কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের নয়াদিল্লিতে আফগানিস্তান ইস্যুতে আট দেশের অংশগ্রহণে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলো হলো-ভারত, রাশিয়া, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমিনিস্তান ও তাজিকিস্তান।
আজ বুধবার দুপুরে বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলোর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, আফগানিস্তান এবং এর অঞ্চলগুলো সন্ত্রাসীদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ বা সন্ত্রাসবাদের কাজে অর্থায়নের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নজরদারিতে বিশেষ মনোযোগ দেবে বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলো। সব ধরনের সন্ত্রাসবাদ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আরও বেশি সমন্বয় ও সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হবে। আফগানিস্তানে মাটিতে জঙ্গিদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ, সংগঠন বা ষড়যন্ত্রে অর্থ ও প্রশ্রয় বন্ধ করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ এবং মাদক পাচারের হুমকি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে আফগানিস্তান যেন কখনই বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে গড়ে না ওঠে সেটি নিশ্চিতে সন্ত্রাসবাদের অর্থায়ন, সন্ত্রাসবাদের অবকাঠামো ভেঙে ফেলা এবং মৌলবাদ প্রতিরোধসহ সন্ত্রাসবাদের সমস্ত রূপ এবং প্রকাশের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে দেশগুলো।
আয়োজক দেশ ভারত বৈঠকের শুরুতে মন্তব্য করে, আফগান সমস্যা শুধু সেখানকার নাগরিকদের জন্যই নয়, আঞ্চলিক দেশগুলোর জন্যও বিপজ্জনক। বিশেষ করে জঙ্গিদের সঙ্গে তালেবানদের বন্ধুত্ব নিয়ে ভারতের আপত্তির কথা তুলে ধরা হয় বৈঠকে।
আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠা করার পর ভারতের রাজধানী দিল্লিতে প্রথমবারের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। এর আগে অবশ্য আফগান সমস্যা নিয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর ও ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, ভারতে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে যোগদানের জন্য পাকিস্তান ও চীনকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু তারা বৈঠকে যোগ দেয়নি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
ভারতের নয়াদিল্লিতে আফগানিস্তান ইস্যুতে আট দেশের অংশগ্রহণে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলো হলো-ভারত, রাশিয়া, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমিনিস্তান ও তাজিকিস্তান।
আজ বুধবার দুপুরে বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলোর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, আফগানিস্তান এবং এর অঞ্চলগুলো সন্ত্রাসীদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ বা সন্ত্রাসবাদের কাজে অর্থায়নের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নজরদারিতে বিশেষ মনোযোগ দেবে বৈঠকে অংশ নেওয়া দেশগুলো। সব ধরনের সন্ত্রাসবাদ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আরও বেশি সমন্বয় ও সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হবে। আফগানিস্তানে মাটিতে জঙ্গিদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ, সংগঠন বা ষড়যন্ত্রে অর্থ ও প্রশ্রয় বন্ধ করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ এবং মাদক পাচারের হুমকি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে আফগানিস্তান যেন কখনই বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে গড়ে না ওঠে সেটি নিশ্চিতে সন্ত্রাসবাদের অর্থায়ন, সন্ত্রাসবাদের অবকাঠামো ভেঙে ফেলা এবং মৌলবাদ প্রতিরোধসহ সন্ত্রাসবাদের সমস্ত রূপ এবং প্রকাশের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে দেশগুলো।
আয়োজক দেশ ভারত বৈঠকের শুরুতে মন্তব্য করে, আফগান সমস্যা শুধু সেখানকার নাগরিকদের জন্যই নয়, আঞ্চলিক দেশগুলোর জন্যও বিপজ্জনক। বিশেষ করে জঙ্গিদের সঙ্গে তালেবানদের বন্ধুত্ব নিয়ে ভারতের আপত্তির কথা তুলে ধরা হয় বৈঠকে।
আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠা করার পর ভারতের রাজধানী দিল্লিতে প্রথমবারের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। এর আগে অবশ্য আফগান সমস্যা নিয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর ও ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, ভারতে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে যোগদানের জন্য পাকিস্তান ও চীনকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু তারা বৈঠকে যোগ দেয়নি। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৪ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে