পাকিস্তানে অন্তত ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের কার্যালয় থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। শাহবাজ শরিফের সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান এ ঘোষণা দেন।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাহবাজ শরিফ ও শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী দুবাইতে বৈঠক করেন। সেখানেই মূলত পাকিস্তানের সংকটাপন্ন অর্থনীতিতে গতি ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতার কথা জানান নাহিয়ান। আর তারই ধারাবাহিকতায় এই বিনিয়োগের ঘোষণা।
আরব আমিরাতের সংবাদ সংস্থা ওয়াম নিউজ জানিয়েছে, মূলত পাকিস্তানের অর্থনীতি শক্তিশালী করা, এটিকে সহযোগিতা করা এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে। এ বিষয়ে এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকার বলেছে, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান পাকিস্তানের একাধিক খাতে ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।’
গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার গঠনের পর থেকেই পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) দেশটিতে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে রিজার্ভ বৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে ভ্রাতৃপ্রতিম দেশগুলোর কাছে ধরনা দিচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করেন শাহবাজ শরিফ।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা একাধিকবার বলেছেন, আরেক আরব দেশ সৌদি আরবও পাকিস্তানে ৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর আগে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত মাসে বলেছিলেন, পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রকল্পে রিয়াদ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থলগ্নি করবে।
এদিকে, মাসখানেক আগেও পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একপ্রকার তলানিতে ঠেকে মাত্র ৯ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল। তবে সর্বশেষ সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১৪ বিলিয়ন ডলারে। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগ কার্যকর হলে পাকিস্তানের অর্থনীতিতে আবারও গতির সূচনা হবে।
পাকিস্তানে অন্তত ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের কার্যালয় থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। শাহবাজ শরিফের সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান এ ঘোষণা দেন।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাহবাজ শরিফ ও শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী দুবাইতে বৈঠক করেন। সেখানেই মূলত পাকিস্তানের সংকটাপন্ন অর্থনীতিতে গতি ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতার কথা জানান নাহিয়ান। আর তারই ধারাবাহিকতায় এই বিনিয়োগের ঘোষণা।
আরব আমিরাতের সংবাদ সংস্থা ওয়াম নিউজ জানিয়েছে, মূলত পাকিস্তানের অর্থনীতি শক্তিশালী করা, এটিকে সহযোগিতা করা এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে। এ বিষয়ে এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকার বলেছে, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান পাকিস্তানের একাধিক খাতে ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।’
গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার গঠনের পর থেকেই পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) দেশটিতে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে রিজার্ভ বৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে ভ্রাতৃপ্রতিম দেশগুলোর কাছে ধরনা দিচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করেন শাহবাজ শরিফ।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা একাধিকবার বলেছেন, আরেক আরব দেশ সৌদি আরবও পাকিস্তানে ৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর আগে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত মাসে বলেছিলেন, পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রকল্পে রিয়াদ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থলগ্নি করবে।
এদিকে, মাসখানেক আগেও পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একপ্রকার তলানিতে ঠেকে মাত্র ৯ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল। তবে সর্বশেষ সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১৪ বিলিয়ন ডলারে। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগ কার্যকর হলে পাকিস্তানের অর্থনীতিতে আবারও গতির সূচনা হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেরুটে তাঁকে তুলনা করেছেন স্কুলের শিশুর বাবার সঙ্গে। ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতিকে ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘এটি যেন দুই শিশুর মারামারি—যেখানে শেষ পর্যন্ত ‘‘বাবাকে হস্তক্ষেপ করতে হয়’’।’
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার কারণে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কতটা পিছিয়েছে বলে মনে করেন তিনি। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, মূলত কয়েক দশক। তারা যদি এটি পেত, তাহলে তারা নরকে যেত। সবশেষ তারা সমৃদ্ধকরণ করতে চেয়েছিল। ওই আঘাত যুদ্ধের সমাপ্তি টেনেছে।’
১ ঘণ্টা আগেইরানে মার্কিন হামলাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমায় পরমাণু বোমার ফেলার সঙ্গে তুলনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা ফেলার মধ্য দিয়ে যেভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল, সেভাবেই ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমানের
১ ঘণ্টা আগে