১১ বছর আগে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের মধ্যে ভয়াবহ বোমা হামলায় ধ্বংস হয় গ্রামের পর গ্রাম। সেই সময় ছোট্ট এক শিশুকে হারিয়ে ফেলেন তার মা-বাবা। কোথাও খুঁজে না পেয়ে প্রায় আশা হারিয়ে ফেলছিলেন তাঁরা। সেই ছেলেকে এবার সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গিয়ে খুঁজে পেলেন মা। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ তথ্য জানায়।
মায়ের সঙ্গে ছেলের আবেগঘন আলিঙ্গনের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। সেই ভিডিওর কথা তুলে ধরে সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় গালফ নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হারিয়ে যাওয়ার পর বেশ কয়েকজনের হাত ঘুরে এক দম্পতির কাছে আশ্রয় পায় ওই শিশু। তাঁরা নিজেদের সন্তানের মতোই বড় করেন শিশুটিকে। চলতি রমজানে ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে যান সেই দম্পতি। ভাগ্যক্রমে একই সময়ে ওমরাহ করতে আসেন শিশুটির জন্মদাত্রী মা।
সেখানে হঠাৎ করেই তাদের দেখা হয়। সন্তানকে ফিরে পেয়ে যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পান তার মা। অবসান হয় এক যুগের অনুসন্ধানের। মা-ছেলের নাটকীয় মিলনের সেই দৃশ্য ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে।
মূলত বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে সন্তানকে খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন মা। অন্যদিকে যাঁদের কাছে সে বড় হচ্ছিল, তাঁদেরও চাওয়া ছিল শিশুটি যেন তার পরিবার খুঁজে পায়। আর এর জন্য তার ছবি ও তথ্য বেশ কিছু সংস্থার ওয়েবসাইটেও দিয়েছিল পরিবারটি।
মা-ছেলের পরিচয় শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। তখন উভয় পরিবারই মক্কায় ওমরাহ পালন করছিল। বিষয়টি তাদের জানানোর পর মা-সন্তানের পুনর্মিলনের ব্যবস্থা করা হয়।
সৌদি সরকারের গত মে মাসে ঘোষিত এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে প্রায় সাড়ে চার লাখ সিরীয় আছে।
১১ বছর আগে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের মধ্যে ভয়াবহ বোমা হামলায় ধ্বংস হয় গ্রামের পর গ্রাম। সেই সময় ছোট্ট এক শিশুকে হারিয়ে ফেলেন তার মা-বাবা। কোথাও খুঁজে না পেয়ে প্রায় আশা হারিয়ে ফেলছিলেন তাঁরা। সেই ছেলেকে এবার সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গিয়ে খুঁজে পেলেন মা। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এ তথ্য জানায়।
মায়ের সঙ্গে ছেলের আবেগঘন আলিঙ্গনের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। সেই ভিডিওর কথা তুলে ধরে সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় গালফ নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হারিয়ে যাওয়ার পর বেশ কয়েকজনের হাত ঘুরে এক দম্পতির কাছে আশ্রয় পায় ওই শিশু। তাঁরা নিজেদের সন্তানের মতোই বড় করেন শিশুটিকে। চলতি রমজানে ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে যান সেই দম্পতি। ভাগ্যক্রমে একই সময়ে ওমরাহ করতে আসেন শিশুটির জন্মদাত্রী মা।
সেখানে হঠাৎ করেই তাদের দেখা হয়। সন্তানকে ফিরে পেয়ে যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পান তার মা। অবসান হয় এক যুগের অনুসন্ধানের। মা-ছেলের নাটকীয় মিলনের সেই দৃশ্য ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে।
মূলত বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে সন্তানকে খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন মা। অন্যদিকে যাঁদের কাছে সে বড় হচ্ছিল, তাঁদেরও চাওয়া ছিল শিশুটি যেন তার পরিবার খুঁজে পায়। আর এর জন্য তার ছবি ও তথ্য বেশ কিছু সংস্থার ওয়েবসাইটেও দিয়েছিল পরিবারটি।
মা-ছেলের পরিচয় শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। তখন উভয় পরিবারই মক্কায় ওমরাহ পালন করছিল। বিষয়টি তাদের জানানোর পর মা-সন্তানের পুনর্মিলনের ব্যবস্থা করা হয়।
সৌদি সরকারের গত মে মাসে ঘোষিত এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে প্রায় সাড়ে চার লাখ সিরীয় আছে।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৭ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে