আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সাহিত্যিক উত্তরাধিকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, পশ্চিমবঙ্গের প্রকাশক ও বই বিক্রেতা গিল্ডের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ অনুপস্থিত। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেনসহ লাতিন আমেরিকার বেশ কয়েকটি দেশ এবং ভারতের দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, তামিলনাড়ু ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের প্রকাশনাগুলো এই মেলায় অংশ নেবে।
গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘২০০৭ ও ২০২১ সাল ছাড়া যখন বিশেষ কারণে মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি, বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে এই বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে।’
ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘তবে গত তিন মাসে বাংলাদেশে যে পরিস্থিতি চলছে, যেখানে মেডিকেল জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভিসা দেওয়া হচ্ছে না—সেই প্রেক্ষাপটে গিল্ড কোনো একক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। আমরা ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রাজ্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।’
গিল্ডের আরেক নির্বাহী সদস্য অপু দে বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমরা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি কোনো প্রকাশনা সংস্থা বা তাদের সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করিনি। পরিস্থিতি পরবর্তীতে কীভাবে এগোয়, তা দেখা হবে।’
বাংলাদেশি লেখকদের বই বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট বই বিক্রেতাদের মেলায় অনুমতি দেওয়া হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে অপু দে জানান, ‘শুধু বই বিক্রেতাদের আমরা মেলায় অনুমতি দিই না। তারা প্রকাশক হতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনপ্রিয় বাংলাদেশি লেখকদের সাহিত্যকর্ম ভারতীয় প্রকাশকদের স্টলের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। আমার নিজের প্রকাশনা সংস্থা দেজ পাবলিশিংও এই বই সরবরাহ করবে।’
মেলায় সাহিত্য আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন করলে ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘পরিস্থিতি এখনো স্পষ্ট নয়। ভিসার বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।’
উল্লেখ্য, ৪৮ তম বইমেলার উদ্বোধন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে। গিল্ড কর্মকর্তারা জানান, এই মেলা দর্শক সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম বড়। ২০২৪ সালের মেলায় ২৭ লাখ বইপ্রেমীর সমাগম এবং ২৩ কোটি রুপির বই বিক্রির আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সাহিত্যিক উত্তরাধিকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, পশ্চিমবঙ্গের প্রকাশক ও বই বিক্রেতা গিল্ডের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ অনুপস্থিত। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেনসহ লাতিন আমেরিকার বেশ কয়েকটি দেশ এবং ভারতের দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, তামিলনাড়ু ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের প্রকাশনাগুলো এই মেলায় অংশ নেবে।
গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘২০০৭ ও ২০২১ সাল ছাড়া যখন বিশেষ কারণে মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি, বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে এই বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে।’
ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘তবে গত তিন মাসে বাংলাদেশে যে পরিস্থিতি চলছে, যেখানে মেডিকেল জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভিসা দেওয়া হচ্ছে না—সেই প্রেক্ষাপটে গিল্ড কোনো একক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। আমরা ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রাজ্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।’
গিল্ডের আরেক নির্বাহী সদস্য অপু দে বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমরা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি কোনো প্রকাশনা সংস্থা বা তাদের সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করিনি। পরিস্থিতি পরবর্তীতে কীভাবে এগোয়, তা দেখা হবে।’
বাংলাদেশি লেখকদের বই বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট বই বিক্রেতাদের মেলায় অনুমতি দেওয়া হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে অপু দে জানান, ‘শুধু বই বিক্রেতাদের আমরা মেলায় অনুমতি দিই না। তারা প্রকাশক হতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনপ্রিয় বাংলাদেশি লেখকদের সাহিত্যকর্ম ভারতীয় প্রকাশকদের স্টলের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। আমার নিজের প্রকাশনা সংস্থা দেজ পাবলিশিংও এই বই সরবরাহ করবে।’
মেলায় সাহিত্য আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন করলে ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘পরিস্থিতি এখনো স্পষ্ট নয়। ভিসার বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।’
উল্লেখ্য, ৪৮ তম বইমেলার উদ্বোধন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে। গিল্ড কর্মকর্তারা জানান, এই মেলা দর্শক সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম বড়। ২০২৪ সালের মেলায় ২৭ লাখ বইপ্রেমীর সমাগম এবং ২৩ কোটি রুপির বই বিক্রির আশা করা হচ্ছে।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১৮ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে