আগামী ১ হাজার বছর ভারত কীভাবে এগিয়ে যাবে সে বিষয়ে রূপরেখা প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘বড় অর্জনের জন্য প্রয়োজন বড় চিন্তা’। কথা বলেছেন, বর্তমানের চিন্তাভাবনা কীভাবে হাজার বছর পর ভারতকে উপকৃত করবে তার রূপরেখা নিয়েও।
ভারতের স্বাধীনতার এক শ বছরে তৈরি করা রূপরেখাই পরবর্তী ১ হাজার বছরের অগ্রযাত্রার পথ তৈরি করে দেবে উল্লেখ করে মোদি বলেছেন, এখন আমাদের সময় এবং তা নষ্ট করা উচিত নয়। পরিবর্তন আনতে হবে উল্লেখ করে উদাহরণ হিসেবে তিনি ভারতের আমলাতন্ত্রের কথা টেনে বলেন, আমলাতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা পুনর্বিবেচনা করার প্রয়োজন। তিনি বলেন, ‘পদোন্নতিই (আমলাদের) একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।’
মোদি বলেন, ‘কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণে পরিবর্তন প্রয়োজন এবং পদোন্নতিই (আমলাদের) একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়... তাঁদের জানা উচিত জীবনের উদ্দেশ্য কী।’ মোদি বলেন, ‘মানুষের মতো জাতির জীবনেও টার্নিং পয়েন্ট আছে। আমি মনে করি, আমাদের তা কাজে লাগানো উচিত।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাল কেল্লায় আমি বলেছিলাম, আমরা ঐতিহ্য ও উন্নয়ন একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। আজ আমি আবার বলছি, গত ১০০০ বছরে অনেক ঘটনাই ঘটেছে যা আমাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে। তবে এখন যা ঘটছে তা আগামী ১০০০ বছর জন্য ভারতকে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে। এটা স্পষ্ট যে, এখনই আমাদের সময়। এই সময় ভারতের, তাই সময়ের অপচয় করে আমাদের সুযোগ হারানো উচিত নয়।’
আগামী ১ হাজার বছর পর ভারত কেমন হবে সে বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়ে মোদি বলেন, ‘জনস্বার্থে সরকার এরই মধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে। মাথা খাঁটিয়ে খুব বড় রকমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই অনুশীলনে আমরা মন্ত্রী, সচিব ও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছি।’
এনডিটিভিকে মোদি বলেন, ‘পরিকল্পনাগুলোর লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা হয়েছে। এগুলোকে ২৫ বছর, ৫ বছর, ১ বছর ও ১০০ দিনের বিভিন্ন পর্যায়ে রাখা হয়েছে। সম্ভবত এতে কিছু সংযোজন–বিয়োজন হবে তবে আমাদের স্বপ্ন অনেক বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি ৭৫ বছরের কথা ভাবছি না, আমি ১০০ বছরের কথা ভাবছি। যেখানেই গিয়েছি সবাইকে এই প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করেছি।’
বিজেপির এই নেতা বলেন, ‘আমি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) কাছে জানতে চেয়েছিলাম, দেশ যখন স্বাধীনতার ১০০ বছরে পৌঁছাবে তখন আপনাদের পরিকল্পনা কি? আপনাদের প্রতিষ্ঠানকে কোথায় দেখতে চান? তাঁরা আমাকে ৯০ বছরের পরিকল্পনার কথা জানায়। আমি তখন বলেছিলাম, ঠিকই আছে! তবে দেশের ১০০ বছর বয়স হলে তখন আপনারা কী করবেন?’
মোদি বলেন, ‘আমি ছোট ছোট চিন্তা করি না, আমার চিন্তা ভাবনা অনেক বড় ও গোছানো। দ্বিতীয়ত, গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমার কাজ করার অভ্যাস নেই। তরুণদের মধ্যে আমি যে উদ্দীপনা দেখেছি তা কাজে লাগাতে একটি পরিকল্পনাও তৈরি করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতে কীভাবে তরুণদের উন্নয়নমূলক কাজে যুক্ত করা যায়, কীভাবে বড় স্বপ্ন দেখার অভ্যাস তৈরি করা যায় এবং কীভাবে অভ্যাসের পরিবর্তন করে তরুণদের কাজে লাগিয়ে বড় স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত করা যায় সেদিকে মনোযোগ দিতে চাই ৷ আমি বিশ্বাস করি, এই চেষ্টাগুলো ফল বয়ে আনবে।’
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম ধাপের ভোটগ্রহণ হয়েছে আজ সোমবার। নির্বাচন শেষ হতে বাকি আরও দুটি ধাপ। তবে নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই ৪০০ আসন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী মোদি। তিনি এনডিটিভিকে জানান, এরই মধ্যে তাঁর দল বিজেপি ৪০০টি আসন নিয়ে ঐতিহাসিক জয়ের বন্দরে পৌঁছে গেছে।
আগামী ১ হাজার বছর ভারত কীভাবে এগিয়ে যাবে সে বিষয়ে রূপরেখা প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘বড় অর্জনের জন্য প্রয়োজন বড় চিন্তা’। কথা বলেছেন, বর্তমানের চিন্তাভাবনা কীভাবে হাজার বছর পর ভারতকে উপকৃত করবে তার রূপরেখা নিয়েও।
ভারতের স্বাধীনতার এক শ বছরে তৈরি করা রূপরেখাই পরবর্তী ১ হাজার বছরের অগ্রযাত্রার পথ তৈরি করে দেবে উল্লেখ করে মোদি বলেছেন, এখন আমাদের সময় এবং তা নষ্ট করা উচিত নয়। পরিবর্তন আনতে হবে উল্লেখ করে উদাহরণ হিসেবে তিনি ভারতের আমলাতন্ত্রের কথা টেনে বলেন, আমলাতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা পুনর্বিবেচনা করার প্রয়োজন। তিনি বলেন, ‘পদোন্নতিই (আমলাদের) একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।’
মোদি বলেন, ‘কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণে পরিবর্তন প্রয়োজন এবং পদোন্নতিই (আমলাদের) একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়... তাঁদের জানা উচিত জীবনের উদ্দেশ্য কী।’ মোদি বলেন, ‘মানুষের মতো জাতির জীবনেও টার্নিং পয়েন্ট আছে। আমি মনে করি, আমাদের তা কাজে লাগানো উচিত।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাল কেল্লায় আমি বলেছিলাম, আমরা ঐতিহ্য ও উন্নয়ন একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। আজ আমি আবার বলছি, গত ১০০০ বছরে অনেক ঘটনাই ঘটেছে যা আমাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা জুগিয়েছে। তবে এখন যা ঘটছে তা আগামী ১০০০ বছর জন্য ভারতকে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে। এটা স্পষ্ট যে, এখনই আমাদের সময়। এই সময় ভারতের, তাই সময়ের অপচয় করে আমাদের সুযোগ হারানো উচিত নয়।’
আগামী ১ হাজার বছর পর ভারত কেমন হবে সে বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়ে মোদি বলেন, ‘জনস্বার্থে সরকার এরই মধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে। মাথা খাঁটিয়ে খুব বড় রকমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই অনুশীলনে আমরা মন্ত্রী, সচিব ও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছি।’
এনডিটিভিকে মোদি বলেন, ‘পরিকল্পনাগুলোর লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা হয়েছে। এগুলোকে ২৫ বছর, ৫ বছর, ১ বছর ও ১০০ দিনের বিভিন্ন পর্যায়ে রাখা হয়েছে। সম্ভবত এতে কিছু সংযোজন–বিয়োজন হবে তবে আমাদের স্বপ্ন অনেক বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি ৭৫ বছরের কথা ভাবছি না, আমি ১০০ বছরের কথা ভাবছি। যেখানেই গিয়েছি সবাইকে এই প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করেছি।’
বিজেপির এই নেতা বলেন, ‘আমি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) কাছে জানতে চেয়েছিলাম, দেশ যখন স্বাধীনতার ১০০ বছরে পৌঁছাবে তখন আপনাদের পরিকল্পনা কি? আপনাদের প্রতিষ্ঠানকে কোথায় দেখতে চান? তাঁরা আমাকে ৯০ বছরের পরিকল্পনার কথা জানায়। আমি তখন বলেছিলাম, ঠিকই আছে! তবে দেশের ১০০ বছর বয়স হলে তখন আপনারা কী করবেন?’
মোদি বলেন, ‘আমি ছোট ছোট চিন্তা করি না, আমার চিন্তা ভাবনা অনেক বড় ও গোছানো। দ্বিতীয়ত, গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমার কাজ করার অভ্যাস নেই। তরুণদের মধ্যে আমি যে উদ্দীপনা দেখেছি তা কাজে লাগাতে একটি পরিকল্পনাও তৈরি করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতে কীভাবে তরুণদের উন্নয়নমূলক কাজে যুক্ত করা যায়, কীভাবে বড় স্বপ্ন দেখার অভ্যাস তৈরি করা যায় এবং কীভাবে অভ্যাসের পরিবর্তন করে তরুণদের কাজে লাগিয়ে বড় স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত করা যায় সেদিকে মনোযোগ দিতে চাই ৷ আমি বিশ্বাস করি, এই চেষ্টাগুলো ফল বয়ে আনবে।’
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম ধাপের ভোটগ্রহণ হয়েছে আজ সোমবার। নির্বাচন শেষ হতে বাকি আরও দুটি ধাপ। তবে নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই ৪০০ আসন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী মোদি। তিনি এনডিটিভিকে জানান, এরই মধ্যে তাঁর দল বিজেপি ৪০০টি আসন নিয়ে ঐতিহাসিক জয়ের বন্দরে পৌঁছে গেছে।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
২ ঘণ্টা আগেসৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৪ ঘণ্টা আগে