আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে ভারতের লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এবার কংগ্রেস ছেড়ে ক্ষমতাসীন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন দেশটির সবচেয়ে ধনী নারী এবং হরিয়ানার সাবেক মন্ত্রী সাবিত্রী জিন্দাল। প্রায় আড়াই লাখ কোটি রুপির মালিক সাবিত্রীকে শুধু ভারত নয়, পুরো এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ধনী নারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, গতকাল বুধবার রাতে কংগ্রেস ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন ৭৪ বছর বয়সী সাবিত্রী। কয়েক দিন আগেই তাঁর ছেলে শিল্পপতি নবীন জিন্দালও কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন।
মিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি এবং সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরের উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠানে বিজেপিতে যোগ দেন সাবিত্রী। এর আগে গতকাল রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কংগ্রেস ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি গত ১০ বছর বিধায়করূপে হিসারের মানুষের সেবা করেছি। মন্ত্রীরূপে রাজ্যের মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ সেবা করেছি। হিসারের মানুষই আমার পরিবার। সেই পরিবারেরই পরামর্শে আজ আমি কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করছি।’
হরিয়ানা রাজ্যে ভূপিন্দর সিং হুদার নেতৃত্বাধীন আগের কংগ্রেস সরকারে মন্ত্রী ছিলেন সাবিত্রী। ২০১৪ সালে তিনি হিসার আসনে বিজেপির প্রার্থীর কাছে হেরেছিলেন। তাঁর এই দল বদলকে বিরোধী দল কংগ্রেসের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের শুরুতেই সাবিত্রীকে ভারতের সবচেয়ে ধনী নারীর হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল ফোর্বস। সে সময় সাবিত্রীর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২৯.১ বিলিয়ন ডলার।
সাবিত্রীর স্বামী ছিলেন ভারতের ইস্পাত সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি ওমপ্রকাশ জিন্দাল। ২০০৫ সালে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ওমপ্রকাশের। স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন সাবিত্রী।
অসমের তিনসুকিয়া জেলার বাসিন্দা সাবিত্রীর জন্ম ১৯৫০ সালের ২০ মার্চ। সত্তরের দশকে ওমপ্রকাশের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ব্যবসার পাশাপাশি স্বামীর মতো রাজনীতির আঙিনায়ও পা রাখেন তিনি। ২০০৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর কেন্দ্র থেকেই নির্বাচনে অংশ নেন। কংগ্রেসের টিকিটে সেই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে পা রাখেন হরিয়ানা বিধানসভায়। পরের বিধানসভা নির্বাচনেও জয় পান তিনি। ২০১৩ সালে হয়েছিলেন হরিয়ানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী।
আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে ভারতের লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এবার কংগ্রেস ছেড়ে ক্ষমতাসীন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন দেশটির সবচেয়ে ধনী নারী এবং হরিয়ানার সাবেক মন্ত্রী সাবিত্রী জিন্দাল। প্রায় আড়াই লাখ কোটি রুপির মালিক সাবিত্রীকে শুধু ভারত নয়, পুরো এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ধনী নারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, গতকাল বুধবার রাতে কংগ্রেস ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন ৭৪ বছর বয়সী সাবিত্রী। কয়েক দিন আগেই তাঁর ছেলে শিল্পপতি নবীন জিন্দালও কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন।
মিন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি এবং সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরের উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠানে বিজেপিতে যোগ দেন সাবিত্রী। এর আগে গতকাল রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কংগ্রেস ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি গত ১০ বছর বিধায়করূপে হিসারের মানুষের সেবা করেছি। মন্ত্রীরূপে রাজ্যের মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ সেবা করেছি। হিসারের মানুষই আমার পরিবার। সেই পরিবারেরই পরামর্শে আজ আমি কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করছি।’
হরিয়ানা রাজ্যে ভূপিন্দর সিং হুদার নেতৃত্বাধীন আগের কংগ্রেস সরকারে মন্ত্রী ছিলেন সাবিত্রী। ২০১৪ সালে তিনি হিসার আসনে বিজেপির প্রার্থীর কাছে হেরেছিলেন। তাঁর এই দল বদলকে বিরোধী দল কংগ্রেসের জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের শুরুতেই সাবিত্রীকে ভারতের সবচেয়ে ধনী নারীর হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল ফোর্বস। সে সময় সাবিত্রীর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২৯.১ বিলিয়ন ডলার।
সাবিত্রীর স্বামী ছিলেন ভারতের ইস্পাত সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি ওমপ্রকাশ জিন্দাল। ২০০৫ সালে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ওমপ্রকাশের। স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন সাবিত্রী।
অসমের তিনসুকিয়া জেলার বাসিন্দা সাবিত্রীর জন্ম ১৯৫০ সালের ২০ মার্চ। সত্তরের দশকে ওমপ্রকাশের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ব্যবসার পাশাপাশি স্বামীর মতো রাজনীতির আঙিনায়ও পা রাখেন তিনি। ২০০৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর কেন্দ্র থেকেই নির্বাচনে অংশ নেন। কংগ্রেসের টিকিটে সেই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে পা রাখেন হরিয়ানা বিধানসভায়। পরের বিধানসভা নির্বাচনেও জয় পান তিনি। ২০১৩ সালে হয়েছিলেন হরিয়ানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী।
ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও নাটকীয়তার পর অবশেষে শেষ হয়েছে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের সংঘাত। অবশ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই সংঘাতকে ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন। ইরান ও ইসরায়েল—দুই দেশের গণমাধ্যমই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১৪ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরান ও ইসরায়েলের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চয়তা না আসলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারও ট্রুথ সোশ্যালে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে তার দাবিকৃত যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রশংসা করেছেন। অথচ, এখনো দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে প্রাণঘাতী হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
৪৪ মিনিট আগেপ্রথম দফায় দুটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায় ইরান। ওই দুটিকে মাঝপথেই প্রতিহত করা হয়েছে বলে দাবি করছে তারা। পরের দফায় চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যার মধ্যে একটি সরাসরি আঘাত হানে বিরশেবার ওই ভবনে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের একজন মুখপাত্র লি-এর অনুপস্থিতির কারণ হিসেবে ‘অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয় এবং মধ্যপ্রাচ্যের অস্থির পরিস্থিতি’র সম্মিলিত প্রভাবের কথা উল্লেখ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে