আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট ও মুদ্রা উন্মোচনের পরদিনই ডানপন্থী সংগঠনটিকে ইসরায়েলের জায়নবাদীদের সঙ্গে তুলনা করে দুই পক্ষকে ‘যমজ ভাই’ আখ্যা দিয়েছেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যার জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার কেরালার উপকূলীয় শহর কান্নুরে এক জনসভায় বিজয়ন বলেন, ইসরায়েলের জাওনিস্ট আর ভারতের আরএসএস হলো ‘যমজ ভাই’।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে পিনারাই বলেন, ‘আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন আমাদের সংবিধানের প্রতি গুরুতর অপমান’।
আরএসএসের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসে অবদান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (মার্ক্সবাদী) সাধারণ সম্পাদক ডি রাজাও। তিনি বলেন, ‘আরএসএস প্রতিক্রিয়াশীল, বিভাজন সৃষ্টিকারী, সাম্প্রদায়িক এবং সমাজকে দ্বিখণ্ডিত করে দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় আরএসএস কী ভূমিকা রেখেছিল—প্রধানমন্ত্রীকে সেটা জনগণকে ব্যাখ্যা করতে হবে।’
আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সংসদ সদস্য সঞ্জয় সিং একইভাবে সমালোচনা করে বলেন, ‘সরকার এমন একটি সংগঠনের শতবর্ষ উদ্যাপন করছে, যারা টানা ৫২ বছর জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেনি এবং ব্রিটিশ শাসনকে সমর্থন করেছিল।’
কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) লিবারেশনের সাধারণ সম্পাদক দীপাঙ্কর ভট্টাচার্য এই উদ্যাপনকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটি সেই সংগঠন, যাকে মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার প্যাটেল নিষিদ্ধ করেছিলেন। আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন গান্ধী জয়ন্তীর সঙ্গেই মিলে যাওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
দীপাঙ্কর ভট্টাচার্য বলেন, এর চেয়েও উদ্বেগজনক হলো, বর্তমান সরকার এই উদ্যাপনকে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে পালন করছে। বিজেপি সরকার আর আরএসএসের মধ্যে বিভাজনরেখা আজ মুছে গেছে।
অন্যদিকে স্মারক ডাকটিকিট ও বিশেষ মুদ্রা প্রকাশ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আরএসএসকে বর্ণনা করেন ‘শাশ্বত জাতীয় চেতনার প্রতীক’ হিসেবে। তিনি বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ার লক্ষ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে আরএসএস।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট ও মুদ্রা উন্মোচনের পরদিনই ডানপন্থী সংগঠনটিকে ইসরায়েলের জায়নবাদীদের সঙ্গে তুলনা করে দুই পক্ষকে ‘যমজ ভাই’ আখ্যা দিয়েছেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যার জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার কেরালার উপকূলীয় শহর কান্নুরে এক জনসভায় বিজয়ন বলেন, ইসরায়েলের জাওনিস্ট আর ভারতের আরএসএস হলো ‘যমজ ভাই’।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে পিনারাই বলেন, ‘আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন আমাদের সংবিধানের প্রতি গুরুতর অপমান’।
আরএসএসের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসে অবদান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (মার্ক্সবাদী) সাধারণ সম্পাদক ডি রাজাও। তিনি বলেন, ‘আরএসএস প্রতিক্রিয়াশীল, বিভাজন সৃষ্টিকারী, সাম্প্রদায়িক এবং সমাজকে দ্বিখণ্ডিত করে দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় আরএসএস কী ভূমিকা রেখেছিল—প্রধানমন্ত্রীকে সেটা জনগণকে ব্যাখ্যা করতে হবে।’
আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সংসদ সদস্য সঞ্জয় সিং একইভাবে সমালোচনা করে বলেন, ‘সরকার এমন একটি সংগঠনের শতবর্ষ উদ্যাপন করছে, যারা টানা ৫২ বছর জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেনি এবং ব্রিটিশ শাসনকে সমর্থন করেছিল।’
কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) লিবারেশনের সাধারণ সম্পাদক দীপাঙ্কর ভট্টাচার্য এই উদ্যাপনকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটি সেই সংগঠন, যাকে মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার প্যাটেল নিষিদ্ধ করেছিলেন। আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন গান্ধী জয়ন্তীর সঙ্গেই মিলে যাওয়া অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
দীপাঙ্কর ভট্টাচার্য বলেন, এর চেয়েও উদ্বেগজনক হলো, বর্তমান সরকার এই উদ্যাপনকে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে পালন করছে। বিজেপি সরকার আর আরএসএসের মধ্যে বিভাজনরেখা আজ মুছে গেছে।
অন্যদিকে স্মারক ডাকটিকিট ও বিশেষ মুদ্রা প্রকাশ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আরএসএসকে বর্ণনা করেন ‘শাশ্বত জাতীয় চেতনার প্রতীক’ হিসেবে। তিনি বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ার লক্ষ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে আরএসএস।
এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, বিহারে পুরুষ ভোটার কমেছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ (১৫ দশমিক ৫ লাখ) আর নারী ভোটার কমেছে ৬ দশমিক ১ শতাংশ (২২ দশমিক ৭ লাখ)। এই বৈষম্য রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কারণ, রাজ্যে নারী ভোটারদের প্রধান দুই জোটের জন্যই প্রধান ভোটব্যাংক হিসেবে ধরা হয়।
২৫ মিনিট আগেজাপানে বিদেশি-বিরোধী মনোভাব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি এখন রাজনৈতিক অঙ্গনেরও বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি দেশটির ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নেতৃত্ব নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী পাঁচ প্রার্থীই বিদেশিদের প্রতি কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগেজেনারেল দ্বিবেদী বলেছেন, যদি পাকিস্তান মানচিত্রে তাদের অবস্থান ধরে রাখতে চায়, তবে তাদের অবশ্যই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার রাজস্থানের অনুপগড়ে একটি সামরিক ঘাঁটিতে বক্তব্য দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন জেনারেল দ্বিবেদী।
৪৩ মিনিট আগেঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সাবেক নেতা মো. আল আমিন মাছুম অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়া বিএনপির সভাপতি এ এফ এম তাওহীদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হায়দার আলী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ৪৩ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে