কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় জরিপ সংস্থা সেন্টার ফর দ্য স্টাডিজ অব ডেভেলপিং সোসাইটিজ। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির দল গেরুয়া শিবির বলে পরিচিত বিজেপির ক্ষমতায় আসা কঠিন হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে জরিপে।
ভারতের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বেকারত্ব নিয়েই মূলত বিজেপির প্রতি নাখোশ দেশটির জনসাধারণ। সংশ্লিষ্ট জরিপ থেকে দেখা গেছে, নরেন্দ্র মোদি সরকারকে তৃতীয়বার ক্ষমতায় নিয়ে আসার পক্ষে সিংহভাগ ভারতবাসী। জরিপে অংশ নেওয়া ৪৪ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন মোদি আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন। তবে ৩৯ শতাংশ মানুষ এই বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
এই জরিপের বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সমীক্ষা প্রতিবেদনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও বেকারত্ব বিষয়ে সরকার ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’ করার চেষ্টা করেছে প্রাথমিকভাবে। তবে এসবের বাইরে, প্রতিবেদনের অন্য অংশ থেকে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় বিগত পাঁচ বছরের তুলনায় যথেষ্ট ভাটা পড়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় ফেরার বিষয়ে সায় দিয়েছিল দেশের ৪৭ শতাংশ মানুষ। তবে এবার ২০২৪ সালে সেই সংখ্যা ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ দেশের ৩ শতাংশ মানুষের ‘মন উঠে গেছে’ প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি সরকারের ওপর থেকে।
জরিপে নরেন্দ্র মোদি ২০২৪ সালে আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন কি না সে বিষয়ে—৩৯ শতাংশ মানুষ মনে করছেন তিনি আর ক্ষমতায় ফিরবেন না। ২০১৯ সালে এই সমীক্ষায় নেতিবাচক উত্তর দিয়েছিলেন ৩৪ শতাংশ। এবার সেই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫ শতাংশ।
এই জরিপে লুকিয়ে আছে আরও একটি সূক্ষ্ম তথ্য, যা গেরুয়া শিবিরের জন্য রীতিমতো উদ্বেগজনক। নরেন্দ্র মোদি সরকারের পক্ষে থাকা জনমত ও বিপক্ষে থাকা জনমতের ব্যবধান অনেকটাই কমেছে। ২০১৯ সালে মোদি সরকারের পক্ষে-বিপক্ষের পার্থক্য ছিল ১৩ শতাংশ, ২০২৪ সালে তা কমে হয়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বিরোধীদের পক্ষে সমর্থন বেড়েছে।
জরিপে ১৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তাঁরা মোদির ক্ষমতায় ফেরা বা না ফেরা নিয়ে কোনো মতামত দেবেন না, অর্থাৎ ‘নো কমেন্টস’। ভোট সমীক্ষার পরিভাষায় এদের বলা হয় সাইলেন্ট ভোটার। সাধারণত যেকোনো নির্বাচনে এই ভোটারদের ভোটেই জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় অনেকটা, যা বিজেপির জন্য যথেষ্ট চিন্তার।
নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ জুটি ও বিজেপি ভোটের প্রচারে বারবার বলেছে, এবার তারা দেশের জনগণের ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেরিয়ে যাবে। কিন্তু সেটা যে সম্ভব হচ্ছে না, তার পূর্বাভাস মিলেছে একের পর এক জনমত জরিপে।
ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় জরিপ সংস্থা সেন্টার ফর দ্য স্টাডিজ অব ডেভেলপিং সোসাইটিজ। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির দল গেরুয়া শিবির বলে পরিচিত বিজেপির ক্ষমতায় আসা কঠিন হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে জরিপে।
ভারতের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বেকারত্ব নিয়েই মূলত বিজেপির প্রতি নাখোশ দেশটির জনসাধারণ। সংশ্লিষ্ট জরিপ থেকে দেখা গেছে, নরেন্দ্র মোদি সরকারকে তৃতীয়বার ক্ষমতায় নিয়ে আসার পক্ষে সিংহভাগ ভারতবাসী। জরিপে অংশ নেওয়া ৪৪ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন মোদি আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন। তবে ৩৯ শতাংশ মানুষ এই বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
এই জরিপের বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সমীক্ষা প্রতিবেদনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও বেকারত্ব বিষয়ে সরকার ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’ করার চেষ্টা করেছে প্রাথমিকভাবে। তবে এসবের বাইরে, প্রতিবেদনের অন্য অংশ থেকে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় বিগত পাঁচ বছরের তুলনায় যথেষ্ট ভাটা পড়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় ফেরার বিষয়ে সায় দিয়েছিল দেশের ৪৭ শতাংশ মানুষ। তবে এবার ২০২৪ সালে সেই সংখ্যা ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ দেশের ৩ শতাংশ মানুষের ‘মন উঠে গেছে’ প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি সরকারের ওপর থেকে।
জরিপে নরেন্দ্র মোদি ২০২৪ সালে আবারও ক্ষমতায় ফিরবেন কি না সে বিষয়ে—৩৯ শতাংশ মানুষ মনে করছেন তিনি আর ক্ষমতায় ফিরবেন না। ২০১৯ সালে এই সমীক্ষায় নেতিবাচক উত্তর দিয়েছিলেন ৩৪ শতাংশ। এবার সেই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫ শতাংশ।
এই জরিপে লুকিয়ে আছে আরও একটি সূক্ষ্ম তথ্য, যা গেরুয়া শিবিরের জন্য রীতিমতো উদ্বেগজনক। নরেন্দ্র মোদি সরকারের পক্ষে থাকা জনমত ও বিপক্ষে থাকা জনমতের ব্যবধান অনেকটাই কমেছে। ২০১৯ সালে মোদি সরকারের পক্ষে-বিপক্ষের পার্থক্য ছিল ১৩ শতাংশ, ২০২৪ সালে তা কমে হয়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বিরোধীদের পক্ষে সমর্থন বেড়েছে।
জরিপে ১৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তাঁরা মোদির ক্ষমতায় ফেরা বা না ফেরা নিয়ে কোনো মতামত দেবেন না, অর্থাৎ ‘নো কমেন্টস’। ভোট সমীক্ষার পরিভাষায় এদের বলা হয় সাইলেন্ট ভোটার। সাধারণত যেকোনো নির্বাচনে এই ভোটারদের ভোটেই জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় অনেকটা, যা বিজেপির জন্য যথেষ্ট চিন্তার।
নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ জুটি ও বিজেপি ভোটের প্রচারে বারবার বলেছে, এবার তারা দেশের জনগণের ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেরিয়ে যাবে। কিন্তু সেটা যে সম্ভব হচ্ছে না, তার পূর্বাভাস মিলেছে একের পর এক জনমত জরিপে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৫ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৪৩ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে