কাশ্মীরের আলোচিত নেতা ইয়াসিন মালিককে গতকাল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির আদালত। তাঁর এ শাস্তির বিরুদ্ধে কাশ্মীরের শ্রীনগরে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেছে জনতা। সেই বিক্ষোভের পর ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গতকাল মধ্যরাতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে।
ভারতের পুলিশ বলেছে, অভিযুক্তরা গতকাল ইয়াসিন মালিকের সাজা ঘোষণার আগে তাঁর বাড়ির সামনে দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও দেশবিরোধী সাম্প্রদায়িক স্লোগানের সঙ্গে জড়িত ছিল। তাদেরকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরও অভিযুক্তদের খুঁজে বের করা হচ্ছে এবং শিগগিরই গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনার মূল অভিযুক্তকেও গ্রেপ্তার করা দাবি করেছে পুলিশ।
শ্রীনগরের সিনিয়র পুলিশ সুপার রাকেশ বাওয়াল বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের ১৩ ধারায় মাইসুমা থানায় মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া যারা বিক্ষোভে প্ররোচনা দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও জননিরাপত্তা আইনের অধীনে মামলা করা হবে।’ তাদেরকে জম্মু ও কাশ্মীরের বাইরের কারাগারে বন্দী করা হবে বলেও জানান তিনি।
গতকাল বুধবার শ্রীনগরের মাইসুমা এলাকায় ইয়াসিন মালিকের বাড়ির সামনে কয়েক হাজার সমর্থক জড়ো হয়। তারা ইয়াসিনের সমর্থনে স্লোগান ও বিক্ষোভ করতে থাকে। একসময় এলাকা ঘিরে প্রতিবাদ মিছিল করতে শুরু করে। তখন সমর্থক ও ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা বাহিনীর দিকে পাথর ছুড়ে মারে। অন্যদিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার দিল্লির বিশেষ আদালত ইয়াসিন মালিককে দুই মামলায় যাবজ্জীবন, পাঁচ মামলায় ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। তাঁর এসব সাজা একই সঙ্গে চলমান থাকবে। একই সঙ্গে, তাঁকে ১০ লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত।
ইয়াসিন মালিক ভারতের বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের (ইউএপিএ) অধীনে সন্ত্রাসবাদীদের অর্থায়নের অভিযোগে অভিযুক্ত বলে প্রমাণিত হন। তবে ইয়াসিন মালিক ভারতীয় গোয়েন্দাদের প্রতি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, তারা যদি বিগত ২৮ বছরের মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো সন্ত্রাসবাদী আন্দোলনে যুক্ত থাকার প্রমাণ বের করতে পারে তবে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন এবং নিজেই ফাঁসির দড়িতে ঝুলবেন।
কাশ্মীরের আলোচিত নেতা ইয়াসিন মালিককে গতকাল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির আদালত। তাঁর এ শাস্তির বিরুদ্ধে কাশ্মীরের শ্রীনগরে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেছে জনতা। সেই বিক্ষোভের পর ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গতকাল মধ্যরাতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে।
ভারতের পুলিশ বলেছে, অভিযুক্তরা গতকাল ইয়াসিন মালিকের সাজা ঘোষণার আগে তাঁর বাড়ির সামনে দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও দেশবিরোধী সাম্প্রদায়িক স্লোগানের সঙ্গে জড়িত ছিল। তাদেরকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরও অভিযুক্তদের খুঁজে বের করা হচ্ছে এবং শিগগিরই গ্রেপ্তার করা হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনার মূল অভিযুক্তকেও গ্রেপ্তার করা দাবি করেছে পুলিশ।
শ্রীনগরের সিনিয়র পুলিশ সুপার রাকেশ বাওয়াল বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের ১৩ ধারায় মাইসুমা থানায় মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া যারা বিক্ষোভে প্ররোচনা দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও জননিরাপত্তা আইনের অধীনে মামলা করা হবে।’ তাদেরকে জম্মু ও কাশ্মীরের বাইরের কারাগারে বন্দী করা হবে বলেও জানান তিনি।
গতকাল বুধবার শ্রীনগরের মাইসুমা এলাকায় ইয়াসিন মালিকের বাড়ির সামনে কয়েক হাজার সমর্থক জড়ো হয়। তারা ইয়াসিনের সমর্থনে স্লোগান ও বিক্ষোভ করতে থাকে। একসময় এলাকা ঘিরে প্রতিবাদ মিছিল করতে শুরু করে। তখন সমর্থক ও ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা বাহিনীর দিকে পাথর ছুড়ে মারে। অন্যদিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার দিল্লির বিশেষ আদালত ইয়াসিন মালিককে দুই মামলায় যাবজ্জীবন, পাঁচ মামলায় ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। তাঁর এসব সাজা একই সঙ্গে চলমান থাকবে। একই সঙ্গে, তাঁকে ১০ লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত।
ইয়াসিন মালিক ভারতের বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের (ইউএপিএ) অধীনে সন্ত্রাসবাদীদের অর্থায়নের অভিযোগে অভিযুক্ত বলে প্রমাণিত হন। তবে ইয়াসিন মালিক ভারতীয় গোয়েন্দাদের প্রতি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, তারা যদি বিগত ২৮ বছরের মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো সন্ত্রাসবাদী আন্দোলনে যুক্ত থাকার প্রমাণ বের করতে পারে তবে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন এবং নিজেই ফাঁসির দড়িতে ঝুলবেন।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে