ভারতের আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগেই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট (সিএএ) বাস্তবায়ন করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আজ শনিবার ইটি নাউ গ্লোবাল বিজনেস সামিট ২০২৪-এ তিনি এ ঘোষণা দেন।
ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। ২০১৯ সালে প্রণীত আইনটির বিষয়ে নিয়ম জারির পর তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানান অমিত শাহ।
অমিত শাহ বলেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) সম্পর্কে আমাদের মুসলিম ভাইদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। আইনটির বিরুদ্ধে তাদের প্ররোচিত করা হচ্ছে। সিএএ শুধু পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশে নিপীড়নের মুখোমুখি হয়ে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য। এটি কারও ভারতীয় নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়।’
অমিত শাহ আরও বলেন, ‘আমরা সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ (যা পূর্ববর্তী জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে একটি বিশেষ মর্যাদা দিয়েছিল) বাতিল করেছি। তাই আমরা বিশ্বাস করি যে দেশের জনগণ বিজেপিকে ৩৭০টি আসন এবং এনডিএকে (ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স) ৪০০টিরও বেশি আসনে নির্বাচিত করবে।’
এর আগে, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর ভারতের পার্লামেন্টে পাস হয় বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। পরদিনই দেশটির রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে জারি হয় বিজ্ঞপ্তি। কিন্তু তারপর প্রায় চার বছর পেরিয়ে গেলেও সিএএ কার্যকরের বিধিই তৈরি হয়নি এখনো। এই আইন নিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা হয়েছে।
মূলত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে অমুসলিম শরণার্থীদের শর্ত সাপেক্ষে ভারতে নাগরিকত্ব দিতে নতুন এই আইনটি পাস হয়। আইনটিতে বলা হয়, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, পারসি, শিখ ও জৈনধর্মাবলম্বীরা শরণার্থী হয়ে ভারতে আসতে বাধ্য হলে তাঁদের সরকার চাইলে নাগরিকত্ব দিতে পারবে।
এর আগে, গত মাসে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জোর দিয়ে বলেছিলেন, সিএএ বাস্তবায়ন অনিবার্য। কারণ, এটি দেশের আইন।
ভারতের আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগেই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট (সিএএ) বাস্তবায়ন করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আজ শনিবার ইটি নাউ গ্লোবাল বিজনেস সামিট ২০২৪-এ তিনি এ ঘোষণা দেন।
ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। ২০১৯ সালে প্রণীত আইনটির বিষয়ে নিয়ম জারির পর তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানান অমিত শাহ।
অমিত শাহ বলেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) সম্পর্কে আমাদের মুসলিম ভাইদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। আইনটির বিরুদ্ধে তাদের প্ররোচিত করা হচ্ছে। সিএএ শুধু পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশে নিপীড়নের মুখোমুখি হয়ে ভারতে আসা ব্যক্তিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য। এটি কারও ভারতীয় নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়।’
অমিত শাহ আরও বলেন, ‘আমরা সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ (যা পূর্ববর্তী জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে একটি বিশেষ মর্যাদা দিয়েছিল) বাতিল করেছি। তাই আমরা বিশ্বাস করি যে দেশের জনগণ বিজেপিকে ৩৭০টি আসন এবং এনডিএকে (ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স) ৪০০টিরও বেশি আসনে নির্বাচিত করবে।’
এর আগে, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর ভারতের পার্লামেন্টে পাস হয় বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। পরদিনই দেশটির রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে জারি হয় বিজ্ঞপ্তি। কিন্তু তারপর প্রায় চার বছর পেরিয়ে গেলেও সিএএ কার্যকরের বিধিই তৈরি হয়নি এখনো। এই আইন নিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা হয়েছে।
মূলত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে অমুসলিম শরণার্থীদের শর্ত সাপেক্ষে ভারতে নাগরিকত্ব দিতে নতুন এই আইনটি পাস হয়। আইনটিতে বলা হয়, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, পারসি, শিখ ও জৈনধর্মাবলম্বীরা শরণার্থী হয়ে ভারতে আসতে বাধ্য হলে তাঁদের সরকার চাইলে নাগরিকত্ব দিতে পারবে।
এর আগে, গত মাসে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জোর দিয়ে বলেছিলেন, সিএএ বাস্তবায়ন অনিবার্য। কারণ, এটি দেশের আইন।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৭ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে