অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন ভূখণ্ড গাজায় হামাসের এক ভয়াবহ হামলায় ২৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া যুদ্ধের পর এই প্রথম এত বেশিসংখ্যক ইসরায়েলি সেনা নিহত হলো। তা-ও আবার একটি মাত্র হামলায়। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইডিএফের মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, গতকাল সোমবার গাজা কেন্দ্রীয় অঞ্চলে ইসরায়েলি সেনারা দুটি ভবন ধসিয়ে দেওয়ার জন্য বিস্ফোরক বসানোর কাজ করছিল।
হ্যাগারি জানান, ইসরায়েলি সেনারা বিস্ফোরক বসানোর সময় হামাস যোদ্ধারা রকেটচালিত একটি গ্রেনেড দিয়ে নিকটবর্তী একটি ট্যাংকে আঘাত হানে। ফলে আশপাশে থাকা বিস্ফোরকে আগুন ধরে যায় এবং সেনারা সেখান থেকে সরে যাওয়ার আগেই ভবন দুটি তাদের ওপর ধসে পড়ে।
হ্যাগারি নিহতের সংখ্যা ২৪ জানালেও তাদের বিস্তারিত জানাননি। এদিকে, ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১৩ জানিয়েছে, আইডিএফ যে সংখ্যা জানিয়েছে, হামাসের হামলায় নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা তার চেয়েও বেশি হতে পারে। চ্যানেলটি জানিয়েছে, তারা আরও নাম প্রকাশ করবে পরে।
এদিকে, ফিলিস্তিনের গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার ও হামলা বন্ধের বিনিময়ে সম্প্রতি বাকি বন্দীদের মুক্তির শর্ত দিয়েছিল হামাস। এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, ‘আমি হামাসের দানবদের আত্মসমর্পণের শর্ত সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি।’
এতে সরকারের ওপর খেপেছেন ইসরায়েলি বন্দীদের স্বজনেরা। গতকাল সোমবার ইসরায়েলের পার্লামেন্টে ঢুকে হট্টগোল করেছেন তাঁরা। স্বজনদের ফিরিয়ে আনতে সরকারকে আরও উদ্যোগী হতে আহ্বান জানানো হয়েছে তাঁদের পক্ষ থেকে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়, জিম্মি করে ২৫৩ জনকে। এর জেরে ওই দিনই হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গতকাল পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৫ হাজার ২৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এরপর গত নভেম্বরে মানবিক কারণ দেখিয়ে শর্ত সাপেক্ষে যুদ্ধবিরতি হয়। সে সময় দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফায় বন্দিবিনিময় হয়। ওই সময় ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বাকিরা এখনো তাদের জিম্মায় রয়ে গেছে।
অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন ভূখণ্ড গাজায় হামাসের এক ভয়াবহ হামলায় ২৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া যুদ্ধের পর এই প্রথম এত বেশিসংখ্যক ইসরায়েলি সেনা নিহত হলো। তা-ও আবার একটি মাত্র হামলায়। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইডিএফের মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, গতকাল সোমবার গাজা কেন্দ্রীয় অঞ্চলে ইসরায়েলি সেনারা দুটি ভবন ধসিয়ে দেওয়ার জন্য বিস্ফোরক বসানোর কাজ করছিল।
হ্যাগারি জানান, ইসরায়েলি সেনারা বিস্ফোরক বসানোর সময় হামাস যোদ্ধারা রকেটচালিত একটি গ্রেনেড দিয়ে নিকটবর্তী একটি ট্যাংকে আঘাত হানে। ফলে আশপাশে থাকা বিস্ফোরকে আগুন ধরে যায় এবং সেনারা সেখান থেকে সরে যাওয়ার আগেই ভবন দুটি তাদের ওপর ধসে পড়ে।
হ্যাগারি নিহতের সংখ্যা ২৪ জানালেও তাদের বিস্তারিত জানাননি। এদিকে, ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১৩ জানিয়েছে, আইডিএফ যে সংখ্যা জানিয়েছে, হামাসের হামলায় নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা তার চেয়েও বেশি হতে পারে। চ্যানেলটি জানিয়েছে, তারা আরও নাম প্রকাশ করবে পরে।
এদিকে, ফিলিস্তিনের গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার ও হামলা বন্ধের বিনিময়ে সম্প্রতি বাকি বন্দীদের মুক্তির শর্ত দিয়েছিল হামাস। এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, ‘আমি হামাসের দানবদের আত্মসমর্পণের শর্ত সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি।’
এতে সরকারের ওপর খেপেছেন ইসরায়েলি বন্দীদের স্বজনেরা। গতকাল সোমবার ইসরায়েলের পার্লামেন্টে ঢুকে হট্টগোল করেছেন তাঁরা। স্বজনদের ফিরিয়ে আনতে সরকারকে আরও উদ্যোগী হতে আহ্বান জানানো হয়েছে তাঁদের পক্ষ থেকে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়, জিম্মি করে ২৫৩ জনকে। এর জেরে ওই দিনই হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গতকাল পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৫ হাজার ২৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এরপর গত নভেম্বরে মানবিক কারণ দেখিয়ে শর্ত সাপেক্ষে যুদ্ধবিরতি হয়। সে সময় দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফায় বন্দিবিনিময় হয়। ওই সময় ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বাকিরা এখনো তাদের জিম্মায় রয়ে গেছে।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৪৪ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে