ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আপত্তি জানানোর পর হামাস অবশেষে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তির আওতায় ইসরায়েলি দাবি মেনে নিয়েছে। এই চুক্তির শর্ত অনুসারে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী আইডিএফ সাময়িকভাবে গাজায় অবস্থান করবে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল আজ বৃহস্পতিবার আরব মধ্যস্থতাকারীদের উদ্ধৃতি দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।
হামাস দীর্ঘ মাস ধরে দাবি করে আসছিল যে, কেবল ইসরায়েলি সেনারা গাজায় থেকে পুরোপুরি সরে গেলেই একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং গাজার যুদ্ধ স্থায়ীভাবে শেষ হবে। তবে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংগঠনটি তাদের দাবি শিথিল করছে এবং মধ্যস্থতাকারীদের কাছে একটি তালিকা দিয়েছে। এই তালিকায় প্রথম দফায় যেসব ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে তাদের নাম আছে।
মধ্যস্থতাকারীরা ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে জানিয়েছেন, ওই তালিকায় মার্কিন নাগরিক, নারী, বয়স্ক জিম্মি এবং চিকিৎসাজনিত সমস্যায় থাকা ব্যক্তিদের নাম আছে। এ ছাড়া, পাঁচজন মৃত জিম্মির নামও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাতে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আলোচকেরা প্রথম পর্যায়ে আরও বেশি সংখ্যক জিম্মির মুক্তির জন্য চাপ দিচ্ছেন। একই সঙ্গে, তারা গাজা-মিশর সীমান্তে ফিলাডেলফি করিডর থেকে ধীরে ধীরে সরে যাওয়ার প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। অন্যদিকে, হামাসও রাজি হয়েছে যে—তারা মিশর ও গাজার মধ্যে রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি অংশ পরিচালনায় আর কোনো ভূমিকা রাখবে না।
এদিকে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া গত বুধবার দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান আল-থানির সঙ্গে দেখা করেছেন একটি সম্ভাব্য জিম্মি মুক্তি ও গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে। এক সূত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওস এই বৈঠকের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, আলোচ্য প্রস্তাব অনুযায়ী—৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির সময়ে ৩০ জন জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। এর বিনিময়ে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তার পরিমাণ বাড়াবে। এর আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে যে যুদ্ধবিরতি হয়েছিল সে সময় সপ্তাহ খানেকের যুদ্ধবিরতি চলাকালে প্রতিদিন ১০ জন করে জিম্মি মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
একজন পশ্চিমা কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে জানিয়েছেন, একটি চুক্তির রূপরেখা তৈরি হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, তবে এটি হবে সীমিত পরিসরের একটি যুদ্ধবিরতি এবং কেবল কয়েকজন জিম্মি মুক্তি এবং অল্প সময়ের জন্য লড়াই বন্ধ থাকবে।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আপত্তি জানানোর পর হামাস অবশেষে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তির আওতায় ইসরায়েলি দাবি মেনে নিয়েছে। এই চুক্তির শর্ত অনুসারে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী আইডিএফ সাময়িকভাবে গাজায় অবস্থান করবে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল আজ বৃহস্পতিবার আরব মধ্যস্থতাকারীদের উদ্ধৃতি দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।
হামাস দীর্ঘ মাস ধরে দাবি করে আসছিল যে, কেবল ইসরায়েলি সেনারা গাজায় থেকে পুরোপুরি সরে গেলেই একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং গাজার যুদ্ধ স্থায়ীভাবে শেষ হবে। তবে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংগঠনটি তাদের দাবি শিথিল করছে এবং মধ্যস্থতাকারীদের কাছে একটি তালিকা দিয়েছে। এই তালিকায় প্রথম দফায় যেসব ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে তাদের নাম আছে।
মধ্যস্থতাকারীরা ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে জানিয়েছেন, ওই তালিকায় মার্কিন নাগরিক, নারী, বয়স্ক জিম্মি এবং চিকিৎসাজনিত সমস্যায় থাকা ব্যক্তিদের নাম আছে। এ ছাড়া, পাঁচজন মৃত জিম্মির নামও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাতে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আলোচকেরা প্রথম পর্যায়ে আরও বেশি সংখ্যক জিম্মির মুক্তির জন্য চাপ দিচ্ছেন। একই সঙ্গে, তারা গাজা-মিশর সীমান্তে ফিলাডেলফি করিডর থেকে ধীরে ধীরে সরে যাওয়ার প্রস্তাব মেনে নিয়েছে। অন্যদিকে, হামাসও রাজি হয়েছে যে—তারা মিশর ও গাজার মধ্যে রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি অংশ পরিচালনায় আর কোনো ভূমিকা রাখবে না।
এদিকে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া গত বুধবার দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান আল-থানির সঙ্গে দেখা করেছেন একটি সম্ভাব্য জিম্মি মুক্তি ও গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে। এক সূত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওস এই বৈঠকের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, আলোচ্য প্রস্তাব অনুযায়ী—৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির সময়ে ৩০ জন জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। এর বিনিময়ে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তার পরিমাণ বাড়াবে। এর আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে যে যুদ্ধবিরতি হয়েছিল সে সময় সপ্তাহ খানেকের যুদ্ধবিরতি চলাকালে প্রতিদিন ১০ জন করে জিম্মি মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
একজন পশ্চিমা কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে জানিয়েছেন, একটি চুক্তির রূপরেখা তৈরি হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, তবে এটি হবে সীমিত পরিসরের একটি যুদ্ধবিরতি এবং কেবল কয়েকজন জিম্মি মুক্তি এবং অল্প সময়ের জন্য লড়াই বন্ধ থাকবে।
তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১৬ মিনিট আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
২৩ মিনিট আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
৩৬ মিনিট আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
৩৬ মিনিট আগে