নির্ধারিত সময়ে উৎক্ষেপণ করতে না পারলেও কয়েক দফার চেষ্টায় সফল হয়েছে ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান গগনযানের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ। স্থানীয় সময় আজ সকাল ১০টার পর অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে গগনযানের পরীক্ষামূলক রকেট টিভি-ডি-১ উৎক্ষেপণ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মহাকাশ গবেষণায় একের পর এক উদ্যোগ নিচ্ছে ভারত। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন সফলভাবে চাঁদে রোভার নামিয়েছে। তার কয়েক দিন পরেই সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করতে আরেকটি মহাকাশযান পাঠিয়েছে দেশটি। এবার দেশটি চাঁদে মানুষ পাঠানোর উপযোগী করে তৈরি মহাকাশযান ‘গগনযান’ প্রস্তুত করছে। কিন্তু অনিবার্য কারণে নির্ধারিত সময়ের মাত্র ৫ সেকেন্ড আগে বাতিল হয়ে যায় সেই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ।
গগনযান মানুষ তথা নভোচারী বহনের উপযোগী করে নির্মাণ করা হলেও পরীক্ষামূলক এই সম্প্রচারে কোনো মহাকাশচারী রকেটটিতে ছিলেন না। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো জানিয়েছে, আজকের এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ মূলত রকেটের ‘ফ্লাইট অ্যাবর্ট টেস্ট’ নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে। পাশাপাশি জরুরি কোনো পরিস্থিতি দেখা দিলে রকেটে থাকা নভোচারীরা বের হয়ে আসতে পারবেন কি না সেই সিস্টেমও যাচাই করা হয়েছে এই উৎক্ষেপণে।
ফ্লাইট অ্যাবর্ট টেস্টের ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো একটি মহাকাশযানের গতিপথে রকেট ইঞ্জিনে কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দেয় কি না, তা যাচাই করে দেখা হয়। এ ছাড়া মূল রকেটের গায়ে যে সংযুক্ত রকেটগুলো থাকে, সেগুলোকে কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার নির্দেশ যখন গ্রাউন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে দেওয়া হয়, তখন তা কার্যকর হয় কি না, তাও পরীক্ষা করা হয় এই টেস্টে।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ বলেন, ‘আমরা আপনাদের এটি জানাতে পেরে আনন্দিত যে, আমাদের মিশন সফল হয়েছে। আমাদের এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল ক্রুরা নিরাপদে বের হয়ে আসতে পারেন কি না, তা যাচাই করে দেখা।’ তিনি জানান, যখন গ্রাউন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে ক্রু এসকেপ সিস্টেম চালু করা হয়, তখন আমাদের মহাকাশযানটি শব্দের বেগের চেয়েও দ্রুতগতিতে চলছিল।
এর আগে স্থানীয় সময় আজ শনিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ভারতের মনুষ্যবাহী মহাকাশযান ‘গগনযান’-এর টিভি-ডি-১ রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করার কথা ছিল। সেই ঘটনার সাক্ষী হতে ভোর থেকে ভিড় জমিয়েছিল সাধারণ মানুষ এবং ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু উৎক্ষেপণের ঠিক ৫ সেকেন্ড আগে স্থগিত হয়ে যায় উৎক্ষেপণ।
এ বিষয়ে এস সোমনাথ জানান, এয়ারলিফটের সময় কোনো সমস্যা হয়নি। মাটি ছাড়ার কমান্ডও ঠিকঠাকই গ্রহণ করেছিল রকেট। কিন্তু ইঞ্জিনের জ্বালানি দহনক্রিয়া শুরু করতে গিয়ে আমরা বাধা পাই। শিগগিরই গগনযানের রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের তারিখ জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
এস সোমানাথ বলেন, ‘ইঞ্জিনে জ্বালানি দহনক্রিয়া যে পরিমাণে হওয়ার কথা ছিল, কোনো একটি কারণে সেটি শুরু হতে পারেনি। এখানে কী ভুল হয়েছে তা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে।’ রকেটটি নিরাপদ রয়েছে জানিয়ে সোমনাথ বলেন, ‘আমাদের গ্রাউন্ড সাপোর্ট কম্পিউটার এই অসংগতি ধরতে পেরে উৎক্ষেপণের বিষয়টি স্থগিত করে দেয়।’
নির্ধারিত সময়ে উৎক্ষেপণ করতে না পারলেও কয়েক দফার চেষ্টায় সফল হয়েছে ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান গগনযানের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ। স্থানীয় সময় আজ সকাল ১০টার পর অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে গগনযানের পরীক্ষামূলক রকেট টিভি-ডি-১ উৎক্ষেপণ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মহাকাশ গবেষণায় একের পর এক উদ্যোগ নিচ্ছে ভারত। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন সফলভাবে চাঁদে রোভার নামিয়েছে। তার কয়েক দিন পরেই সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করতে আরেকটি মহাকাশযান পাঠিয়েছে দেশটি। এবার দেশটি চাঁদে মানুষ পাঠানোর উপযোগী করে তৈরি মহাকাশযান ‘গগনযান’ প্রস্তুত করছে। কিন্তু অনিবার্য কারণে নির্ধারিত সময়ের মাত্র ৫ সেকেন্ড আগে বাতিল হয়ে যায় সেই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ।
গগনযান মানুষ তথা নভোচারী বহনের উপযোগী করে নির্মাণ করা হলেও পরীক্ষামূলক এই সম্প্রচারে কোনো মহাকাশচারী রকেটটিতে ছিলেন না। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো জানিয়েছে, আজকের এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ মূলত রকেটের ‘ফ্লাইট অ্যাবর্ট টেস্ট’ নিশ্চিত করার জন্য করা হয়েছে। পাশাপাশি জরুরি কোনো পরিস্থিতি দেখা দিলে রকেটে থাকা নভোচারীরা বের হয়ে আসতে পারবেন কি না সেই সিস্টেমও যাচাই করা হয়েছে এই উৎক্ষেপণে।
ফ্লাইট অ্যাবর্ট টেস্টের ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো একটি মহাকাশযানের গতিপথে রকেট ইঞ্জিনে কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দেয় কি না, তা যাচাই করে দেখা হয়। এ ছাড়া মূল রকেটের গায়ে যে সংযুক্ত রকেটগুলো থাকে, সেগুলোকে কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার নির্দেশ যখন গ্রাউন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে দেওয়া হয়, তখন তা কার্যকর হয় কি না, তাও পরীক্ষা করা হয় এই টেস্টে।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ বলেন, ‘আমরা আপনাদের এটি জানাতে পেরে আনন্দিত যে, আমাদের মিশন সফল হয়েছে। আমাদের এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল ক্রুরা নিরাপদে বের হয়ে আসতে পারেন কি না, তা যাচাই করে দেখা।’ তিনি জানান, যখন গ্রাউন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে ক্রু এসকেপ সিস্টেম চালু করা হয়, তখন আমাদের মহাকাশযানটি শব্দের বেগের চেয়েও দ্রুতগতিতে চলছিল।
এর আগে স্থানীয় সময় আজ শনিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ভারতের মনুষ্যবাহী মহাকাশযান ‘গগনযান’-এর টিভি-ডি-১ রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করার কথা ছিল। সেই ঘটনার সাক্ষী হতে ভোর থেকে ভিড় জমিয়েছিল সাধারণ মানুষ এবং ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু উৎক্ষেপণের ঠিক ৫ সেকেন্ড আগে স্থগিত হয়ে যায় উৎক্ষেপণ।
এ বিষয়ে এস সোমনাথ জানান, এয়ারলিফটের সময় কোনো সমস্যা হয়নি। মাটি ছাড়ার কমান্ডও ঠিকঠাকই গ্রহণ করেছিল রকেট। কিন্তু ইঞ্জিনের জ্বালানি দহনক্রিয়া শুরু করতে গিয়ে আমরা বাধা পাই। শিগগিরই গগনযানের রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের তারিখ জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
এস সোমানাথ বলেন, ‘ইঞ্জিনে জ্বালানি দহনক্রিয়া যে পরিমাণে হওয়ার কথা ছিল, কোনো একটি কারণে সেটি শুরু হতে পারেনি। এখানে কী ভুল হয়েছে তা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে।’ রকেটটি নিরাপদ রয়েছে জানিয়ে সোমনাথ বলেন, ‘আমাদের গ্রাউন্ড সাপোর্ট কম্পিউটার এই অসংগতি ধরতে পেরে উৎক্ষেপণের বিষয়টি স্থগিত করে দেয়।’
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে