাদের বিপরীতে ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে। ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষ ও শিশু মিলিয়ে ৯৯০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ জন মুক্তি পাবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকায় হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন সেনা ও বেসামরিক মানুষ হত্যা এবং ২৫০ জনকে বন্দী করে। এর পর থেকেই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। এই যুদ্ধে ৪৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ২৩ লাখ। অন্যদিকে জিম্মিদের অনেককেই মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গাজায় হামাসের কাছে এখনো ৯৮ জন জিম্মি জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় রয়েছেন।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে বলেছেন, হামাস ও ইসরায়েল এবং মধ্যস্থতাকারীদের সমন্বয়ে আগামীকাল স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
গাজাবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘সবাইকে সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং সরকারি সূত্র থেকে নির্দেশনা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
যুদ্ধবিরতির সঠিক সময় এর আগে স্পষ্ট করে বলা হয়নি। তবে ইসরায়েল জানিয়েছিল, তাদের মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করলেও স্থানীয় সময় বিকেল ৪টার আগে কোনো বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে না।
ছয় সপ্তাহের প্রথম যুদ্ধবিরতির পর্যায়ে হামাস ৩৩ জিম্মিকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে নারী (সেনা ও বেসামরিক), শিশু এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ থাকবে। প্রথমে নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সীদের মুক্তি দেবে, পরে ৫০ বছরের বেশি বয়সী পুরুষদের মুক্তি দেওয়া হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনজন করে জিম্মি মুক্তি দেবে হামাস। ৩৩ জিম্মির বাকি অংশ মুক্তি দেবে চুক্তির শেষের দিকে। প্রথমে জীবিতদের মুক্তি দেওয়া হবে, তারপর জিম্মিদের মরদেহগুলো পাঠানো হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েল প্রতিটি বেসামরিক জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ৩০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। পাশাপাশি প্রতি ইসরায়েলি নারী সেনাদের বিপরীতে ৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে। ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষ ও শিশু মিলিয়ে ৯৯০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ জন মুক্তি পাবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকায় হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন সেনা ও বেসামরিক মানুষ হত্যা এবং ২৫০ জনকে বন্দী করে। এর পর থেকেই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। এই যুদ্ধে ৪৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ২৩ লাখ। অন্যদিকে জিম্মিদের অনেককেই মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, গাজায় হামাসের কাছে এখনো ৯৮ জন জিম্মি জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় রয়েছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২০ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে