আবারও কৃষক আন্দোলন তুঙ্গে উঠেছে ভারতে। কৃষিপণ্যের দাম বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ও অর্জুন মুন্ডার সঙ্গে চণ্ডীগড়ে কৃষকদের আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। এর পরপরই সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) কৃষকেরা ‘দিল্লি চলো’র ঘোষণা দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে এই ‘দিল্লি চলো’ আন্দোলন শুরু হবে। সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) নেতাদের দাবি, সরকার দাবি না মানায় তাঁরা দিল্লি চলোর মতো কর্মসূচি দিতে বাধ্য হয়েছেন।
সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) জ্যেষ্ঠ নেতা কেভি বিজু দ্য হিন্দু বলেছেন, কেন্দ্র আমাদের দাবির ব্যাপারে আশ্বাস দিতে ব্যর্থ হয়েছে। মন্ত্রীরা আমাদের কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্য (এমএসপি) নিয়ে কোনো আশ্বাস দেননি। আলোচনা ভেস্তে গেছে। আমরা আমাদের প্রতিবাদ অব্যাহত রাখব।’
কৃষকদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ঋণ মওকুফ, সব কৃষিপণ্যের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে সব মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও অন্যান্য চুক্তি বাতিল, বিদ্যুৎ বোর্ডের বেসরকারীকরণ স্থগিত, কৃষিতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও করপোরেটাইজেশন নিষিদ্ধ করা এবং কৃষকদের জন্য পেনশন চালু করা। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার এসব দাবির বিষয়ে কোনো আশ্বাস দেয়নি।
সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) অপর এক নেতা জগজিৎ সিং ডালেওয়াল দ্য হিন্দুকে বলেছেন, ‘কেন্দ্র অনড় অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো উপায় নেই।’ কিষান মজদুর সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক সারওয়ান সিং পান্ধের বলেন, ‘কেন্দ্র সময় কেনার চেষ্টা করছে। আমরা চাই কেন্দ্র আমাদের দুই বছর আগে যে আশ্বাস দিয়েছিল তা বাস্তবায়ন করুক। কিন্তু তারা এখন বলছে, তাদের আরও সময় লাগবে।’
সারওয়ান সিং পান্ধের আরও বলেন, ‘আমরা মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনার সময় সব ধরনের প্রচেষ্টা করেছি যাতে কিছু সিদ্ধান্ত আমাদের পক্ষে আসে। তবে আমরা বৈঠকে তাদের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক আশা পাইনি। আমাদের যদি কিছু আশ্বাস দেওয়া হতো, তাহলে আমরা প্রতিবাদ করব কেন? আমরা আজ আমাদের দিল্লি চলো পদযাত্রা শুরু করব।’
এদিকে হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ ও দিল্লিতে পুলিশ দিল্লি রাজ্য সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে এক মাসের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ওপর ১৪৪ ধারা জারি করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, কৃষকদের মিছিল নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ও ‘সামাজিক অস্থিরতার’ আশঙ্কায় জাতীয় রাজধানীতে জনসমাগম, মিছিল বা সমাবেশ ও ট্রাক্টর-ট্রলির প্রবেশের ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আবারও কৃষক আন্দোলন তুঙ্গে উঠেছে ভারতে। কৃষিপণ্যের দাম বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ও অর্জুন মুন্ডার সঙ্গে চণ্ডীগড়ে কৃষকদের আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। এর পরপরই সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) কৃষকেরা ‘দিল্লি চলো’র ঘোষণা দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে এই ‘দিল্লি চলো’ আন্দোলন শুরু হবে। সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) নেতাদের দাবি, সরকার দাবি না মানায় তাঁরা দিল্লি চলোর মতো কর্মসূচি দিতে বাধ্য হয়েছেন।
সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) জ্যেষ্ঠ নেতা কেভি বিজু দ্য হিন্দু বলেছেন, কেন্দ্র আমাদের দাবির ব্যাপারে আশ্বাস দিতে ব্যর্থ হয়েছে। মন্ত্রীরা আমাদের কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্য (এমএসপি) নিয়ে কোনো আশ্বাস দেননি। আলোচনা ভেস্তে গেছে। আমরা আমাদের প্রতিবাদ অব্যাহত রাখব।’
কৃষকদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—ঋণ মওকুফ, সব কৃষিপণ্যের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গে সব মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও অন্যান্য চুক্তি বাতিল, বিদ্যুৎ বোর্ডের বেসরকারীকরণ স্থগিত, কৃষিতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ও করপোরেটাইজেশন নিষিদ্ধ করা এবং কৃষকদের জন্য পেনশন চালু করা। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার এসব দাবির বিষয়ে কোনো আশ্বাস দেয়নি।
সংযুক্ত কিষান মোর্চার (অরাজনৈতিক) অপর এক নেতা জগজিৎ সিং ডালেওয়াল দ্য হিন্দুকে বলেছেন, ‘কেন্দ্র অনড় অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো উপায় নেই।’ কিষান মজদুর সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক সারওয়ান সিং পান্ধের বলেন, ‘কেন্দ্র সময় কেনার চেষ্টা করছে। আমরা চাই কেন্দ্র আমাদের দুই বছর আগে যে আশ্বাস দিয়েছিল তা বাস্তবায়ন করুক। কিন্তু তারা এখন বলছে, তাদের আরও সময় লাগবে।’
সারওয়ান সিং পান্ধের আরও বলেন, ‘আমরা মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনার সময় সব ধরনের প্রচেষ্টা করেছি যাতে কিছু সিদ্ধান্ত আমাদের পক্ষে আসে। তবে আমরা বৈঠকে তাদের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক আশা পাইনি। আমাদের যদি কিছু আশ্বাস দেওয়া হতো, তাহলে আমরা প্রতিবাদ করব কেন? আমরা আজ আমাদের দিল্লি চলো পদযাত্রা শুরু করব।’
এদিকে হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ ও দিল্লিতে পুলিশ দিল্লি রাজ্য সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে এক মাসের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ওপর ১৪৪ ধারা জারি করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, কৃষকদের মিছিল নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ও ‘সামাজিক অস্থিরতার’ আশঙ্কায় জাতীয় রাজধানীতে জনসমাগম, মিছিল বা সমাবেশ ও ট্রাক্টর-ট্রলির প্রবেশের ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৭ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে