ভারতের মুম্বাইয়ে অবস্থিত বিশ্বের অন্যতম ধনি মুকেশ আম্বানির পারিবারিক বাসভবন অ্যান্টিলিয়া। ২৭ তলাবিশিষ্ট ৪৮ হাজার ৭৮০ বর্গফুটের এই বাড়িটিকে ঘিরে মানুষের আগ্রহের কোনো শেষ নেই। কিন্তু জানেন কি—আয়তনের দিক থেকে আম্বানির বাড়ির চেয়ে অন্তত ৬০০ গুণ বড় একটি বাড়ি রয়েছে খোদ ভারতেই! বৈবাহিক সূত্রে এই বাড়ির বাসিন্দা এখন রাধিকারাজ গায়কোয়াড়।
এ বিষয়ে ভারতের ডিএনএ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাধিকারাজের বসবাস করা আলোচিত ওই বাড়িটির নাম ‘লক্ষ্মী বিলাস’। বলা হচ্ছে—এই বাড়িটি শুধু ভারত নয়, পুরো পৃথিবীর মধ্যেই সর্ববৃহৎ। গুজরাটের বরোদায় অবস্থিত এই বাড়িটি বিখ্যাত গায়কোয়াড় পরিবারের মালিকানাধীন।
আয়তন অনুযায়ী, লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদটি ব্রিটিশ রাজপরিবারের বাসস্থান বাকিংহাম প্যালেসের চেয়েও বহু গুণ বড়। হাউজিং ডটকম জানিয়েছে, লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদ ৩ কোটি ৪ লাখ ৯২ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। আর ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেস বিস্তৃত ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮২১ বর্গফুট এলাকাজুড়ে। অন্যদিকে, মুকেশ আম্বানির ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের বিলাসবহুল বাসভবন অ্যান্টিলিয়া শুধুমাত্র ৪৮ হাজার ৭৮০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। বর্তমান মূল্য অনুযায়ী, লক্ষ্মী প্রসাদের বাজার মূল্য প্রায় ২৫ হাজার কোটি রুপি।
ডিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরোদার গায়কোয়াড়রা একসময় বরোদা রাজ্য শাসন করত। সেখানকার স্থানীয়রা এখনো এই পরিবারকে উচ্চ মর্যাদায় রাখে। রাধিকারাজের স্বামী মহারাজ সমরজিৎ সিংহ গায়কোয়াড় বর্তমানে এই পরিবারের প্রধান।
১৭০ কক্ষবিশিষ্ট লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদটি ১৮৯০ সালে মহারাজা তৃতীয় সায়াজিরাও গায়কোয়াড় নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটিতে গল্ফ খেলার একটি মাঠও রয়েছে।
রাধিকারাজ গায়কোয়াড় সম্পর্কে জানা গেছে, তিনি ১৯৭৮ সালের ১৯ জুলাই গুজরাটের ওয়াঙ্কানের অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর বাবা ডা. এম কে রঞ্জিত সিংহ ঝালা আইএএস অফিসার হওয়ার জন্য রাজকীয় উপাধি ত্যাগ করেছিলেন।
রাধিকারাজ দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত লেডি শ্রী রাম কলেজ থেকে ভারতীয় ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ২০০২ সালে মহারাজ সমরজিৎ সিং গায়কোয়াড়কে বিয়ে করার আগে তিনি একজন সাংবাদিক হিসাবে কাজ করতেন।
ভারতের মুম্বাইয়ে অবস্থিত বিশ্বের অন্যতম ধনি মুকেশ আম্বানির পারিবারিক বাসভবন অ্যান্টিলিয়া। ২৭ তলাবিশিষ্ট ৪৮ হাজার ৭৮০ বর্গফুটের এই বাড়িটিকে ঘিরে মানুষের আগ্রহের কোনো শেষ নেই। কিন্তু জানেন কি—আয়তনের দিক থেকে আম্বানির বাড়ির চেয়ে অন্তত ৬০০ গুণ বড় একটি বাড়ি রয়েছে খোদ ভারতেই! বৈবাহিক সূত্রে এই বাড়ির বাসিন্দা এখন রাধিকারাজ গায়কোয়াড়।
এ বিষয়ে ভারতের ডিএনএ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাধিকারাজের বসবাস করা আলোচিত ওই বাড়িটির নাম ‘লক্ষ্মী বিলাস’। বলা হচ্ছে—এই বাড়িটি শুধু ভারত নয়, পুরো পৃথিবীর মধ্যেই সর্ববৃহৎ। গুজরাটের বরোদায় অবস্থিত এই বাড়িটি বিখ্যাত গায়কোয়াড় পরিবারের মালিকানাধীন।
আয়তন অনুযায়ী, লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদটি ব্রিটিশ রাজপরিবারের বাসস্থান বাকিংহাম প্যালেসের চেয়েও বহু গুণ বড়। হাউজিং ডটকম জানিয়েছে, লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদ ৩ কোটি ৪ লাখ ৯২ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। আর ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেস বিস্তৃত ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮২১ বর্গফুট এলাকাজুড়ে। অন্যদিকে, মুকেশ আম্বানির ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের বিলাসবহুল বাসভবন অ্যান্টিলিয়া শুধুমাত্র ৪৮ হাজার ৭৮০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। বর্তমান মূল্য অনুযায়ী, লক্ষ্মী প্রসাদের বাজার মূল্য প্রায় ২৫ হাজার কোটি রুপি।
ডিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরোদার গায়কোয়াড়রা একসময় বরোদা রাজ্য শাসন করত। সেখানকার স্থানীয়রা এখনো এই পরিবারকে উচ্চ মর্যাদায় রাখে। রাধিকারাজের স্বামী মহারাজ সমরজিৎ সিংহ গায়কোয়াড় বর্তমানে এই পরিবারের প্রধান।
১৭০ কক্ষবিশিষ্ট লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদটি ১৮৯০ সালে মহারাজা তৃতীয় সায়াজিরাও গায়কোয়াড় নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটিতে গল্ফ খেলার একটি মাঠও রয়েছে।
রাধিকারাজ গায়কোয়াড় সম্পর্কে জানা গেছে, তিনি ১৯৭৮ সালের ১৯ জুলাই গুজরাটের ওয়াঙ্কানের অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর বাবা ডা. এম কে রঞ্জিত সিংহ ঝালা আইএএস অফিসার হওয়ার জন্য রাজকীয় উপাধি ত্যাগ করেছিলেন।
রাধিকারাজ দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত লেডি শ্রী রাম কলেজ থেকে ভারতীয় ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ২০০২ সালে মহারাজ সমরজিৎ সিং গায়কোয়াড়কে বিয়ে করার আগে তিনি একজন সাংবাদিক হিসাবে কাজ করতেন।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে