ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। গত চার দিনে চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে সংক্রমণ। সর্বশেষ একটি সেবাসদনে হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী, সহকারী সুপার এবং চিকিৎসক মিলিয়ে মোট ৩৬ জন কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেশ কয়েক জন চিকিৎসকের সংক্রমিত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এই পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকটি সরকারি অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। আজ রোববার সচিবালয় নবান্নে জরুরি বৈঠক শেষে আরও বেশ কঠোর বিধিনিষেধের ঘোষণা দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।
বৈঠক শেষে রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী সাংবাদিকদের জানান, আগামীকাল সোমবার থেকে রাজ্যের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সন্ধে ৭টা পর্যন্ত লোকাল ট্রেন চলবে, তবে মোট আসনের ৫০ শতাংশ যাত্রী নেওয়া হবে।
করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে রয়েছে:
সন্ধ্যা ৭টার পর বন্ধ লোকাল ট্রেন। লোকাল ট্রেনে মোট আসনের ৫০ শতাংশ যাত্রী তবে স্বাভাবিক নিয়মেই চলবে দূরপাল্লার ট্রেন। ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে মেট্রো চলবে। সব স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। রাত ১০টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে বাজার, সিনেমা হল, শপিং মল। রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নৈশ কারফিউ থাকবে। কারফিউয়ের সময় শুধু জরুরি পরিষেবা চলবে। যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে ৫০ জনের বেশি উপস্থিত থাকা যাবে না। সব সরকারি, বেসরকারি অফিসে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ হাজিরা। ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে সভা-বৈঠক-সমাবেশ করা যাবে। সুইমিং পুল, সেলুন, বিউটি পারলার, জিম বন্ধ থাকবে। সব পার্ক, চিড়িয়াখানা ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। কলকাতায় ব্রিটেন থেকে কোনো উড়োজাহাজ অবতরণ করতে পারবে না। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের আরটিপিসিআর পরীক্ষার পরিমাণ বাড়ানো হবে। বিধিনিষেধ আপাতত ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। গত চার দিনে চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে সংক্রমণ। সর্বশেষ একটি সেবাসদনে হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী, সহকারী সুপার এবং চিকিৎসক মিলিয়ে মোট ৩৬ জন কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেশ কয়েক জন চিকিৎসকের সংক্রমিত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এই পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকটি সরকারি অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। আজ রোববার সচিবালয় নবান্নে জরুরি বৈঠক শেষে আরও বেশ কঠোর বিধিনিষেধের ঘোষণা দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।
বৈঠক শেষে রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী সাংবাদিকদের জানান, আগামীকাল সোমবার থেকে রাজ্যের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সন্ধে ৭টা পর্যন্ত লোকাল ট্রেন চলবে, তবে মোট আসনের ৫০ শতাংশ যাত্রী নেওয়া হবে।
করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ঘোষিত বিধিনিষেধের মধ্যে রয়েছে:
সন্ধ্যা ৭টার পর বন্ধ লোকাল ট্রেন। লোকাল ট্রেনে মোট আসনের ৫০ শতাংশ যাত্রী তবে স্বাভাবিক নিয়মেই চলবে দূরপাল্লার ট্রেন। ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে মেট্রো চলবে। সব স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। রাত ১০টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে বাজার, সিনেমা হল, শপিং মল। রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নৈশ কারফিউ থাকবে। কারফিউয়ের সময় শুধু জরুরি পরিষেবা চলবে। যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে ৫০ জনের বেশি উপস্থিত থাকা যাবে না। সব সরকারি, বেসরকারি অফিসে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ হাজিরা। ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে সভা-বৈঠক-সমাবেশ করা যাবে। সুইমিং পুল, সেলুন, বিউটি পারলার, জিম বন্ধ থাকবে। সব পার্ক, চিড়িয়াখানা ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। কলকাতায় ব্রিটেন থেকে কোনো উড়োজাহাজ অবতরণ করতে পারবে না। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের আরটিপিসিআর পরীক্ষার পরিমাণ বাড়ানো হবে। বিধিনিষেধ আপাতত ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৪০ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে