কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর মাত্র ৬ মাস পর। তার আগে আগামী বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে রাজ্য বিধানসভার ৪টি কেন্দ্রের উপনির্বাচন। এর মধ্যে রাজধানী আগরতলারও দুটি আসন রয়েছে। যার একটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা।
ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই উপনির্বাচন দলগুলোর কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম ও তৃণমূলসহ সব দলই জোরেশোরে নেমে পড়েছে প্রচারে। বিরোধীদের অভিযোগ, শাসক দল বিজেপি ব্যাপক সন্ত্রাসের আশ্রয় নিচ্ছে। এরই মধ্যে বিজেপির সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমানে কংগ্রেস প্রার্থী সুদীপ রায় বর্মণ বিজেপির নেতা–কর্মীদের হাতে আক্রান্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে বিজেপি এই অভিযোগকে নাটক বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
যে ৪ আসনে উপনির্বাচন হতে যাচ্ছে সেগুলো হলো—আগরতলা, বড়দোয়ালি, সুরমা ও যুবরাজ নগর আসন। যুবরাজ নগরে সিপিএম এর বিধায়কের মৃত্যুতে আসনটি খালি হয়। বাকি তিনটি আসন খালি হয় বিজেপি বিধায়কেরা দলত্যাগ করায়।
এসব আসনের মধ্যে বড়দোয়ালিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আশিস সাহা একাধিকবার এই কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে জয়ী হয়েছেন। ২০২৮ সালে অবশ্য বিজেপির হয়ে জিতেছিলেন তিনি। উভয় পক্ষই জয়ের বিষয়ে আশাবাদী। বাম ও তৃণমূলও এই কেন্দ্রে প্রার্থী দিয়েছে।
চার কেন্দ্রের মধ্যে সবচেয়ে উত্তেজনা আগরতলা আসনে। সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কংগ্রেসের হেভিওয়েট নেতা সুদীপ রায় বর্মণ। তিনি আগে বিজেপির মন্ত্রী ছিলেন। এই আসন থেকে ৫ বার জিতেছেন তিনি। পর্যবেক্ষকদের মতে সুদীপকে হারানোই বিজেপির মূল টার্গেট। এখানে সিপিএম ও তৃণমূলের প্রার্থী রয়েছে।
আগরতলার বাইরে যুবরাজ নগর ও সুরমায় কংগ্রেস প্রার্থী না দিলেও সেখানেও জমজমাট প্রতিদ্বন্দ্বিতার আশা করছেন অনেকে। যুবরাজ নগরে বিজেপির হাত থেকে নিজেদের আসন বাঁচিয়ে রাখতে লড়ছে সিপিএম। সুরমায় বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী আঞ্চলিক দল ত্রিপুরা মথার প্রার্থী।
বিজেপির হয়ে স্থানীয় ও কলকাতার নেতাদের পাশাপাশি আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল প্রচারে নেমেছেন। তৃণমূলের হয়ে প্রচারে নামেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাতিজা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা, অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী, কলকাতার মেয়র ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমসহ অনেকে। সিপিএমের হয়ে প্রচারে নেতৃত্ব দেন সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এবং কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি বীরজিত সিনহা।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর মাত্র ৬ মাস পর। তার আগে আগামী বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে রাজ্য বিধানসভার ৪টি কেন্দ্রের উপনির্বাচন। এর মধ্যে রাজধানী আগরতলারও দুটি আসন রয়েছে। যার একটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা।
ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই উপনির্বাচন দলগুলোর কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএম ও তৃণমূলসহ সব দলই জোরেশোরে নেমে পড়েছে প্রচারে। বিরোধীদের অভিযোগ, শাসক দল বিজেপি ব্যাপক সন্ত্রাসের আশ্রয় নিচ্ছে। এরই মধ্যে বিজেপির সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমানে কংগ্রেস প্রার্থী সুদীপ রায় বর্মণ বিজেপির নেতা–কর্মীদের হাতে আক্রান্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে বিজেপি এই অভিযোগকে নাটক বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
যে ৪ আসনে উপনির্বাচন হতে যাচ্ছে সেগুলো হলো—আগরতলা, বড়দোয়ালি, সুরমা ও যুবরাজ নগর আসন। যুবরাজ নগরে সিপিএম এর বিধায়কের মৃত্যুতে আসনটি খালি হয়। বাকি তিনটি আসন খালি হয় বিজেপি বিধায়কেরা দলত্যাগ করায়।
এসব আসনের মধ্যে বড়দোয়ালিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আশিস সাহা একাধিকবার এই কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে জয়ী হয়েছেন। ২০২৮ সালে অবশ্য বিজেপির হয়ে জিতেছিলেন তিনি। উভয় পক্ষই জয়ের বিষয়ে আশাবাদী। বাম ও তৃণমূলও এই কেন্দ্রে প্রার্থী দিয়েছে।
চার কেন্দ্রের মধ্যে সবচেয়ে উত্তেজনা আগরতলা আসনে। সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কংগ্রেসের হেভিওয়েট নেতা সুদীপ রায় বর্মণ। তিনি আগে বিজেপির মন্ত্রী ছিলেন। এই আসন থেকে ৫ বার জিতেছেন তিনি। পর্যবেক্ষকদের মতে সুদীপকে হারানোই বিজেপির মূল টার্গেট। এখানে সিপিএম ও তৃণমূলের প্রার্থী রয়েছে।
আগরতলার বাইরে যুবরাজ নগর ও সুরমায় কংগ্রেস প্রার্থী না দিলেও সেখানেও জমজমাট প্রতিদ্বন্দ্বিতার আশা করছেন অনেকে। যুবরাজ নগরে বিজেপির হাত থেকে নিজেদের আসন বাঁচিয়ে রাখতে লড়ছে সিপিএম। সুরমায় বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী আঞ্চলিক দল ত্রিপুরা মথার প্রার্থী।
বিজেপির হয়ে স্থানীয় ও কলকাতার নেতাদের পাশাপাশি আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল প্রচারে নেমেছেন। তৃণমূলের হয়ে প্রচারে নামেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাতিজা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা, অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী, কলকাতার মেয়র ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমসহ অনেকে। সিপিএমের হয়ে প্রচারে নেতৃত্ব দেন সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এবং কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি বীরজিত সিনহা।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২১ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে