প্রতিনিধি, কলকাতা
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা শুরু করতে পারে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন বলেন, সরকারের সঙ্গে সংঘাতে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা আদালতের নেই। ভারতের বেশ কিছু ট্রাইব্যুনালে প্রচুর শূন্যপদ রয়েছে। সেই শূন্যপদ পূরণে সরকারের দীর্ঘসূত্রতায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সর্বোচ্চ আদালত।
প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি নাগেশ্বর রাওয়ের ডিভিশন বেঞ্চ কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতাকে বলেন, ‘সরকারের বিচার ব্যবস্থার প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই। তোমরা আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছ।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের কর্মকাণ্ডে ফের অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সর্বোচ্চ আদালত। সলিসিটার জেনারেল আদালতকে জানান, ‘সরকার আদালতের সঙ্গে সংঘাতে যেতে চায় না।’ এর জবাবে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরাও সংঘাতে যাচ্ছি না। তবে আমরা হতাশ।’
আদালতকে তুষার মেহতা জানান, দু মাসের মধ্যেই অর্থমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালের নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করবেন বলে জানিয়েছেন। এতে ডিভিশন বেঞ্চের ক্ষোভ আরও বাড়ে। আদালত স্মরণ করিয়ে দেন দু বছর ধরেই তাঁরা একই কথা শুনে আসছেন। তাই সাত দিন সময় বেঁধে দেন তাঁরা।
বিচারপতি রাওয়ের মতে, সরকার ট্রাইব্যুনালের সদস্যদের নিয়োগ না করে সংশ্লিষ্ট আইনকেই দুর্বল করে দিচ্ছে। বিচারপতি চন্দ্রচূড়ও সলিসিটার জেনারেলকে সরকারি কাজকর্মে নিজেদের হতাশার কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, ‘ট্রাইব্যুনাল-সংক্রান্ত আইন জিইয়ে রেখে নিয়োগ পরীক্ষা দ্রুত শেষ করুন, অথবা আমরা বন্ধ করে দিই সমস্ত ট্রাইব্যুনাল। নতুবা আমরাই নিয়োগ করব। তিনটের একটাও না হলে আদালত আপনাদের (সরকার) বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করবে।’
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা শুরু করতে পারে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন বলেন, সরকারের সঙ্গে সংঘাতে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা আদালতের নেই। ভারতের বেশ কিছু ট্রাইব্যুনালে প্রচুর শূন্যপদ রয়েছে। সেই শূন্যপদ পূরণে সরকারের দীর্ঘসূত্রতায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সর্বোচ্চ আদালত।
প্রধান বিচারপতি এন ভি রমন, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি নাগেশ্বর রাওয়ের ডিভিশন বেঞ্চ কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতাকে বলেন, ‘সরকারের বিচার ব্যবস্থার প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই। তোমরা আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছ।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের কর্মকাণ্ডে ফের অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সর্বোচ্চ আদালত। সলিসিটার জেনারেল আদালতকে জানান, ‘সরকার আদালতের সঙ্গে সংঘাতে যেতে চায় না।’ এর জবাবে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরাও সংঘাতে যাচ্ছি না। তবে আমরা হতাশ।’
আদালতকে তুষার মেহতা জানান, দু মাসের মধ্যেই অর্থমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালের নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করবেন বলে জানিয়েছেন। এতে ডিভিশন বেঞ্চের ক্ষোভ আরও বাড়ে। আদালত স্মরণ করিয়ে দেন দু বছর ধরেই তাঁরা একই কথা শুনে আসছেন। তাই সাত দিন সময় বেঁধে দেন তাঁরা।
বিচারপতি রাওয়ের মতে, সরকার ট্রাইব্যুনালের সদস্যদের নিয়োগ না করে সংশ্লিষ্ট আইনকেই দুর্বল করে দিচ্ছে। বিচারপতি চন্দ্রচূড়ও সলিসিটার জেনারেলকে সরকারি কাজকর্মে নিজেদের হতাশার কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, ‘ট্রাইব্যুনাল-সংক্রান্ত আইন জিইয়ে রেখে নিয়োগ পরীক্ষা দ্রুত শেষ করুন, অথবা আমরা বন্ধ করে দিই সমস্ত ট্রাইব্যুনাল। নতুবা আমরাই নিয়োগ করব। তিনটের একটাও না হলে আদালত আপনাদের (সরকার) বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করবে।’
পাকিস্তান-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েনের মাঝেই দিল্লিতে বৈঠক করে ভারতের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে দ. কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চো হিউন বলেছেন, ‘আমরা যেকোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরোধী। ভারতের সঙ্গে আমাদের অবস্থান একই।’ গত এপ্রিলের পেহেলগাম
১২ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সাধারণ রুশ ভাষায় কথা বলেন। সেটা দেশের বাইরে হোক বা দেশে। সেই চিরাচরিত প্রথা ভেঙে পুতিন স্থানীয় সময় গত শুক্রবার মার্কিন অঙ্গরাজ্য আলাস্কায় এক সামরিক ঘাঁটিতে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কিছু শব্দ ইংরেজিতে বলেছেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী শুক্রবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে নিয়ে বৈঠক করতে চান। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এমনটাই জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসের দুটি সূত্র। তবে তাঁরা এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স গত সপ্তাহে দেশটির কাচিন রাজ্য সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি ব্যবসায়ী নেতা ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত হলেও খনিজে সমৃদ্ধ এই অঙ্গরাজ্য দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনায়। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদ
২ ঘণ্টা আগে