ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে সম্পর্কের এমন অবনতি ঘটেছে যে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে একে অপরকে বয়কটের আহ্বান জানাচ্ছে দুই দেশই। সর্বশেষ ভারতের অল ইন্ডিয়া সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশন (AICWA) মালদ্বীপে কোনো সিনেমার শুটিং না করার জন্য বলিউডকে অনুরোধ করেছে।
মালদ্বীপে চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশটির সঙ্গে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটতে শুরু করে। তবে সম্পর্ক একেবারে তলানিতে পৌঁছায় সম্প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণ নিয়ে ‘অপমানজনক’ মন্তব্য করলে। ওই মন্তব্যের জের ধরেই দুই দেশের রেষারেষির বিষয়টি কূটনৈতিক অঙ্গন ছাড়িয়ে বিভিন্ন মহল ও সাধারণ মানুষের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। ছুটি কাটানোর জন্য ভারতীয় নাগরিকদের কাছে মালদ্বীপ খুবই জনপ্রিয় স্থান হলেও অনেকেই সেখানে না যাওয়ার প্রচারণা শুরু করে এবং মালদ্বীপকে বয়কটের ডাক দেয়। এ ধরনের কার্যক্রমের সর্বশেষ উদাহরণ—মালদ্বীপে ভারতীয় সিনেমা না করার আহ্বান।
আজ সোমবার ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর অ্যাক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা একটি ভিডিও বার্তায় অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি সুরেশ শ্যামলাল বলেন, ‘মালদ্বীপ সরকার ভারত সরকারকে ১৫ মার্চের মধ্যে সব সেনা প্রত্যাহার করতে বলেছে। কয়েক দিন আগে মালদ্বীপ সরকারের মন্ত্রীরা ভারতের বিরুদ্ধে অপমানজনক শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। এআইসিডব্লিউএ-এর সভাপতি হিসেবে, আমি বলিউড সহ ভারতীয় সব চলচ্চিত্র শিল্পকে মালদ্বীপকে বয়কট করার আহ্বান জানাই। সেখানে শুটিং করবেন না।’
ভারতীয়রা মালদ্বীপে ছুটি কাটাতেও যাচ্ছে না দাবি করে সুরেশ বলেন, ‘যারা আমাদের বিরোধিতা করবে, আমরা তার বিরোধিতা করবো।’
মালদ্বীপের বদলে ভারতের সামুদ্রিক পর্যটন গন্তব্যগুলোকে জনপ্রিয় করার জন্যও শিল্পীদের প্রতি আহ্বান জানান সুরেশ। তাঁর সংগঠন অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন হলো সেই সংস্থা যা ‘আদিপুরুষ’ সিনেমার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল। ওই চিঠিতে হলগুলোতে ‘আদিপুরুষ’ সিনেমার প্রদর্শন নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
শুধু অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন নয়, এর আগে বলিউড-কেন্দ্রিক আরেকটি সংগঠন মালদ্বীপে শুটিং না করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল। ফেডারেশন অফ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফিল্ম এমপ্লয়িজ (এফডব্লিউআইসিই) নামের ওই সংগঠনটি মালদ্বীপে শুটিং না করতে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছিল।
ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে সম্পর্কের এমন অবনতি ঘটেছে যে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে একে অপরকে বয়কটের আহ্বান জানাচ্ছে দুই দেশই। সর্বশেষ ভারতের অল ইন্ডিয়া সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশন (AICWA) মালদ্বীপে কোনো সিনেমার শুটিং না করার জন্য বলিউডকে অনুরোধ করেছে।
মালদ্বীপে চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশটির সঙ্গে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটতে শুরু করে। তবে সম্পর্ক একেবারে তলানিতে পৌঁছায় সম্প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণ নিয়ে ‘অপমানজনক’ মন্তব্য করলে। ওই মন্তব্যের জের ধরেই দুই দেশের রেষারেষির বিষয়টি কূটনৈতিক অঙ্গন ছাড়িয়ে বিভিন্ন মহল ও সাধারণ মানুষের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে। ছুটি কাটানোর জন্য ভারতীয় নাগরিকদের কাছে মালদ্বীপ খুবই জনপ্রিয় স্থান হলেও অনেকেই সেখানে না যাওয়ার প্রচারণা শুরু করে এবং মালদ্বীপকে বয়কটের ডাক দেয়। এ ধরনের কার্যক্রমের সর্বশেষ উদাহরণ—মালদ্বীপে ভারতীয় সিনেমা না করার আহ্বান।
আজ সোমবার ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর অ্যাক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা একটি ভিডিও বার্তায় অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি সুরেশ শ্যামলাল বলেন, ‘মালদ্বীপ সরকার ভারত সরকারকে ১৫ মার্চের মধ্যে সব সেনা প্রত্যাহার করতে বলেছে। কয়েক দিন আগে মালদ্বীপ সরকারের মন্ত্রীরা ভারতের বিরুদ্ধে অপমানজনক শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। এআইসিডব্লিউএ-এর সভাপতি হিসেবে, আমি বলিউড সহ ভারতীয় সব চলচ্চিত্র শিল্পকে মালদ্বীপকে বয়কট করার আহ্বান জানাই। সেখানে শুটিং করবেন না।’
ভারতীয়রা মালদ্বীপে ছুটি কাটাতেও যাচ্ছে না দাবি করে সুরেশ বলেন, ‘যারা আমাদের বিরোধিতা করবে, আমরা তার বিরোধিতা করবো।’
মালদ্বীপের বদলে ভারতের সামুদ্রিক পর্যটন গন্তব্যগুলোকে জনপ্রিয় করার জন্যও শিল্পীদের প্রতি আহ্বান জানান সুরেশ। তাঁর সংগঠন অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন হলো সেই সংস্থা যা ‘আদিপুরুষ’ সিনেমার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল। ওই চিঠিতে হলগুলোতে ‘আদিপুরুষ’ সিনেমার প্রদর্শন নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
শুধু অল ইন্ডিয়া ফিল্ম ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন নয়, এর আগে বলিউড-কেন্দ্রিক আরেকটি সংগঠন মালদ্বীপে শুটিং না করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল। ফেডারেশন অফ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফিল্ম এমপ্লয়িজ (এফডব্লিউআইসিই) নামের ওই সংগঠনটি মালদ্বীপে শুটিং না করতে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছিল।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩০ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে