
ফাঁস হওয়া কিছু নথি বলছে, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে। পাশাপাশি মার্কিন পুলিশ বাহিনী ইসরায়েলপন্থী অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ‘মুসলিম চরমপন্থীদের’ ওপর প্রশিক্ষণ নেওয়া ছাড়াও ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো জরিপ করেছে।
তবে ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত হ্যাক হওয়া ওই নথিগুলোতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো গোষ্ঠীর বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি বলে দাবি করা হয়েছে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে ব্রেনান সেন্টার ফর জাস্টিসের একজন ফেলো এবং এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্ট মাইক জার্মান মনে করেন, এই ধরনের নথি আদান-প্রদান এবং প্রশিক্ষণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর ভালো অনুশীলনগুলোর ক্ষতি করছে।
আজ শুক্রবার গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ২৭০ গিগাবাইটের সমান ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত ওই নথিগুলো ২০২০ সালের জুনে হ্যাক করেছিল স্বঘোষিত হ্যাকটিভিস্টরা। পরে তারা এগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। বিপুলসংখ্যক ওই নথিতে দুই শতাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়ে তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘এলএ ক্লিয়ার’ নামে একটি সংস্থার গোপন কিছু তথ্যও ফাঁস হয়। এই সংস্থাটি মূলত মাদকসংক্রান্ত তদন্তে কেসস্টাডি ও বিশ্লেষণাত্মক সহযোগিতা সরবরাহ করে। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি পুলিশ চিফস অ্যাসোসিয়েশন, ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এবং লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি শেরিফস ডিপার্টমেন্টের সমন্বয়ে এই সংস্থা ১৯৯২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রকাশ্যে মাদক মোকাবিলার মিশন নিয়ে সংস্থাটি কাজ করলেও ফাঁস নথিতে জানা গেছে, এটির আর্কাইভে গাজা ও পশ্চিম তীরে সংঘটিত একটি বড় সংঘর্ষের পূর্ববর্তী কিছু ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণ রয়েছে। আর এই তথ্যগুলো সরবরাহ করেছে সরাসরি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং এর সঙ্গে গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি থিঙ্কট্যাঙ্ক।
ওই আর্কাইভে ‘গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা’ শিরোনামে ২০১১ সালের ১১ এপ্রিলের একটি নথিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কৌশলগত বিভাগের চিহ্ন এবং ব্যাজ সংযুক্ত রয়েছে। নথিটি ‘শুধু অফিশিয়াল ব্যবহারের জন্য’ লেখা দ্বারা চিহ্নিত ছিল। এ ধরনের চিহ্ন দ্বারা বোঝানো হয়, এটি সবার কাছে প্রকাশযোগ্য নয়।
ওই দস্তাবেজে উল্লেখ ছিল, ‘সম্প্রতি গাজা উপত্যকা থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী হামলা তীব্রভাবে বেড়েছে। এসব হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।’
দস্তাবেজে কিছু প্রমাণও সংযুক্ত ছিল। ২০১১ সালের ১১ মার্চ হামাসের কাছ থেকে ছোড়া রকেটের সংখ্যা, শায়ার হানেগেভ স্কুল বাসে হামলা এবং ইতামারের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি পরিবারকে হত্যার তথ্যপ্রমাণ উল্লেখ ছিল। তবে ওই নথিতে ইতামারের বাসিন্দাদের মধ্যে বিরোধের দীর্ঘ ইতিহাস উল্লেখ ছিল না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পশ্চিম তীরসংলগ্ন ওই এলাকাকে ইসরায়েলিদের অবৈধ বসতি হিসেবে মনে করে। ২০১০ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে ভূমি দখল, ফিলিস্তিনি গ্রামে হামলা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যায় ইতামারের বসতি স্থাপনকারীদের সংশ্লিষ্টতা চিহ্নিত করা হয়েছিল।

ফাঁস হওয়া কিছু নথি বলছে, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে। পাশাপাশি মার্কিন পুলিশ বাহিনী ইসরায়েলপন্থী অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ‘মুসলিম চরমপন্থীদের’ ওপর প্রশিক্ষণ নেওয়া ছাড়াও ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো জরিপ করেছে।
তবে ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত হ্যাক হওয়া ওই নথিগুলোতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো গোষ্ঠীর বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি বলে দাবি করা হয়েছে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে ব্রেনান সেন্টার ফর জাস্টিসের একজন ফেলো এবং এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্ট মাইক জার্মান মনে করেন, এই ধরনের নথি আদান-প্রদান এবং প্রশিক্ষণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর ভালো অনুশীলনগুলোর ক্ষতি করছে।
আজ শুক্রবার গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ২৭০ গিগাবাইটের সমান ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত ওই নথিগুলো ২০২০ সালের জুনে হ্যাক করেছিল স্বঘোষিত হ্যাকটিভিস্টরা। পরে তারা এগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। বিপুলসংখ্যক ওই নথিতে দুই শতাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়ে তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘এলএ ক্লিয়ার’ নামে একটি সংস্থার গোপন কিছু তথ্যও ফাঁস হয়। এই সংস্থাটি মূলত মাদকসংক্রান্ত তদন্তে কেসস্টাডি ও বিশ্লেষণাত্মক সহযোগিতা সরবরাহ করে। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি পুলিশ চিফস অ্যাসোসিয়েশন, ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এবং লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি শেরিফস ডিপার্টমেন্টের সমন্বয়ে এই সংস্থা ১৯৯২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রকাশ্যে মাদক মোকাবিলার মিশন নিয়ে সংস্থাটি কাজ করলেও ফাঁস নথিতে জানা গেছে, এটির আর্কাইভে গাজা ও পশ্চিম তীরে সংঘটিত একটি বড় সংঘর্ষের পূর্ববর্তী কিছু ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণ রয়েছে। আর এই তথ্যগুলো সরবরাহ করেছে সরাসরি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং এর সঙ্গে গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি থিঙ্কট্যাঙ্ক।
ওই আর্কাইভে ‘গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা’ শিরোনামে ২০১১ সালের ১১ এপ্রিলের একটি নথিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কৌশলগত বিভাগের চিহ্ন এবং ব্যাজ সংযুক্ত রয়েছে। নথিটি ‘শুধু অফিশিয়াল ব্যবহারের জন্য’ লেখা দ্বারা চিহ্নিত ছিল। এ ধরনের চিহ্ন দ্বারা বোঝানো হয়, এটি সবার কাছে প্রকাশযোগ্য নয়।
ওই দস্তাবেজে উল্লেখ ছিল, ‘সম্প্রতি গাজা উপত্যকা থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী হামলা তীব্রভাবে বেড়েছে। এসব হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।’
দস্তাবেজে কিছু প্রমাণও সংযুক্ত ছিল। ২০১১ সালের ১১ মার্চ হামাসের কাছ থেকে ছোড়া রকেটের সংখ্যা, শায়ার হানেগেভ স্কুল বাসে হামলা এবং ইতামারের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি পরিবারকে হত্যার তথ্যপ্রমাণ উল্লেখ ছিল। তবে ওই নথিতে ইতামারের বাসিন্দাদের মধ্যে বিরোধের দীর্ঘ ইতিহাস উল্লেখ ছিল না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পশ্চিম তীরসংলগ্ন ওই এলাকাকে ইসরায়েলিদের অবৈধ বসতি হিসেবে মনে করে। ২০১০ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে ভূমি দখল, ফিলিস্তিনি গ্রামে হামলা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যায় ইতামারের বসতি স্থাপনকারীদের সংশ্লিষ্টতা চিহ্নিত করা হয়েছিল।

ফাঁস হওয়া কিছু নথি বলছে, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে। পাশাপাশি মার্কিন পুলিশ বাহিনী ইসরায়েলপন্থী অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ‘মুসলিম চরমপন্থীদের’ ওপর প্রশিক্ষণ নেওয়া ছাড়াও ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো জরিপ করেছে।
তবে ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত হ্যাক হওয়া ওই নথিগুলোতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো গোষ্ঠীর বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি বলে দাবি করা হয়েছে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে ব্রেনান সেন্টার ফর জাস্টিসের একজন ফেলো এবং এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্ট মাইক জার্মান মনে করেন, এই ধরনের নথি আদান-প্রদান এবং প্রশিক্ষণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর ভালো অনুশীলনগুলোর ক্ষতি করছে।
আজ শুক্রবার গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ২৭০ গিগাবাইটের সমান ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত ওই নথিগুলো ২০২০ সালের জুনে হ্যাক করেছিল স্বঘোষিত হ্যাকটিভিস্টরা। পরে তারা এগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। বিপুলসংখ্যক ওই নথিতে দুই শতাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়ে তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘এলএ ক্লিয়ার’ নামে একটি সংস্থার গোপন কিছু তথ্যও ফাঁস হয়। এই সংস্থাটি মূলত মাদকসংক্রান্ত তদন্তে কেসস্টাডি ও বিশ্লেষণাত্মক সহযোগিতা সরবরাহ করে। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি পুলিশ চিফস অ্যাসোসিয়েশন, ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এবং লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি শেরিফস ডিপার্টমেন্টের সমন্বয়ে এই সংস্থা ১৯৯২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রকাশ্যে মাদক মোকাবিলার মিশন নিয়ে সংস্থাটি কাজ করলেও ফাঁস নথিতে জানা গেছে, এটির আর্কাইভে গাজা ও পশ্চিম তীরে সংঘটিত একটি বড় সংঘর্ষের পূর্ববর্তী কিছু ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণ রয়েছে। আর এই তথ্যগুলো সরবরাহ করেছে সরাসরি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং এর সঙ্গে গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি থিঙ্কট্যাঙ্ক।
ওই আর্কাইভে ‘গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা’ শিরোনামে ২০১১ সালের ১১ এপ্রিলের একটি নথিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কৌশলগত বিভাগের চিহ্ন এবং ব্যাজ সংযুক্ত রয়েছে। নথিটি ‘শুধু অফিশিয়াল ব্যবহারের জন্য’ লেখা দ্বারা চিহ্নিত ছিল। এ ধরনের চিহ্ন দ্বারা বোঝানো হয়, এটি সবার কাছে প্রকাশযোগ্য নয়।
ওই দস্তাবেজে উল্লেখ ছিল, ‘সম্প্রতি গাজা উপত্যকা থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী হামলা তীব্রভাবে বেড়েছে। এসব হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।’
দস্তাবেজে কিছু প্রমাণও সংযুক্ত ছিল। ২০১১ সালের ১১ মার্চ হামাসের কাছ থেকে ছোড়া রকেটের সংখ্যা, শায়ার হানেগেভ স্কুল বাসে হামলা এবং ইতামারের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি পরিবারকে হত্যার তথ্যপ্রমাণ উল্লেখ ছিল। তবে ওই নথিতে ইতামারের বাসিন্দাদের মধ্যে বিরোধের দীর্ঘ ইতিহাস উল্লেখ ছিল না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পশ্চিম তীরসংলগ্ন ওই এলাকাকে ইসরায়েলিদের অবৈধ বসতি হিসেবে মনে করে। ২০১০ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে ভূমি দখল, ফিলিস্তিনি গ্রামে হামলা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যায় ইতামারের বসতি স্থাপনকারীদের সংশ্লিষ্টতা চিহ্নিত করা হয়েছিল।

ফাঁস হওয়া কিছু নথি বলছে, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে। পাশাপাশি মার্কিন পুলিশ বাহিনী ইসরায়েলপন্থী অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ‘মুসলিম চরমপন্থীদের’ ওপর প্রশিক্ষণ নেওয়া ছাড়াও ফিলিস্তিনপন্থী কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো জরিপ করেছে।
তবে ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত হ্যাক হওয়া ওই নথিগুলোতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো গোষ্ঠীর বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি বলে দাবি করা হয়েছে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে।
এ বিষয়ে ব্রেনান সেন্টার ফর জাস্টিসের একজন ফেলো এবং এফবিআইয়ের সাবেক এজেন্ট মাইক জার্মান মনে করেন, এই ধরনের নথি আদান-প্রদান এবং প্রশিক্ষণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর ভালো অনুশীলনগুলোর ক্ষতি করছে।
আজ শুক্রবার গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ২৭০ গিগাবাইটের সমান ‘ব্লুলিকস ট্রুভ’ খ্যাত ওই নথিগুলো ২০২০ সালের জুনে হ্যাক করেছিল স্বঘোষিত হ্যাকটিভিস্টরা। পরে তারা এগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। বিপুলসংখ্যক ওই নথিতে দুই শতাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিষয়ে তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘এলএ ক্লিয়ার’ নামে একটি সংস্থার গোপন কিছু তথ্যও ফাঁস হয়। এই সংস্থাটি মূলত মাদকসংক্রান্ত তদন্তে কেসস্টাডি ও বিশ্লেষণাত্মক সহযোগিতা সরবরাহ করে। লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি পুলিশ চিফস অ্যাসোসিয়েশন, ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এবং লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি শেরিফস ডিপার্টমেন্টের সমন্বয়ে এই সংস্থা ১৯৯২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রকাশ্যে মাদক মোকাবিলার মিশন নিয়ে সংস্থাটি কাজ করলেও ফাঁস নথিতে জানা গেছে, এটির আর্কাইভে গাজা ও পশ্চিম তীরে সংঘটিত একটি বড় সংঘর্ষের পূর্ববর্তী কিছু ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণ রয়েছে। আর এই তথ্যগুলো সরবরাহ করেছে সরাসরি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং এর সঙ্গে গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি থিঙ্কট্যাঙ্ক।
ওই আর্কাইভে ‘গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা’ শিরোনামে ২০১১ সালের ১১ এপ্রিলের একটি নথিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর কৌশলগত বিভাগের চিহ্ন এবং ব্যাজ সংযুক্ত রয়েছে। নথিটি ‘শুধু অফিশিয়াল ব্যবহারের জন্য’ লেখা দ্বারা চিহ্নিত ছিল। এ ধরনের চিহ্ন দ্বারা বোঝানো হয়, এটি সবার কাছে প্রকাশযোগ্য নয়।
ওই দস্তাবেজে উল্লেখ ছিল, ‘সম্প্রতি গাজা উপত্যকা থেকে উদ্ভূত সন্ত্রাসী হামলা তীব্রভাবে বেড়েছে। এসব হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।’
দস্তাবেজে কিছু প্রমাণও সংযুক্ত ছিল। ২০১১ সালের ১১ মার্চ হামাসের কাছ থেকে ছোড়া রকেটের সংখ্যা, শায়ার হানেগেভ স্কুল বাসে হামলা এবং ইতামারের ইহুদি সম্প্রদায়ের একটি পরিবারকে হত্যার তথ্যপ্রমাণ উল্লেখ ছিল। তবে ওই নথিতে ইতামারের বাসিন্দাদের মধ্যে বিরোধের দীর্ঘ ইতিহাস উল্লেখ ছিল না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পশ্চিম তীরসংলগ্ন ওই এলাকাকে ইসরায়েলিদের অবৈধ বসতি হিসেবে মনে করে। ২০১০ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে ভূমি দখল, ফিলিস্তিনি গ্রামে হামলা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যায় ইতামারের বসতি স্থাপনকারীদের সংশ্লিষ্টতা চিহ্নিত করা হয়েছিল।

বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিরোধী দলগুলোর জোট মহাগাঠবন্ধন বা মহাজোটে ভাঙনের খবর ছড়ালেও বিকাশশীল ইনসান পার্টির প্রধান ও উপমুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মুকেশ সাহানি সে খবর পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। এই পর্বকে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স বা এনডিএ–এর ছোট অংশীদারদের জন্য শক্তি পরীক্ষার লড়াই হিসেবে দেখা হচ্ছে। জিতন রাম মাঞ্জির নেতৃত্বাধীন হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা ও রাজ্যসভার সদস্য উপেন্দ্র কুশওয়াহার নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় লোক মোর্চা—দুটি দলই ছয়টি করে আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার নয় মন্ত্রী এই পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন—বিজেন্দ্র প্রসাদ যাদব (সুপৌল), সুমিত কুমার সিং (চাকাই), মোহাম্মদ জামা খান (চেইনপুর), লেশি সিং (ধামদহা), কৃষ্ণ নন্দন পাসওয়ান (হরসিধি), রেণু দেবী (বেতিয়া), নীরজ কুমার বাবলু (ছাটাপুর), নিতীশ মিশ্র (ঝনঝারপুর), প্রেম কুমার (গয়া), শীলা মণ্ডল (ফুলপরাস), বিজয় মণ্ডল (সিকতি) এবং জয়ন্ত রাজ কুশওয়াহা (আমরপুর)।
আজ যেসব জেলায় ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিম চম্পারণ, পূর্ব চম্পারণ, সীতামারহি, মধুবনী, সুপৌল, আরারিয়া ও কিষাণগঞ্জ। এসব জেলার সীমানা নেপালের সঙ্গে যুক্ত। এই ভোটপর্বে সীমাঞ্চল অঞ্চলের বহু জেলা অন্তর্ভুক্ত। এখানে মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপস্থিতি বেশি, ফলে এ পর্বটি সরকার ও বিরোধী—দুই জোটের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সবচেয়ে নজরকাড়া আসনের মধ্যে একটি হলো ভাগলপুর জেলার কাহালগাঁও। এখানে চারদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। মহাগঠবন্ধনের শরিক আরজেডি ও কংগ্রেসের মধ্যে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াই’ দেখা যাবে। লড়াইয়ে রয়েছে শাসক দল জনতা দল ইউনাইটেডও। অন্যদিকে, বিজেপির বর্তমান বিধায়ক পবন কুমার যাদব দল থেকে বিদ্রোহ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি রাজেশ কুমার, যিনি সংরক্ষিত কুটুম্বা আসন দ্বিতীয়বারের মতো ধরে রাখতে চান। এ ছাড়া প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন বিধানসভার স্পিকার উদয় নারায়ণ চৌধুরী (আরজেডি), কংগ্রেস বিধায়ক দলনেতা শাকিল আহমেদ খান এবং সিপিআই-এমএল বিধায়ক দলনেতা মেহবুব আলম।
দ্বিতীয় দফার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রায় ৪ লাখ নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত প্রথম দফার ভোটে ৬৫ শতাংশের বেশি ভোটার অংশ নিয়েছিলেন, যা রেকর্ড পরিমাণ ভোটার উপস্থিতি। ভোট গণনা হবে আগামী ১৪ নভেম্বর।

বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিরোধী দলগুলোর জোট মহাগাঠবন্ধন বা মহাজোটে ভাঙনের খবর ছড়ালেও বিকাশশীল ইনসান পার্টির প্রধান ও উপমুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মুকেশ সাহানি সে খবর পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। এই পর্বকে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স বা এনডিএ–এর ছোট অংশীদারদের জন্য শক্তি পরীক্ষার লড়াই হিসেবে দেখা হচ্ছে। জিতন রাম মাঞ্জির নেতৃত্বাধীন হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা ও রাজ্যসভার সদস্য উপেন্দ্র কুশওয়াহার নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় লোক মোর্চা—দুটি দলই ছয়টি করে আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার নয় মন্ত্রী এই পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন—বিজেন্দ্র প্রসাদ যাদব (সুপৌল), সুমিত কুমার সিং (চাকাই), মোহাম্মদ জামা খান (চেইনপুর), লেশি সিং (ধামদহা), কৃষ্ণ নন্দন পাসওয়ান (হরসিধি), রেণু দেবী (বেতিয়া), নীরজ কুমার বাবলু (ছাটাপুর), নিতীশ মিশ্র (ঝনঝারপুর), প্রেম কুমার (গয়া), শীলা মণ্ডল (ফুলপরাস), বিজয় মণ্ডল (সিকতি) এবং জয়ন্ত রাজ কুশওয়াহা (আমরপুর)।
আজ যেসব জেলায় ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিম চম্পারণ, পূর্ব চম্পারণ, সীতামারহি, মধুবনী, সুপৌল, আরারিয়া ও কিষাণগঞ্জ। এসব জেলার সীমানা নেপালের সঙ্গে যুক্ত। এই ভোটপর্বে সীমাঞ্চল অঞ্চলের বহু জেলা অন্তর্ভুক্ত। এখানে মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপস্থিতি বেশি, ফলে এ পর্বটি সরকার ও বিরোধী—দুই জোটের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সবচেয়ে নজরকাড়া আসনের মধ্যে একটি হলো ভাগলপুর জেলার কাহালগাঁও। এখানে চারদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। মহাগঠবন্ধনের শরিক আরজেডি ও কংগ্রেসের মধ্যে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াই’ দেখা যাবে। লড়াইয়ে রয়েছে শাসক দল জনতা দল ইউনাইটেডও। অন্যদিকে, বিজেপির বর্তমান বিধায়ক পবন কুমার যাদব দল থেকে বিদ্রোহ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি রাজেশ কুমার, যিনি সংরক্ষিত কুটুম্বা আসন দ্বিতীয়বারের মতো ধরে রাখতে চান। এ ছাড়া প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন বিধানসভার স্পিকার উদয় নারায়ণ চৌধুরী (আরজেডি), কংগ্রেস বিধায়ক দলনেতা শাকিল আহমেদ খান এবং সিপিআই-এমএল বিধায়ক দলনেতা মেহবুব আলম।
দ্বিতীয় দফার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রায় ৪ লাখ নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত প্রথম দফার ভোটে ৬৫ শতাংশের বেশি ভোটার অংশ নিয়েছিলেন, যা রেকর্ড পরিমাণ ভোটার উপস্থিতি। ভোট গণনা হবে আগামী ১৪ নভেম্বর।

ফাঁস হওয়া কিছু নথির তথ্য অনুযায়ী, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
জেন্দিয়া বলেন, যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে ১১ অক্টোবর, কিন্তু তাঁর এলাকার বেশির ভাগ অংশ এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। তিনি বলেন, ‘চুক্তির দুই সপ্তাহ পরই আমাদের আশ্রয় নেওয়া জায়গায় ভয়াবহ বোমাবর্ষণ হয়। আমার বোন তখন সেখানেই মারা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওর স্বামী যুদ্ধের শুরুতেই মারা গিয়েছিল। সন্তানদের একাই লালনপালন করছিল। গাজা শহরে যখন হামলা বেড়ে গেল, তখন সন্তানদের নিয়ে মাঝ গাজায় একটি তাঁবুতে আশ্রয় নেয়। কিন্তু সেখানেই ও মারা গেল। এখন ওর সন্তানদের মা-বাবা কেউ বেঁচে নেই।’
জেন্দিয়ার মতো অনেক ফিলিস্তিনি মনে করে, যুদ্ধবিরতির পরও গণহত্যা থামেনি। তিনি বলেন, ‘গণহত্যা শুধু গণমাধ্যমে থেমেছে। তারা (গণমাধ্যম) কথা বলা বন্ধ করেছে, কিন্তু আমাদের জন্য এটা এখনো চলছে।’
গাজায় এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা চলছে। প্রায় প্রতিদিন গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘর ধ্বংস হচ্ছে। গোলাগুলি ও গুলিবর্ষণে সাধারণ মানুষ নিহত হচ্ছে। আকাশে ড্রোন ঘুরছে, বাজছে আতঙ্ক ছড়ানো শব্দ। ইসরায়েলি অবরোধের কারণে খাদ্য ও ওষুধের সংকটও আগের মতোই রয়েছে। দিনে গড়ে মাত্র ১৫০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করতে দেওয়া হয়, যেখানে চুক্তিতে ছিল ৬০০টি। তার বেশির ভাগেই অপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও ওষুধ, জরুরি জিনিসপত্র এখনো মজুত ঘাটতিতে।
যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ২৪২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, তাদের মধ্যে বহু শিশু রয়েছে। এ ছাড়া রাফাহ সীমান্ত এখনো বন্ধ। ফলে গুরুতর আহত ব্যক্তিদের মিসরে নেওয়া যাচ্ছে না।
জেন্দিয়া জানান, তিনি তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন প্রথম বছরের ‘আটা হত্যাকাণ্ডে’। সেদিন ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালিয়েছিল। এখন তিনি তিন সন্তান ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের নিয়ে গাজা শহরের এক স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেইর আল-বালাহের পূর্ব দিকে ছিলাম। যুদ্ধবিরতি শুরু হলে ভাবলাম, গাজা শহর বা এখানে—যেখানেই থাকি, তাঁবুতেই থাকতে হবে। তাই থাকা ঠিক করেছিলাম। কিন্তু প্রতিদিন সকালে বোমা পড়ত। নিরাপত্তা পাইনি। তাই শহরের কেন্দ্রে চলে এসেছি।’
তবু শান্তি ফেরেনি বলে জানান এই ফিলিস্তিনি নারী। তিনি আরও জানেন, ‘আমি খাবার মজুত করে রাখি। ভয় হয়, আবার অবরোধ কড়াকড়ি হবে, ক্ষুধা ফিরে আসবে। প্রতিদিন সকালে পূর্ব দিক থেকে বিস্ফোরণের শব্দ আসে। প্রতিদিন নতুন হামলা, নতুন লাশ।
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় এখন নতুন আতঙ্ক—ইসরায়েলি ড্রোন। ৩০ বছর বয়সী আনাস মুঈন বলেন, ‘তিন দিন আগে ড্রোনটা আমার বাড়ির ওপর ঘুরছিল। ওরা যে রেকর্ডিং বাজায়, তাতে ইচ্ছে করেই বিকৃতি আনা হয়। শব্দগুলো স্পষ্ট না, বিকট। মনে হয় ভয় ধরানোর জন্যই এমন করছে।’
আনাস মুঈন বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় এসব ড্রোন আমাদের মনে করিয়ে দেয়—সেনারা কাছেই আছে, নজর রাখছে। ওরা বলছে, বন্দীদের দেহ হস্তান্তর করো, ‘যুদ্ধবিরতি মানো। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ, এসব আমাদের দায়িত্ব নয়।’
বাসিন্দারা জানান, এখন দেখা ড্রোনগুলো আগের ছোট কোয়াডকপ্টার নয়। এগুলোর আকার বড়, দেখতে ইসরায়েলের আরএ-০১ মডেলের মতো, কিছুটা পরিবর্তিত নকশায়। মুঈন বলেন, ‘এগুলো অনেক উঁচুতে ওড়ে, আকারে ত্রিভুজাকার। আগে এমন ড্রোন আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহার হতে দেখেছি। এবার এটা ভয় ছড়ানো বার্তা দিচ্ছিল। মনে হচ্ছিল, যেকোনো মুহূর্তে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।’
ইসরায়েলি ড্রোন এখনো লিফলেট ফেলছে গাজার বিভিন্ন স্থানে। গত রোববারের লিফলেটে হামাসের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো হয়। মুঈন বলেন, ‘মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের পাশাপাশি স্থল হামলাও বেড়েছে।’
১৯ অক্টোবর ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি ভেঙে রাফাহতে বিমান হামলা চালায়। ওই দিন দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর তারা পাল্টা হামলায় ১০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, আহত হয় আরও ১৫০ জন। মুঈন বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনারা এখনো গাজার অনেক ভেতরে অবস্থান করছে। সামরিক যান আমার বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটারের মধ্যেই, অথচ আমি শহরের কেন্দ্রেই থাকি।’
মুঈন যোগ করেন, ‘এগুলো কেবল মাঝেমধ্যে হামলা নয়, প্রতিদিনের রুটিন। বিমান হামলা, গোলাবর্ষণ আর এত গুলিবর্ষণ হয় যে একে প্রায় উন্মত্ত বলা যায়। কখনো দেখা যায়, এক সৈন্য টানা ১৫ মিনিট গুলি চালিয়ে যাচ্ছে।’

গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
জেন্দিয়া বলেন, যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে ১১ অক্টোবর, কিন্তু তাঁর এলাকার বেশির ভাগ অংশ এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। তিনি বলেন, ‘চুক্তির দুই সপ্তাহ পরই আমাদের আশ্রয় নেওয়া জায়গায় ভয়াবহ বোমাবর্ষণ হয়। আমার বোন তখন সেখানেই মারা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওর স্বামী যুদ্ধের শুরুতেই মারা গিয়েছিল। সন্তানদের একাই লালনপালন করছিল। গাজা শহরে যখন হামলা বেড়ে গেল, তখন সন্তানদের নিয়ে মাঝ গাজায় একটি তাঁবুতে আশ্রয় নেয়। কিন্তু সেখানেই ও মারা গেল। এখন ওর সন্তানদের মা-বাবা কেউ বেঁচে নেই।’
জেন্দিয়ার মতো অনেক ফিলিস্তিনি মনে করে, যুদ্ধবিরতির পরও গণহত্যা থামেনি। তিনি বলেন, ‘গণহত্যা শুধু গণমাধ্যমে থেমেছে। তারা (গণমাধ্যম) কথা বলা বন্ধ করেছে, কিন্তু আমাদের জন্য এটা এখনো চলছে।’
গাজায় এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা চলছে। প্রায় প্রতিদিন গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘর ধ্বংস হচ্ছে। গোলাগুলি ও গুলিবর্ষণে সাধারণ মানুষ নিহত হচ্ছে। আকাশে ড্রোন ঘুরছে, বাজছে আতঙ্ক ছড়ানো শব্দ। ইসরায়েলি অবরোধের কারণে খাদ্য ও ওষুধের সংকটও আগের মতোই রয়েছে। দিনে গড়ে মাত্র ১৫০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করতে দেওয়া হয়, যেখানে চুক্তিতে ছিল ৬০০টি। তার বেশির ভাগেই অপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও ওষুধ, জরুরি জিনিসপত্র এখনো মজুত ঘাটতিতে।
যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ২৪২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, তাদের মধ্যে বহু শিশু রয়েছে। এ ছাড়া রাফাহ সীমান্ত এখনো বন্ধ। ফলে গুরুতর আহত ব্যক্তিদের মিসরে নেওয়া যাচ্ছে না।
জেন্দিয়া জানান, তিনি তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন প্রথম বছরের ‘আটা হত্যাকাণ্ডে’। সেদিন ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালিয়েছিল। এখন তিনি তিন সন্তান ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের নিয়ে গাজা শহরের এক স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেইর আল-বালাহের পূর্ব দিকে ছিলাম। যুদ্ধবিরতি শুরু হলে ভাবলাম, গাজা শহর বা এখানে—যেখানেই থাকি, তাঁবুতেই থাকতে হবে। তাই থাকা ঠিক করেছিলাম। কিন্তু প্রতিদিন সকালে বোমা পড়ত। নিরাপত্তা পাইনি। তাই শহরের কেন্দ্রে চলে এসেছি।’
তবু শান্তি ফেরেনি বলে জানান এই ফিলিস্তিনি নারী। তিনি আরও জানেন, ‘আমি খাবার মজুত করে রাখি। ভয় হয়, আবার অবরোধ কড়াকড়ি হবে, ক্ষুধা ফিরে আসবে। প্রতিদিন সকালে পূর্ব দিক থেকে বিস্ফোরণের শব্দ আসে। প্রতিদিন নতুন হামলা, নতুন লাশ।
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় এখন নতুন আতঙ্ক—ইসরায়েলি ড্রোন। ৩০ বছর বয়সী আনাস মুঈন বলেন, ‘তিন দিন আগে ড্রোনটা আমার বাড়ির ওপর ঘুরছিল। ওরা যে রেকর্ডিং বাজায়, তাতে ইচ্ছে করেই বিকৃতি আনা হয়। শব্দগুলো স্পষ্ট না, বিকট। মনে হয় ভয় ধরানোর জন্যই এমন করছে।’
আনাস মুঈন বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সময় এসব ড্রোন আমাদের মনে করিয়ে দেয়—সেনারা কাছেই আছে, নজর রাখছে। ওরা বলছে, বন্দীদের দেহ হস্তান্তর করো, ‘যুদ্ধবিরতি মানো। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ, এসব আমাদের দায়িত্ব নয়।’
বাসিন্দারা জানান, এখন দেখা ড্রোনগুলো আগের ছোট কোয়াডকপ্টার নয়। এগুলোর আকার বড়, দেখতে ইসরায়েলের আরএ-০১ মডেলের মতো, কিছুটা পরিবর্তিত নকশায়। মুঈন বলেন, ‘এগুলো অনেক উঁচুতে ওড়ে, আকারে ত্রিভুজাকার। আগে এমন ড্রোন আত্মঘাতী হামলায় ব্যবহার হতে দেখেছি। এবার এটা ভয় ছড়ানো বার্তা দিচ্ছিল। মনে হচ্ছিল, যেকোনো মুহূর্তে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।’
ইসরায়েলি ড্রোন এখনো লিফলেট ফেলছে গাজার বিভিন্ন স্থানে। গত রোববারের লিফলেটে হামাসের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো হয়। মুঈন বলেন, ‘মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের পাশাপাশি স্থল হামলাও বেড়েছে।’
১৯ অক্টোবর ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি ভেঙে রাফাহতে বিমান হামলা চালায়। ওই দিন দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর তারা পাল্টা হামলায় ১০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে, আহত হয় আরও ১৫০ জন। মুঈন বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনারা এখনো গাজার অনেক ভেতরে অবস্থান করছে। সামরিক যান আমার বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটারের মধ্যেই, অথচ আমি শহরের কেন্দ্রেই থাকি।’
মুঈন যোগ করেন, ‘এগুলো কেবল মাঝেমধ্যে হামলা নয়, প্রতিদিনের রুটিন। বিমান হামলা, গোলাবর্ষণ আর এত গুলিবর্ষণ হয় যে একে প্রায় উন্মত্ত বলা যায়। কখনো দেখা যায়, এক সৈন্য টানা ১৫ মিনিট গুলি চালিয়ে যাচ্ছে।’

ফাঁস হওয়া কিছু নথির তথ্য অনুযায়ী, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ মিনিট আগে
বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে একটি নতুন চুক্তি হতে চলেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও বিস্তৃত হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি রপ্তানি বাড়বে এবং গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ভারতে নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সার্জিও গোরের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা একটি ন্যায্য চুক্তির দিকে এগোচ্ছি, এটি একটি ন্যায্য বাণিজ্য চুক্তি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ভারতের সঙ্গে একটি চুক্তি করছি, যা আগেরগুলোর চেয়ে অনেক ভিন্ন।’ ট্রাম্প আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এর আগে গত আগস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়ায়। যা চীনের চেয়ে ২০ শতাংশ এবং পাকিস্তানের চেয়ে ৩১ শতাংশ বেশি।
সে সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি, ভারত সরকার সরাসরি বা পরোক্ষভাবে রুশ ফেডারেশন থেকে তেল আমদানি করছে... আমার বিচার অনুযায়ী, ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ‘‘অ্যাড ভ্যালোরেম ডিউটি’’ আরোপ করা প্রয়োজন।’ প্রসঙ্গত, অ্যাড ভ্যালোরেম ডিউটি বা শুল্ক বলতে এমন এক ধরনের আমদানি শুল্ক বা কর বোঝায়, যা আমদানি করা পণ্যের মোট মূল্যের ওপর ভিত্তি করে গণনা করা হয়। এটি সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হয়।

বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে একটি নতুন চুক্তি হতে চলেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও বিস্তৃত হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি রপ্তানি বাড়বে এবং গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ভারতে নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সার্জিও গোরের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা একটি ন্যায্য চুক্তির দিকে এগোচ্ছি, এটি একটি ন্যায্য বাণিজ্য চুক্তি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ভারতের সঙ্গে একটি চুক্তি করছি, যা আগেরগুলোর চেয়ে অনেক ভিন্ন।’ ট্রাম্প আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
এর আগে গত আগস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়ায়। যা চীনের চেয়ে ২০ শতাংশ এবং পাকিস্তানের চেয়ে ৩১ শতাংশ বেশি।
সে সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি, ভারত সরকার সরাসরি বা পরোক্ষভাবে রুশ ফেডারেশন থেকে তেল আমদানি করছে... আমার বিচার অনুযায়ী, ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ‘‘অ্যাড ভ্যালোরেম ডিউটি’’ আরোপ করা প্রয়োজন।’ প্রসঙ্গত, অ্যাড ভ্যালোরেম ডিউটি বা শুল্ক বলতে এমন এক ধরনের আমদানি শুল্ক বা কর বোঝায়, যা আমদানি করা পণ্যের মোট মূল্যের ওপর ভিত্তি করে গণনা করা হয়। এটি সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হয়।

ফাঁস হওয়া কিছু নথির তথ্য অনুযায়ী, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, বিস্ফোরণের আগে গাড়িটি অন্তত তিন ঘণ্টা ধরে ঘটনাস্থলে অবস্থান করছিল।
দিল্লি পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের নাম সালমান ও দেবেন্দর। দুজনই অতীতে বিস্ফোরণে ব্যবহৃত হুন্দাই আই-২০ গাড়িটির মালিক ছিলেন। গাড়িটির বিক্রির পুরো ইতিহাস এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যাতে সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তদন্তকারীরা এখনো নিশ্চিত করেননি, এটি সন্ত্রাসী হামলা ছিল কি না। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ‘সব দিক থেকেই তদন্ত চলছে।’
গাড়ির মালিকানা নিয়ে তদন্ত
হরিয়ানার গুরগাঁও পুলিশের মুখপাত্র সন্দীপ কুমার বলেন, বিস্ফোরণে ব্যবহৃত গাড়িটি প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দা সালমানের নামে নিবন্ধিত ছিল। এটি ২০১৩ সালের সাদা রঙের গাড়ি।
তিনি বলেন, ‘প্রায় দেড় বছর আগে সালমান গাড়িটি দিল্লির ওখলা এলাকার বাসিন্দা দেবেন্দরের কাছে বিক্রি করেন। আমরা সালমানকে দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি।’
দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, দেবেন্দরকেও আটক করা হয়েছে। উভয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে পরবর্তী বিক্রির ধাপগুলো জানতে এবং পুরো মালিকানা-শৃঙ্খল স্পষ্ট করতে।
গুরগাঁও পুলিশের মুখপাত্র আরও জানান, গাড়িটি পরে অম্বালার কারও কাছেও বিক্রি করা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তথ্য মিলেছে। তবে বিস্তারিত এখনো সংগ্রহ করা হচ্ছে।
সালমানের স্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, আর্থিক সমস্যার কারণে তাঁদের পরিবার গাড়িটি বিক্রি করতে বাধ্য হয়। সালমান গুরগাঁওয়ের শান্তিনগরে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে থাকেন।
বিস্ফোরণটি ঘটে রোববার সন্ধ্যা ৬টা ৫২ মিনিটে, লালকেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে সুবাস মার্গের ট্রাফিক সিগন্যালে। ঘটনাস্থলে মুহূর্তেই আগুন ধরে যায়, আশপাশে থাকা গাড়িগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে। মৃতদেহ ও ধ্বংসাবশেষে ভরে যায় রাস্তাটি। আহত ব্যক্তিদের লোডলি নিয়াজি জয়প্রকাশ (এলএনজেপি) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ঘটনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘হুন্দাই আই-২০ মডেলের গাড়িটিই বিস্ফোরিত হয়েছে। আমরা সব সম্ভাবনাই বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত করছি। ফলাফল জনগণের সামনে আনা হবে।’
এদিকে প্রকাশিত সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা রঙের ওই হুন্দাই আই-২০ গাড়িটি বেলা ৩টা ১৯ মিনিটে লালকেল্লার পার্কিং লটে প্রবেশ করে এবং প্রায় তিন ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে বেরিয়ে যায়। গাড়িটির নম্বর ছিল এইচআর ২৬সিই ৭৬৭৪।
একটি ছবিতে দেখা যায়, চালকের হাত জানালার বাইরে রাখা অবস্থায় গাড়িটি পার্কিং লটে ঢুকছে। অন্য একটি ছবিতে দেখা যায়, গাড়িটি রাজধানীর ব্যস্ত রাস্তায় চলাচল করছে।
ফরেনসিক প্রমাণ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইন ইউএপিএ (Unlawful Activities Prevention Act) অনুযায়ী মামলা দায়ের করেছে।
বিস্ফোরণের পর দিল্লি ও আশপাশের রাজ্যগুলো—মুম্বাই, কলকাতা, বেঙ্গালুরু, জয়পুর, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, হায়দরাবাদ, উত্তর প্রদেশ ও উত্তরাখন্ডে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আজ দ্বিতীয় ও শেষ দফার ভোট গ্রহণ চলা বিহারেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
একই দিনে রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে হরিয়ানার ফারিদাবাদে ২ হাজার ৯০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়, যা পুরো ঘটনায় নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লালকেল্লার কাছে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, বিস্ফোরণের আগে গাড়িটি অন্তত তিন ঘণ্টা ধরে ঘটনাস্থলে অবস্থান করছিল।
দিল্লি পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের নাম সালমান ও দেবেন্দর। দুজনই অতীতে বিস্ফোরণে ব্যবহৃত হুন্দাই আই-২০ গাড়িটির মালিক ছিলেন। গাড়িটির বিক্রির পুরো ইতিহাস এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যাতে সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তদন্তকারীরা এখনো নিশ্চিত করেননি, এটি সন্ত্রাসী হামলা ছিল কি না। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ‘সব দিক থেকেই তদন্ত চলছে।’
গাড়ির মালিকানা নিয়ে তদন্ত
হরিয়ানার গুরগাঁও পুলিশের মুখপাত্র সন্দীপ কুমার বলেন, বিস্ফোরণে ব্যবহৃত গাড়িটি প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দা সালমানের নামে নিবন্ধিত ছিল। এটি ২০১৩ সালের সাদা রঙের গাড়ি।
তিনি বলেন, ‘প্রায় দেড় বছর আগে সালমান গাড়িটি দিল্লির ওখলা এলাকার বাসিন্দা দেবেন্দরের কাছে বিক্রি করেন। আমরা সালমানকে দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি।’
দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, দেবেন্দরকেও আটক করা হয়েছে। উভয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে পরবর্তী বিক্রির ধাপগুলো জানতে এবং পুরো মালিকানা-শৃঙ্খল স্পষ্ট করতে।
গুরগাঁও পুলিশের মুখপাত্র আরও জানান, গাড়িটি পরে অম্বালার কারও কাছেও বিক্রি করা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তথ্য মিলেছে। তবে বিস্তারিত এখনো সংগ্রহ করা হচ্ছে।
সালমানের স্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, আর্থিক সমস্যার কারণে তাঁদের পরিবার গাড়িটি বিক্রি করতে বাধ্য হয়। সালমান গুরগাঁওয়ের শান্তিনগরে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে থাকেন।
বিস্ফোরণটি ঘটে রোববার সন্ধ্যা ৬টা ৫২ মিনিটে, লালকেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে সুবাস মার্গের ট্রাফিক সিগন্যালে। ঘটনাস্থলে মুহূর্তেই আগুন ধরে যায়, আশপাশে থাকা গাড়িগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে। মৃতদেহ ও ধ্বংসাবশেষে ভরে যায় রাস্তাটি। আহত ব্যক্তিদের লোডলি নিয়াজি জয়প্রকাশ (এলএনজেপি) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ঘটনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘হুন্দাই আই-২০ মডেলের গাড়িটিই বিস্ফোরিত হয়েছে। আমরা সব সম্ভাবনাই বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত করছি। ফলাফল জনগণের সামনে আনা হবে।’
এদিকে প্রকাশিত সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা রঙের ওই হুন্দাই আই-২০ গাড়িটি বেলা ৩টা ১৯ মিনিটে লালকেল্লার পার্কিং লটে প্রবেশ করে এবং প্রায় তিন ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে বেরিয়ে যায়। গাড়িটির নম্বর ছিল এইচআর ২৬সিই ৭৬৭৪।
একটি ছবিতে দেখা যায়, চালকের হাত জানালার বাইরে রাখা অবস্থায় গাড়িটি পার্কিং লটে ঢুকছে। অন্য একটি ছবিতে দেখা যায়, গাড়িটি রাজধানীর ব্যস্ত রাস্তায় চলাচল করছে।
ফরেনসিক প্রমাণ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইন ইউএপিএ (Unlawful Activities Prevention Act) অনুযায়ী মামলা দায়ের করেছে।
বিস্ফোরণের পর দিল্লি ও আশপাশের রাজ্যগুলো—মুম্বাই, কলকাতা, বেঙ্গালুরু, জয়পুর, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, হায়দরাবাদ, উত্তর প্রদেশ ও উত্তরাখন্ডে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আজ দ্বিতীয় ও শেষ দফার ভোট গ্রহণ চলা বিহারেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
একই দিনে রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে হরিয়ানার ফারিদাবাদে ২ হাজার ৯০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়, যা পুরো ঘটনায় নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

ফাঁস হওয়া কিছু নথির তথ্য অনুযায়ী, কয়েক দশক ধরে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংঘাতের বিষয়ে সরাসরি তথ্য পেয়ে এসেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলোর কাছ থেকে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
বিহারে বিধানসভার নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ আজ মঙ্গলবার সকালে শুরু হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ১২২টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির এক মাস পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনিদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। গাজা সিটির শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা মানার জেন্দিয়া এখনো বাস্তুচ্যুত। পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন দেইর আল-বালাহ এলাকায়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে আশা দিয়েছেন। তিনি দেশটির সঙ্গে একটি ন্যায্য চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী। তিনি জানিয়েছেন, শিগগির এই চুক্তি হতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে