ইসলাম ধর্মের প্রচারক মাওলানা মুফতি সালমান আজহারিকে ভারতের মুম্বাই থেকে গ্রেপ্তারের পর গতকাল রোববার দিবাগত রাতে গুজরাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে একটি বক্তব্যে ঘৃণা ছড়ানোর অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গুজরাটের সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) আজ সোমবার সকালে তাঁকে হেফাজতে নেয় এবং দুই দিনের ট্রানজিট রিমান্ডের জন্য জুনাগড়ের দিকে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার মাওলানা সালমানকে গ্রেপ্তারের পর মুম্বাইয়ের ঘাটকোপার পুলিশ স্টেশনে কিছু সময়ের জন্য রাখা হলে সেখানে তাঁর হাজার হাজার অনুগামী থানার সামনে জড়ো হয়। উত্তেজিত জনতা সালমানকে আল্লাহর দূত বলে উল্লেখ করে এবং তারা তাঁর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে।
তবে ঘাটকোপার পুলিশ সালমানের অনুগামীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ছাড়া অশান্তি সৃষ্টি এবং সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরে সেখান থেকে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, ঘাটকোপারে গভীর রাত পর্যন্ত অচলাবস্থা ছিল। একপর্যায়ে পুলিশের অনুরোধে লাউডস্পিকারে উপস্থিত অনুগামীদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানান মাওলানা সালমান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্বেষমূলক ভাষণ দেওয়ার অভিযোগে সালমানকে স্থানীয় আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে গুজরাটে নিয়ে যাওয়ার জন্য ট্রানজিট রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। গত ৩১ জানুয়ারি গুজরাটের জুনাগড় আদালতের কাছে নারায়ণ বিদ্যা মন্দিরে তিনি ওই ভাষণ দিয়েছিলেন। ভাষণের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে এবং পুলিশ জুনাগড়ে সালমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে।
মাওলানা মুফতি সালমান আজহারির বিষয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, তিনি মুম্বাইয়ের একজন সুন্নি গবেষণা পণ্ডিত। জামিয়া রিয়াজুল জান্নাহ, আল-আমান এডুকেশন অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, দারুল আমানের মতো একাধিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন তিনি।
মাওলানা সালমান পড়াশোনা করেছেন মিসরের কায়রোতে অবস্থিত দেশটির সবচেয়ে পুরোনো স্নাতক প্রতিষ্ঠান ও প্রথিতযশা ইসলামিক শিক্ষার কেন্দ্র আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সূত্রে তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘আজহারি’ পদবি।
শক্তিশালী বক্তব্য দেওয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের মধ্যে সম্মানজনক অবস্থান করে নিয়েছেন মাওলানা সালমান। এর ফলে দেশ ও দেশের বাইরে তাঁর অসংখ্য অনুগামী রয়েছে। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত তিনি।
ইসলাম ধর্মের প্রচারক মাওলানা মুফতি সালমান আজহারিকে ভারতের মুম্বাই থেকে গ্রেপ্তারের পর গতকাল রোববার দিবাগত রাতে গুজরাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে একটি বক্তব্যে ঘৃণা ছড়ানোর অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গুজরাটের সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) আজ সোমবার সকালে তাঁকে হেফাজতে নেয় এবং দুই দিনের ট্রানজিট রিমান্ডের জন্য জুনাগড়ের দিকে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার মাওলানা সালমানকে গ্রেপ্তারের পর মুম্বাইয়ের ঘাটকোপার পুলিশ স্টেশনে কিছু সময়ের জন্য রাখা হলে সেখানে তাঁর হাজার হাজার অনুগামী থানার সামনে জড়ো হয়। উত্তেজিত জনতা সালমানকে আল্লাহর দূত বলে উল্লেখ করে এবং তারা তাঁর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে।
তবে ঘাটকোপার পুলিশ সালমানের অনুগামীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ছাড়া অশান্তি সৃষ্টি এবং সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরে সেখান থেকে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, ঘাটকোপারে গভীর রাত পর্যন্ত অচলাবস্থা ছিল। একপর্যায়ে পুলিশের অনুরোধে লাউডস্পিকারে উপস্থিত অনুগামীদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানান মাওলানা সালমান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্বেষমূলক ভাষণ দেওয়ার অভিযোগে সালমানকে স্থানীয় আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে গুজরাটে নিয়ে যাওয়ার জন্য ট্রানজিট রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। গত ৩১ জানুয়ারি গুজরাটের জুনাগড় আদালতের কাছে নারায়ণ বিদ্যা মন্দিরে তিনি ওই ভাষণ দিয়েছিলেন। ভাষণের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে এবং পুলিশ জুনাগড়ে সালমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে।
মাওলানা মুফতি সালমান আজহারির বিষয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, তিনি মুম্বাইয়ের একজন সুন্নি গবেষণা পণ্ডিত। জামিয়া রিয়াজুল জান্নাহ, আল-আমান এডুকেশন অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, দারুল আমানের মতো একাধিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন তিনি।
মাওলানা সালমান পড়াশোনা করেছেন মিসরের কায়রোতে অবস্থিত দেশটির সবচেয়ে পুরোনো স্নাতক প্রতিষ্ঠান ও প্রথিতযশা ইসলামিক শিক্ষার কেন্দ্র আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সূত্রে তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘আজহারি’ পদবি।
শক্তিশালী বক্তব্য দেওয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের মধ্যে সম্মানজনক অবস্থান করে নিয়েছেন মাওলানা সালমান। এর ফলে দেশ ও দেশের বাইরে তাঁর অসংখ্য অনুগামী রয়েছে। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত তিনি।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে