আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেনের ভূখণ্ড বিনিময় নিয়ে আলোচনা শুধু ইউক্রেনের সঙ্গেই হতে পারে—এ বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে কোনো সমঝোতা চলবে না।
আজ বুধবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
মাখোঁ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছা হলো একটি যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করা। তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পুতিনের সঙ্গে আসন্ন আলাস্কা বৈঠক নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা জানা গেছে এবং ইউরোপীয় নেতাদের পক্ষ থেকেও তাঁদের প্রত্যাশা স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট মনে করেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনা একটি ইতিবাচক বিষয়। তবে সেই আলোচনা যদি হয় এমন বিষয়ে, যা ইউরোপ মহাদেশকে সরাসরি প্রভাবিত করবে, যেমন ইউক্রেন যুদ্ধ—তবে সেই আলোচনা অবশ্যই ইউরোপের শোনা উচিত।
মাখোঁ ও আন্তোনিও কস্তা উভয় নেতাই জোর দিয়ে বলেছেন—ইউক্রেনের পক্ষে সমর্থন ও মস্কোর ওপর চাপ বজায় রাখার বর্তমান অবস্থান অব্যাহত রাখতে হবে।
মাখোঁ বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা না হয়, আমাদের—মানে ইউরোপীয় ও মার্কিনদের—ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যেতে হবে।’
এদিকে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জ জানিয়েছেন, ইউরোপীয় নেতারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আসন্ন বৈঠক যেন ‘সঠিক পথে’ থাকে, তা নিশ্চিত করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। আজ জার্মানির বার্লিন শহরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মার্জ জানান, আগামী শুক্রবার আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে ট্রাম্প-পুতিন শীর্ষ বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুক্রবারের বৈঠক সফল হোক। তাই আমরা ইউরোপীয়রা সবধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে এই বৈঠক সঠিক পথে অগ্রসর হয়।’
মার্জ স্পষ্ট করে বলেন, পরবর্তী আলোচনায় অবশ্যই ইউক্রেনকে টেবিলে থাকতে হবে এবং যেকোনো চুক্তির আগে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রথমেই যুদ্ধবিরতি হোক, তারপর একটি কাঠামোগত চুক্তি তৈরি হোক। ইউক্রেন যদি অঞ্চল ছাড়া না ছাড়ার বিষয়ে আলোচনা করতে রাজি হয়, তবে আমরা নিশ্চিত করব, সীমান্তে যেন কোনো অবিচারের পরিবর্তন না ঘটে।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেনের ভূখণ্ড বিনিময় নিয়ে আলোচনা শুধু ইউক্রেনের সঙ্গেই হতে পারে—এ বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে কোনো সমঝোতা চলবে না।
আজ বুধবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
মাখোঁ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছা হলো একটি যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করা। তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পুতিনের সঙ্গে আসন্ন আলাস্কা বৈঠক নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা জানা গেছে এবং ইউরোপীয় নেতাদের পক্ষ থেকেও তাঁদের প্রত্যাশা স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট মনে করেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনা একটি ইতিবাচক বিষয়। তবে সেই আলোচনা যদি হয় এমন বিষয়ে, যা ইউরোপ মহাদেশকে সরাসরি প্রভাবিত করবে, যেমন ইউক্রেন যুদ্ধ—তবে সেই আলোচনা অবশ্যই ইউরোপের শোনা উচিত।
মাখোঁ ও আন্তোনিও কস্তা উভয় নেতাই জোর দিয়ে বলেছেন—ইউক্রেনের পক্ষে সমর্থন ও মস্কোর ওপর চাপ বজায় রাখার বর্তমান অবস্থান অব্যাহত রাখতে হবে।
মাখোঁ বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা না হয়, আমাদের—মানে ইউরোপীয় ও মার্কিনদের—ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যেতে হবে।’
এদিকে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জ জানিয়েছেন, ইউরোপীয় নেতারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আসন্ন বৈঠক যেন ‘সঠিক পথে’ থাকে, তা নিশ্চিত করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। আজ জার্মানির বার্লিন শহরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মার্জ জানান, আগামী শুক্রবার আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে ট্রাম্প-পুতিন শীর্ষ বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুক্রবারের বৈঠক সফল হোক। তাই আমরা ইউরোপীয়রা সবধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে এই বৈঠক সঠিক পথে অগ্রসর হয়।’
মার্জ স্পষ্ট করে বলেন, পরবর্তী আলোচনায় অবশ্যই ইউক্রেনকে টেবিলে থাকতে হবে এবং যেকোনো চুক্তির আগে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, প্রথমেই যুদ্ধবিরতি হোক, তারপর একটি কাঠামোগত চুক্তি তৈরি হোক। ইউক্রেন যদি অঞ্চল ছাড়া না ছাড়ার বিষয়ে আলোচনা করতে রাজি হয়, তবে আমরা নিশ্চিত করব, সীমান্তে যেন কোনো অবিচারের পরিবর্তন না ঘটে।’
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বন্দিবিনিমিয় এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর থেকে উদ্যাপন শুরু হয়েছে। ইসরায়েলিরা বন্দী ফিরে পাবে এই আনন্দে উদ্যাপন করছে। অন্যদিকে হামলা বন্ধের আনন্দ উদ্যাপন করছে গাজাবাসী। তবে তাঁদের এই উদ্যাপনের মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বিষাদ।
৮ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজায় দুই বছর ধরে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় অবশেষে গত বৃহস্পতিবার যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হয়েছে তারা। গতকাল শুক্রবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন দেয় ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর ঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজাবাসী। গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক ভিডিওতে দেখা যায়, গাজার সৈকতে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের ঢেউ আর পাশের সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে হাজারো মানুষ। গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে গাজা শহর এবং উত্তর গাজার দিকে যাচ্ছে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রকামী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো জিতলেন এবারের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। গতকাল শুক্রবার তাঁর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি বলেছে, ২০২৫ সালের শান্তির নোবেল এমন একজনের হাতে যাচ্ছে, যিনি সাহসী এবং শান্তির জন্য লড়াই জারি রেখেছেন। একই সঙ্গে অন্ধকার সময়ে ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্রের আলো...
৯ ঘণ্টা আগে