ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারত ও চীনের মধ্যে আলোচনা ভালো পরিবেশে মসৃণভাবে চলছে এবং ভারত কখনোই মাথা নত করবে না। ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী বিজেপি প্রার্থীদের প্রচারণার জন্য এখন আহমেদাবাদে আছেন রাজনাথ সিং। তিনি বলেছেন, সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠেছে ভারত এবং তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায়।
ভারতে চীনের প্রভাব প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ভারত এখন আর দুর্বল কোনো রাষ্ট্র নয়। সামরিক দিক থেকেও ভারত একটি শক্তিশালী দেশে পরিণত হয়েছে। আমরা আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই।’
তিনি বলেন, ভারত ও চীনের মধ্যে যেকোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা মসৃণ এবং ভালো পরিবেশে চলছে।
রাজনাথ সিং চীনের সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি যে আমাদের আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করা উচিত। তবে আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই যে ভারত কোথাও মাথা নত করেনি, কখনো মাথা নত করবেও না।’
রাজনাথ সিং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আরও বলেন, ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে রপ্তানি ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে ২১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। এটি সামনে আরও বাড়বে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালে আমরা ৬০০ কোটি রুপির প্রতিরক্ষাসামগ্রী রপ্তানি করেছি। আর এই সংখ্যা এখন ২১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়ে গেছে। আমি বলতে পারি, এটি আরও বাড়তে যাচ্ছে।’
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, প্রতিরক্ষা আইটেম, যেমন—ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য অস্ত্র, বোমা বা ট্যাংক ভারতে এবং ভারতীয়দের দ্বারা তৈরি করার ব্যাপারে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা এক লাখ কোটি রুপিরও বেশি মূল্যের প্রতিরক্ষা উৎপাদন সক্ষমতা অর্জন করেছি।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারত ও চীনের মধ্যে আলোচনা ভালো পরিবেশে মসৃণভাবে চলছে এবং ভারত কখনোই মাথা নত করবে না। ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী বিজেপি প্রার্থীদের প্রচারণার জন্য এখন আহমেদাবাদে আছেন রাজনাথ সিং। তিনি বলেছেন, সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠেছে ভারত এবং তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায়।
ভারতে চীনের প্রভাব প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ভারত এখন আর দুর্বল কোনো রাষ্ট্র নয়। সামরিক দিক থেকেও ভারত একটি শক্তিশালী দেশে পরিণত হয়েছে। আমরা আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই।’
তিনি বলেন, ভারত ও চীনের মধ্যে যেকোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা মসৃণ এবং ভালো পরিবেশে চলছে।
রাজনাথ সিং চীনের সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি যে আমাদের আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করা উচিত। তবে আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই যে ভারত কোথাও মাথা নত করেনি, কখনো মাথা নত করবেও না।’
রাজনাথ সিং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আরও বলেন, ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে রপ্তানি ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে ২১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়েছে। এটি সামনে আরও বাড়বে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালে আমরা ৬০০ কোটি রুপির প্রতিরক্ষাসামগ্রী রপ্তানি করেছি। আর এই সংখ্যা এখন ২১ হাজার কোটি রুপি ছাড়িয়ে গেছে। আমি বলতে পারি, এটি আরও বাড়তে যাচ্ছে।’
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, প্রতিরক্ষা আইটেম, যেমন—ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য অস্ত্র, বোমা বা ট্যাংক ভারতে এবং ভারতীয়দের দ্বারা তৈরি করার ব্যাপারে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা এক লাখ কোটি রুপিরও বেশি মূল্যের প্রতিরক্ষা উৎপাদন সক্ষমতা অর্জন করেছি।’
ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়ে তাদের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ নির্ধারণের ব্যাপারে একমত হয়েছে। গত এক দশকের মধ্যে এটি পশ্চিমা সামরিক জোটটির সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেআগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আগামী সপ্তাহে ইরানের সঙ্গে কথা বলব। হয়তো একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের যুদ্ধ থেমেছে। ইসরায়েল নিজেদের বিজয়ী দাবি করে উল্লাস করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও কৌশলগত জয় দাবি করেছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য বলছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের লক্ষ্যে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলা কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। এই যুদ্ধে ইরান
৭ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার (২৫ জুন) হেগে ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই ঘোষণা দেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে স্নায়ুযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের বিমানবাহিনী পারমাণবিক অস্ত্র বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু সাবমেরিন আর উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণা
৮ ঘণ্টা আগে