নিয়মিত মাছ খেলে যে কারও চোখ হবে বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায়ের চোখের মতো সুন্দর। ত্বক হবে মসৃণ। এমনটাই মন্তব্য করেছেন ভারতের মহারাষ্ট্রের এক মন্ত্রী। এক জনসমাবেশে করা বিজয়কুমার গাবিত নামে ওই মন্ত্রীর বক্তব্য এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজয়কুমার গাবিত মহারাষ্ট্র সরকারের উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি রাজ্যের নান্দুরবার জেলার একটি জনসভায় এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যারা নিয়মিত মাছ খায় তাদের ত্বক হয় খুবই মসৃণ এবং তাদের চোখ হয় উজ্জ্বল। এই অবস্থায় কেউ আপনার দিকে তাকালে সে আপনার দিকে আকৃষ্ট হয়ে পড়বে।’
ওই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি কী আপনাদের ঐশ্বরিয়া রায়ের ব্যাপারে বলব? তিনি ম্যাঙ্গালুরুর সমুদ্র সৈকতের কাছে বসবাস করতে এবং তাঁর নিয়মিত খাবারের তালিকায় ছিল মাছ। আপনারা কী তাঁর চোখ দেখেছেন? আপনারাও তো তার মতো চোখের অধিকারী হতে পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছে তৈল জাতীয় উপাদান রয়েছে যা আপনার ত্বককে মসৃণ করে তোলে।’
বিজয়কুমার গাবিত মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য। তিনি নান্দুরবার আসন থেকে বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত বিধায়ক এবং রাজ্য সরকারের মন্ত্রী। তাঁর মেয়ে হেনা গাবিত ভারতের লোকসভার সদস্য। তিনিও বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত এমপি।
এদিকে, বিজয়কুমারের এই মন্তব্য বিতর্ক উসকে দিয়েছে। তাঁর মন্তব্যের ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে শারদ পাওয়ারের দল ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির বিধায়ক অমল মিতকারি বলেছেন, ‘তাঁর (বিজয়কুমার) উচিত ছিল এমন বালখিল্য মন্তব্য না করে উপজাতীদের সমস্যার দিকে মনোযোগ দেওয়া।’
কেবল বিরোধীরাই নয়, বিজয়কুমারের নিজ দলেও এমন মন্তব্য নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনেকে। বিজেপি বিধায়ক নীতেশ রানে বলেন, ‘আমি তো নিয়মিতই মাছ খাই। তো আমার চোখ কি ঐশ্বরিয়া রায়ের মতো? আমি গাবিত সাহেবকে জিজ্ঞেস করব কোন গবেষণার ভিত্তিতে তিনি এই কথা বলেছেন।’
নিয়মিত মাছ খেলে যে কারও চোখ হবে বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায়ের চোখের মতো সুন্দর। ত্বক হবে মসৃণ। এমনটাই মন্তব্য করেছেন ভারতের মহারাষ্ট্রের এক মন্ত্রী। এক জনসমাবেশে করা বিজয়কুমার গাবিত নামে ওই মন্ত্রীর বক্তব্য এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজয়কুমার গাবিত মহারাষ্ট্র সরকারের উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি রাজ্যের নান্দুরবার জেলার একটি জনসভায় এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘যারা নিয়মিত মাছ খায় তাদের ত্বক হয় খুবই মসৃণ এবং তাদের চোখ হয় উজ্জ্বল। এই অবস্থায় কেউ আপনার দিকে তাকালে সে আপনার দিকে আকৃষ্ট হয়ে পড়বে।’
ওই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি কী আপনাদের ঐশ্বরিয়া রায়ের ব্যাপারে বলব? তিনি ম্যাঙ্গালুরুর সমুদ্র সৈকতের কাছে বসবাস করতে এবং তাঁর নিয়মিত খাবারের তালিকায় ছিল মাছ। আপনারা কী তাঁর চোখ দেখেছেন? আপনারাও তো তার মতো চোখের অধিকারী হতে পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছে তৈল জাতীয় উপাদান রয়েছে যা আপনার ত্বককে মসৃণ করে তোলে।’
বিজয়কুমার গাবিত মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য। তিনি নান্দুরবার আসন থেকে বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত বিধায়ক এবং রাজ্য সরকারের মন্ত্রী। তাঁর মেয়ে হেনা গাবিত ভারতের লোকসভার সদস্য। তিনিও বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত এমপি।
এদিকে, বিজয়কুমারের এই মন্তব্য বিতর্ক উসকে দিয়েছে। তাঁর মন্তব্যের ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে শারদ পাওয়ারের দল ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির বিধায়ক অমল মিতকারি বলেছেন, ‘তাঁর (বিজয়কুমার) উচিত ছিল এমন বালখিল্য মন্তব্য না করে উপজাতীদের সমস্যার দিকে মনোযোগ দেওয়া।’
কেবল বিরোধীরাই নয়, বিজয়কুমারের নিজ দলেও এমন মন্তব্য নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনেকে। বিজেপি বিধায়ক নীতেশ রানে বলেন, ‘আমি তো নিয়মিতই মাছ খাই। তো আমার চোখ কি ঐশ্বরিয়া রায়ের মতো? আমি গাবিত সাহেবকে জিজ্ঞেস করব কোন গবেষণার ভিত্তিতে তিনি এই কথা বলেছেন।’
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে নিজের তৈরি করা সংকটে হোঁচট খাচ্ছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির। তবে এমন সময়েই দেশের সর্বোচ্চ আদালতের এক ঐতিহাসিক রায় তাঁকে এনে দিয়েছে আরও বেশি কর্তৃত্ব।
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এর মধ্যেই আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় জম্মু-কাশ্মীর ও পাঞ্জাবের একাধিক এলাকায় পাকিস্তান থেকে আসা ড্রোনের ঝাঁক শনাক্ত করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। সেনা সূত্র জানিয়েছে, এসব ড্রোনকে প্রতিহত করা হয়েছে এবং এখনো কিছু এলাকায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের দিনে বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ শহরে বাস করেন—যেখানে প্রকৃতির ছোঁয়া প্রায় বিলুপ্ত। এই বিচ্ছিন্নতা ভাঙতে এগিয়ে এসেছেন লন্ডনের পরিবেশকর্মী এলেন মাইলস। ৩১ বছর বয়সী এই নারী বলেন, ‘একসময় প্রকৃতি ছিল সবার নাগালে, এখন সেটা যেন এক বিলাসিতা।’
১ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার জেরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় আজ শুক্রবার (৯ মে) ভারতের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারগুলো বাদে প্রায় সব খাতেই ছিল বিক্রির চাপ।
২ ঘণ্টা আগে