রাতে হঠাৎ জানালা খুলে দেখলেন বাড়ির সামনে একটা চিতা বাঘ ঘোরাফেরা করছে। প্রাণীটি বিদায় নিতেই এর জায়গা দখল করল বিশাল শরীরের এক কালো ভালুক। সত্যি এমন হলে, কেমন লাগবে বলুন তো? খুব বেশি রোমাঞ্চপ্রেমী হলে অবশ্যই খুশি হবেন। না হলে যে আতঙ্ক পেয়ে বসবে সন্দেহ নেই। আশ্চর্যজনক হলেও অনেকটা এমনই দৃশ্য দেখা গেছে ভারতের এক গ্রামে।
ওটি অর্থাৎ ওটাকামান্ড প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। তেমনি বন্যপ্রাণীরও কমতি নেই। এমনকি এরা মাঝে মাঝে লোকালয়েও চলে আসে। আর ওটির ইয়েল্লানাহাল্লি গ্রামের বাসিন্দারা গত শুক্রবার রাতেই চিতা বাঘ আর ভালুক ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন তাঁদের গ্রামে। তাও এবটি নির্দিষ্ট বাড়ি ঘিরেই ছিল এদের আনাগোনা। এতে কিছুটা দুশ্চিন্তাও পেয়ে বসেছে তাঁদের।
এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস অফিসার পারভীন কাসওয়ান প্রাণীদের ভিডিওটি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে। তিনি মজা করে লিখেন, ‘মনে হচ্ছে গোপন কোনো বৈঠক বসেছে বাড়িটিতে। একটি চিতা বাঘ ও ভালুক ওটির কাছে একটি বাড়িতে ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেয়। কৌতূহলোদ্দীপক একটি ব্যাপার।’
বাংলাদেশে লোকালয়ে চিতা বাঘ ও ভালুকের দেখা মেলাটা এখন কষ্টকল্পনা হলেও ভারতের অরণ্য-পাহাড়ঘেঁষা কোনো কোনো গ্রামে এ রকম দৃশ্য এখনো খুব অস্বাভাবিক নয়। তারপরও পরপর এভাবে চিতা বাঘ আর ভালুক ঘুরে-বেড়াতে দেখে ইয়েল্লানাহাল্লির অধিবাসীরা বেশ ভয়ই পেয়েছেন। তাঁরা এমনকি বন কর্মকর্তাদের প্রাণীগুলোকে ধরার ব্যবস্থা করারও অনুরোধ করেছে।
এদিকে ভিডিওটি এক্স ব্যবহারকারীদের মধ্যেও বেশ আলোড়ন তুলেছে। একজন লিখেছেন, ‘বালু আর বাঘিরা সম্ভব মোগলির সঙ্গে দেখা করতে এসেছে।’
দ্বিতীয় একজন লেখেন, ‘মোগলিকে কীভাবে শের খানের কবল থেকে রক্ষা করা যায় তা-ই পরীক্ষা করছে বাঘিরা আর বালু।’
‘গোপন মিটিংয়ে অংশ নিতে এসেছে তারা।’ বলেন আরেক এক্স ব্যবহারকারী।
‘কোনো একটা কিছু নিশ্চিতভাবেই বুনো দুটি প্রাণীকে একই বাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করেছে। হয়তো কিছু মাংস বা খাবার ফেলেছে বাড়ির বাসিন্দারা।’ বলেন চতুর্থ ব্যবহারকারী।
ভারতের আবাসিক এলাকায় চিতা বাঘ দেখা যাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। এর আগে মহারাষ্ট্রের নাশিক শহরের চারপাশে এক জোড়া চিতা বাঘকে মহানন্দে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। এতে সেখানকার অধিবাসীদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। প্রাণী দুটির একটিকে অবশ্য ধরেন বনকর্মীরা। অন্যটিরও খোঁজ চলছে।
রাতে হঠাৎ জানালা খুলে দেখলেন বাড়ির সামনে একটা চিতা বাঘ ঘোরাফেরা করছে। প্রাণীটি বিদায় নিতেই এর জায়গা দখল করল বিশাল শরীরের এক কালো ভালুক। সত্যি এমন হলে, কেমন লাগবে বলুন তো? খুব বেশি রোমাঞ্চপ্রেমী হলে অবশ্যই খুশি হবেন। না হলে যে আতঙ্ক পেয়ে বসবে সন্দেহ নেই। আশ্চর্যজনক হলেও অনেকটা এমনই দৃশ্য দেখা গেছে ভারতের এক গ্রামে।
ওটি অর্থাৎ ওটাকামান্ড প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। তেমনি বন্যপ্রাণীরও কমতি নেই। এমনকি এরা মাঝে মাঝে লোকালয়েও চলে আসে। আর ওটির ইয়েল্লানাহাল্লি গ্রামের বাসিন্দারা গত শুক্রবার রাতেই চিতা বাঘ আর ভালুক ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন তাঁদের গ্রামে। তাও এবটি নির্দিষ্ট বাড়ি ঘিরেই ছিল এদের আনাগোনা। এতে কিছুটা দুশ্চিন্তাও পেয়ে বসেছে তাঁদের।
এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস অফিসার পারভীন কাসওয়ান প্রাণীদের ভিডিওটি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে। তিনি মজা করে লিখেন, ‘মনে হচ্ছে গোপন কোনো বৈঠক বসেছে বাড়িটিতে। একটি চিতা বাঘ ও ভালুক ওটির কাছে একটি বাড়িতে ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেয়। কৌতূহলোদ্দীপক একটি ব্যাপার।’
বাংলাদেশে লোকালয়ে চিতা বাঘ ও ভালুকের দেখা মেলাটা এখন কষ্টকল্পনা হলেও ভারতের অরণ্য-পাহাড়ঘেঁষা কোনো কোনো গ্রামে এ রকম দৃশ্য এখনো খুব অস্বাভাবিক নয়। তারপরও পরপর এভাবে চিতা বাঘ আর ভালুক ঘুরে-বেড়াতে দেখে ইয়েল্লানাহাল্লির অধিবাসীরা বেশ ভয়ই পেয়েছেন। তাঁরা এমনকি বন কর্মকর্তাদের প্রাণীগুলোকে ধরার ব্যবস্থা করারও অনুরোধ করেছে।
এদিকে ভিডিওটি এক্স ব্যবহারকারীদের মধ্যেও বেশ আলোড়ন তুলেছে। একজন লিখেছেন, ‘বালু আর বাঘিরা সম্ভব মোগলির সঙ্গে দেখা করতে এসেছে।’
দ্বিতীয় একজন লেখেন, ‘মোগলিকে কীভাবে শের খানের কবল থেকে রক্ষা করা যায় তা-ই পরীক্ষা করছে বাঘিরা আর বালু।’
‘গোপন মিটিংয়ে অংশ নিতে এসেছে তারা।’ বলেন আরেক এক্স ব্যবহারকারী।
‘কোনো একটা কিছু নিশ্চিতভাবেই বুনো দুটি প্রাণীকে একই বাড়ির প্রতি আকৃষ্ট করেছে। হয়তো কিছু মাংস বা খাবার ফেলেছে বাড়ির বাসিন্দারা।’ বলেন চতুর্থ ব্যবহারকারী।
ভারতের আবাসিক এলাকায় চিতা বাঘ দেখা যাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। এর আগে মহারাষ্ট্রের নাশিক শহরের চারপাশে এক জোড়া চিতা বাঘকে মহানন্দে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। এতে সেখানকার অধিবাসীদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। প্রাণী দুটির একটিকে অবশ্য ধরেন বনকর্মীরা। অন্যটিরও খোঁজ চলছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে