আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার। জরুরি বিবেচনায় খুবই অল্প পরিমাণে ভিসা দেওয়া শুরু হয়। দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যেও ভারত ভ্রমণে শীর্ষ দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রতিবেশি দেশ বাংলাদেশ। ভারত সরকারের দেওয়া বিদেশি পর্যটক আগমনের (এফটিএ) একটি তালিকায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
লোকসভায় এ সংক্রান্ত প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত এ তথ্য উপস্থাপন করেন। আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
তালিকায় দেখা যায়, গত ৫ বছরে ভারতে সবচেয়ে ভ্রমণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটকেরা। আর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বাংলাদেশের পর্যটকেরা।
লোকসভায় মন্ত্রীকে গত পাঁচ বছরের এফটিএ-সংক্রান্ত তথ্য এবং করোনা মহামারির পর ভারতের পর্যটন খাতে উল্লেখযোগ্য পুনরুদ্ধার হয়েছে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। বিশেষ করে জানতে চাওয়া হয়েছিল, আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন কি মহামারিপূর্ব স্তর ছাড়িয়েছে কি না।
গজেন্দ্র সিং জানান, ভারতের পর্যটন খাতে গত পাঁচ বছরে বিদেশি পর্যটক আগমনে শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তারপর যথাক্রমে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা থেকে বেশি পর্যটকেরা গিয়েছেন দেশটিতে।
মন্ত্রীকে গত পাঁচ বছরে ভারতের জন্য বিদেশি পর্যটক আগমনের (এফটিএ) শীর্ষে কোন দেশগুলো রয়েছে সেটিও জানতে চাওয়া হয়। জবাবে গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভারত ভ্রমণে শীর্ষ ১০টি দেশের তথ্য তুলে ধরেন।
সরকারি ওই তথ্য অনুযায়ী, এ সময়কালে ভারতের এফটিএ-এর শীর্ষ ১০ দেশ হলো— যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, জার্মানি, ফ্রান্স ও সিঙ্গাপুর।
বছরভিত্তিক এফটিএ হিসাবে দেখা যায়, দেশটিতে ২০২০ সালে ২৭.৪৫ লাখ, ২০২১ সালে ১৫.২৭ লাখ, ২০২২ সালে ৬৪.৩৭ লাখ, ২০২৩ সালে ৯৫.২১ লাখ এবং ২০২৪ সালে ৯৯.৫২ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করেছিল।
অন্যদিকে, বছরভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন (আইটিএ) ছিল ২০২০ সালে ৬৩.৩৭ লাখ, ২০২১ সালে ৭০.১০ লাখ, ২০২২ সালে ১৪৩.৩০ লাখ, ২০২৩ সালে ১৮৮.৯৯ লাখ এবং ২০২৪ সালে ২০৫.৬৯ লাখ।
গজেন্দ্র সিংয়ের দেওয়া তথ্যে আরও জানা যায়, বিদেশি পর্যটক আগমনের ক্ষেত্রে ২০২০ এবং ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ছিল শীর্ষস্থানে। তবে, ২০২১, ২০২২ এবং ২০২৪ সালে এই স্থানটি দখল করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে বাকি তিনটি হলো যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা।
জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) সংজ্ঞা অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন (আইটিএ) দুইটি অংশ নিয়ে গঠিত, বিদেশি পর্যটক আগমন (এফটিএ) এবং অনাবাসী নাগরিকদের আগমন।
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার। জরুরি বিবেচনায় খুবই অল্প পরিমাণে ভিসা দেওয়া শুরু হয়। দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যেও ভারত ভ্রমণে শীর্ষ দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রতিবেশি দেশ বাংলাদেশ। ভারত সরকারের দেওয়া বিদেশি পর্যটক আগমনের (এফটিএ) একটি তালিকায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
লোকসভায় এ সংক্রান্ত প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত এ তথ্য উপস্থাপন করেন। আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
তালিকায় দেখা যায়, গত ৫ বছরে ভারতে সবচেয়ে ভ্রমণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটকেরা। আর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বাংলাদেশের পর্যটকেরা।
লোকসভায় মন্ত্রীকে গত পাঁচ বছরের এফটিএ-সংক্রান্ত তথ্য এবং করোনা মহামারির পর ভারতের পর্যটন খাতে উল্লেখযোগ্য পুনরুদ্ধার হয়েছে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। বিশেষ করে জানতে চাওয়া হয়েছিল, আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন কি মহামারিপূর্ব স্তর ছাড়িয়েছে কি না।
গজেন্দ্র সিং জানান, ভারতের পর্যটন খাতে গত পাঁচ বছরে বিদেশি পর্যটক আগমনে শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তারপর যথাক্রমে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা থেকে বেশি পর্যটকেরা গিয়েছেন দেশটিতে।
মন্ত্রীকে গত পাঁচ বছরে ভারতের জন্য বিদেশি পর্যটক আগমনের (এফটিএ) শীর্ষে কোন দেশগুলো রয়েছে সেটিও জানতে চাওয়া হয়। জবাবে গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভারত ভ্রমণে শীর্ষ ১০টি দেশের তথ্য তুলে ধরেন।
সরকারি ওই তথ্য অনুযায়ী, এ সময়কালে ভারতের এফটিএ-এর শীর্ষ ১০ দেশ হলো— যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, জার্মানি, ফ্রান্স ও সিঙ্গাপুর।
বছরভিত্তিক এফটিএ হিসাবে দেখা যায়, দেশটিতে ২০২০ সালে ২৭.৪৫ লাখ, ২০২১ সালে ১৫.২৭ লাখ, ২০২২ সালে ৬৪.৩৭ লাখ, ২০২৩ সালে ৯৫.২১ লাখ এবং ২০২৪ সালে ৯৯.৫২ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করেছিল।
অন্যদিকে, বছরভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন (আইটিএ) ছিল ২০২০ সালে ৬৩.৩৭ লাখ, ২০২১ সালে ৭০.১০ লাখ, ২০২২ সালে ১৪৩.৩০ লাখ, ২০২৩ সালে ১৮৮.৯৯ লাখ এবং ২০২৪ সালে ২০৫.৬৯ লাখ।
গজেন্দ্র সিংয়ের দেওয়া তথ্যে আরও জানা যায়, বিদেশি পর্যটক আগমনের ক্ষেত্রে ২০২০ এবং ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ছিল শীর্ষস্থানে। তবে, ২০২১, ২০২২ এবং ২০২৪ সালে এই স্থানটি দখল করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে বাকি তিনটি হলো যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা।
জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) সংজ্ঞা অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন (আইটিএ) দুইটি অংশ নিয়ে গঠিত, বিদেশি পর্যটক আগমন (এফটিএ) এবং অনাবাসী নাগরিকদের আগমন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে গভীর অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠা। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় ক্ষমতায় ফেরার পর তার প্রশাসন অভিবাসন ও উচ্চশিক্ষা নীতিতে যেসব কড়াকড়ি পদক্ষেপ নিয়েছে, তা শুধু নীতিগত পরিবেশকে নয়—আঘাত করেছে হাজারো...
১৫ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এর আগে হোয়াইট হাউসে এসে রীতিমতো অপমানিত হয়েছিলেন। পোশাক, কথাবার্তা, আচরণের কারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের ধমক খেয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেদিল্লি পুলিশ গত ২৬ জুন সুনালী বিবিকে আটক করে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে বলে অভিযোগ উঠছে। বর্তমানে তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে সুনালী কি সন্তান জন্মদানের আগেই ভারত ফিরতে পারবেন? আর যদি না পারেন, তাহলে বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ওই শিশুর নাগরিকত্ব কী হবে?
২ ঘণ্টা আগেনেপালের পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গেও ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন সংকট দেখা দিয়েছে। নেপাল ও বাংলাদেশের স্থানীয় পরিবেশকদের কাছে শত শত কোটি রুপির লাইসেন্স ফি বকেয়া রয়েছে ভারতের টিভি সম্প্রচার সংস্থাগুলোর।
২ ঘণ্টা আগে