সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সব ধরনের ডিজিটাল মাধ্যম থেকে মুসলিমবিরোধী ভিডিও সরাতে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য এই ভিডিও বানিয়েছিল।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজেপির বানানো ওই ভিডিওতে মুসলিম সম্প্রদায়কে নেতিবাচক ও বৈষম্যমূলকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ভারতের শাসক দল। ভিডিওটিতে ‘ইসলামভীতি’ প্রচার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
গত শনিবার ঝাড়খণ্ড রাজ্যের নির্বাচনী প্রচারের অংশ হিসেবে ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিডিওতে দেখানো হয়েছে একদল মুসলিম একটি বাড়ি জোরপূর্বক দখল করছে। এতে বাড়ির মালিক এক নারী নতুনদের দেখে বিরক্তি প্রকাশ করছেন। অন্যদিকে, মুসলিম শিশুরা আসবাবপত্র নোংরা করছে, নারীরা হিজাব ও নিকাবে পুরোপুরি ঢাকা অবস্থায় বাড়িতে ঢুকছে। কেউ আবার বাড়ির বাথরুমে গোসল করছে।
ভিডিওটি মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি বিদ্বেষ বাড়িয়ে তুলছে বলেও অভিযোগ আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধী দলের সমর্থকের বাড়িতে মুসলিমদের জোরপূর্বক প্রবেশের দৃশ্য তুলে ধরেছে বিতর্কিত ভিডিওটি।
বিজেপির প্রচারণায় ইসলামভীতির ব্যবহার নতুন বিষয় নয়, এটি প্রায় ধারাবাহিক একটি বিষয়। এর আগে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় কর্ণাটকের বিজেপি সমর্থিত একটি এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে বিতর্কিত অ্যানিমেশন প্রকাশ করা হয়। সেই অ্যানিমেশনে বিজেপি অভিযোগ করে, কংগ্রেস মুসলিম সম্প্রদায়ের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করছে।
এদিকে, ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন সামনে রেখে বিজেপির প্রচারিত ভিডিওটি নিয়ে বিতর্কের পর গত রোববার দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসি) বিজেপিকে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ দেয়। ইসি জানিয়েছে, ভিডিওটি নির্বাচনী আচরণবিধি (মডেল কোড অব কনডাক্ট) লঙ্ঘন করেছে। পরে ভিডিওটি অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে সরিয়ে ফেলে বিজেপি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সব ধরনের ডিজিটাল মাধ্যম থেকে মুসলিমবিরোধী ভিডিও সরাতে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য এই ভিডিও বানিয়েছিল।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজেপির বানানো ওই ভিডিওতে মুসলিম সম্প্রদায়কে নেতিবাচক ও বৈষম্যমূলকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে ভারতের শাসক দল। ভিডিওটিতে ‘ইসলামভীতি’ প্রচার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
গত শনিবার ঝাড়খণ্ড রাজ্যের নির্বাচনী প্রচারের অংশ হিসেবে ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিডিওতে দেখানো হয়েছে একদল মুসলিম একটি বাড়ি জোরপূর্বক দখল করছে। এতে বাড়ির মালিক এক নারী নতুনদের দেখে বিরক্তি প্রকাশ করছেন। অন্যদিকে, মুসলিম শিশুরা আসবাবপত্র নোংরা করছে, নারীরা হিজাব ও নিকাবে পুরোপুরি ঢাকা অবস্থায় বাড়িতে ঢুকছে। কেউ আবার বাড়ির বাথরুমে গোসল করছে।
ভিডিওটি মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি বিদ্বেষ বাড়িয়ে তুলছে বলেও অভিযোগ আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধী দলের সমর্থকের বাড়িতে মুসলিমদের জোরপূর্বক প্রবেশের দৃশ্য তুলে ধরেছে বিতর্কিত ভিডিওটি।
বিজেপির প্রচারণায় ইসলামভীতির ব্যবহার নতুন বিষয় নয়, এটি প্রায় ধারাবাহিক একটি বিষয়। এর আগে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় কর্ণাটকের বিজেপি সমর্থিত একটি এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে বিতর্কিত অ্যানিমেশন প্রকাশ করা হয়। সেই অ্যানিমেশনে বিজেপি অভিযোগ করে, কংগ্রেস মুসলিম সম্প্রদায়ের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করছে।
এদিকে, ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন সামনে রেখে বিজেপির প্রচারিত ভিডিওটি নিয়ে বিতর্কের পর গত রোববার দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসি) বিজেপিকে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ দেয়। ইসি জানিয়েছে, ভিডিওটি নির্বাচনী আচরণবিধি (মডেল কোড অব কনডাক্ট) লঙ্ঘন করেছে। পরে ভিডিওটি অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে সরিয়ে ফেলে বিজেপি।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে