অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলএসি) ভারতীয় ও চীনা সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত ৯ ডিসেম্বর মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে উভয় পক্ষের কয়েকজন কর্মী সামান্য আহত হয়েছেন। সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষের পর উভয় পক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে এলাকা থেকে সরে গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সেক্টরে। চীনা সেনারা এলএসি অতিক্রম করলে ভারতীয় সেনারা তাঁদের চ্যালেঞ্জ করেন। আর তখনই সংঘর্ষ শুরু হয়।
পূর্ব লাদাখে সংঘর্ষের দীর্ঘ সময় পর ভারতীয় ও চীনা সেনাদের মধ্যে এমন সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেল।
সীমান্তে সংঘর্ষগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২০ সালের জুনে। ওই সময় গালওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ হারান। আর চীনের পক্ষে হতাহতের সংখ্যা ছিল ৪০–এর বেশি। এই রক্তক্ষয়ী ঘটনার পর প্যাংগং লেকের দক্ষিণ তীরসহ বেশ কয়েকটি সীমান্তসংলগ্ন স্থানে দুই দেশের সেনারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
সাম্প্রতিক সংঘর্ষের পর দুই দেশের সামরিক কমান্ডারদের মধ্যে একাধিক বৈঠক হয়। পরে ভারতীয় ও চীনা সৈন্যরা লাদাখের গোগরা-হট স্প্রিংসসহ মূল পয়েন্টগুলো থেকে সরে গেছেন।
সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, সীমান্ত সম্পর্কে ‘মতবিরোধের’ কারণে ২০০৬ সাল থেকে এ ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে।
সূত্র জানিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সেক্টরের এলএসি বরাবর কিছু এলাকায় ‘মতবিরোধের’ ক্ষেত্র রয়েছে। এসব এলাকায় উভয় পক্ষই নিয়ন্ত্রণ দাবি করে নিয়মিত টহল দেয়। ২০০৬ সাল থেকে এই প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে। গত ৯ ডিসেম্বর চীনা সৈন্যরা এলএসির সঙ্গে যুক্তকারী তাওয়াং সেক্টরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ দাবি করেন এবং ভারতীয় সেনাদের চ্যালেঞ্জ করে বসেন।
ঘটনার পর ওই এলাকায় ভারতীয় কমান্ডার চীনা প্রতিপক্ষের সঙ্গে একটি পতাকা বৈঠক করেন। বিরোধপূর্ণ এলাকায় যাতে ‘শান্তি ও শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের জন্য কাঠামোবদ্ধ ব্যবস্থা’ মেনে চলা হয়, সে ব্যাপারে বৈঠকে আলোচনা হয়।
অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলএসি) ভারতীয় ও চীনা সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত ৯ ডিসেম্বর মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে উভয় পক্ষের কয়েকজন কর্মী সামান্য আহত হয়েছেন। সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষের পর উভয় পক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে এলাকা থেকে সরে গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সেক্টরে। চীনা সেনারা এলএসি অতিক্রম করলে ভারতীয় সেনারা তাঁদের চ্যালেঞ্জ করেন। আর তখনই সংঘর্ষ শুরু হয়।
পূর্ব লাদাখে সংঘর্ষের দীর্ঘ সময় পর ভারতীয় ও চীনা সেনাদের মধ্যে এমন সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেল।
সীমান্তে সংঘর্ষগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২০ সালের জুনে। ওই সময় গালওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ হারান। আর চীনের পক্ষে হতাহতের সংখ্যা ছিল ৪০–এর বেশি। এই রক্তক্ষয়ী ঘটনার পর প্যাংগং লেকের দক্ষিণ তীরসহ বেশ কয়েকটি সীমান্তসংলগ্ন স্থানে দুই দেশের সেনারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
সাম্প্রতিক সংঘর্ষের পর দুই দেশের সামরিক কমান্ডারদের মধ্যে একাধিক বৈঠক হয়। পরে ভারতীয় ও চীনা সৈন্যরা লাদাখের গোগরা-হট স্প্রিংসসহ মূল পয়েন্টগুলো থেকে সরে গেছেন।
সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, সীমান্ত সম্পর্কে ‘মতবিরোধের’ কারণে ২০০৬ সাল থেকে এ ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে।
সূত্র জানিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সেক্টরের এলএসি বরাবর কিছু এলাকায় ‘মতবিরোধের’ ক্ষেত্র রয়েছে। এসব এলাকায় উভয় পক্ষই নিয়ন্ত্রণ দাবি করে নিয়মিত টহল দেয়। ২০০৬ সাল থেকে এই প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে। গত ৯ ডিসেম্বর চীনা সৈন্যরা এলএসির সঙ্গে যুক্তকারী তাওয়াং সেক্টরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ দাবি করেন এবং ভারতীয় সেনাদের চ্যালেঞ্জ করে বসেন।
ঘটনার পর ওই এলাকায় ভারতীয় কমান্ডার চীনা প্রতিপক্ষের সঙ্গে একটি পতাকা বৈঠক করেন। বিরোধপূর্ণ এলাকায় যাতে ‘শান্তি ও শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের জন্য কাঠামোবদ্ধ ব্যবস্থা’ মেনে চলা হয়, সে ব্যাপারে বৈঠকে আলোচনা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২১ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে