কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের পরিবেশগত ভবিষ্যৎ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সতর্কবার্তা শোনা গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের মুখে। হিমাচল প্রদেশের প্রকৃতিবিধ্বংসী উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চ রীতিমতো মন্তব্য করে জানান, এই অবস্থা চলতে থাকলে ‘ভারতের মানচিত্র থেকেই মুছে যেতে পারে হিমাচল প্রদেশ’।
এই পর্যবেক্ষণ আসে একটি মামলার শুনানিতে, যেখানে হিমাচল হাইকোর্ট ‘সবুজ অঞ্চল’ ঘোষণার একটি আবেদন গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। যদিও সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায়ে হস্তক্ষেপ করেননি, তবু রাজ্য ও কেন্দ্রকে কড়া ভাষায় সতর্ক করেছেন। আদালতের পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, ‘রাজস্ব আদায় প্রয়োজনীয় হলেও তা কখনোই প্রকৃতি ও পরিবেশের বিনিময়ে হতে পারে না।’
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে বলেছেন, পর্যটনশিল্প, চার লেনের রাস্তা, টানেল, রোপওয়ে এবং হাইডেল পাওয়ার প্রকল্পের নামে পাহাড়ে যে নির্মাণ প্রকল্প চলছে, তা ভয়ংকর পরিবেশগত বিপর্যয় ডেকে আনছে। একের পর এক ভূমিধস, ঘরবাড়ি ধ্বংস, পাহাড় ধসে পড়ার পেছনে রয়েছে নির্মাণের নামে প্রকৃতির অবাধ শোষণ।
বিচারপতিরা মন্তব্য করেছেন, ‘শুধু প্রকৃতিকে দোষারোপ করলেই চলবে না, দায় নিতে হবে আমাদেরও। প্রকৃতির প্রতিশোধ বড় ভয়ংকর।’
পর্যটনের লাগামহীন সম্প্রসারণও চিহ্নিত হয়েছে এই দুর্যোগের অন্যতম কারণ হিসেবে। শীর্ষ আদালত পরামর্শ দিয়েছেন, সমগ্র হিমালয়সংলগ্ন রাজ্যগুলোকে সম্মিলিতভাবে ভৌগোলিক ও পরিবেশগত দিকগুলো বিবেচনায় রেখে উন্নয়নের রূপরেখা তৈরি করতে হবে।
আদালতের নির্দেশ, এই বিষয়ে জনস্বার্থ মামলা (পিআইএল) রেজিস্ট্রি করতে হবে এবং হিমাচল সরকারকে আগামী ২৫ আগস্টের মধ্যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানাতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের হুঁশিয়ারি, ‘এখনই যদি হিমাচল সমস্যার সাবধান না হয়, তাহলে গোটা দেশকে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হবে। পরিবেশকে উপেক্ষা করে উন্নয়নের আর কোনো রাস্তা নেই।’
ভারতের পরিবেশগত ভবিষ্যৎ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সতর্কবার্তা শোনা গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের মুখে। হিমাচল প্রদেশের প্রকৃতিবিধ্বংসী উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চ রীতিমতো মন্তব্য করে জানান, এই অবস্থা চলতে থাকলে ‘ভারতের মানচিত্র থেকেই মুছে যেতে পারে হিমাচল প্রদেশ’।
এই পর্যবেক্ষণ আসে একটি মামলার শুনানিতে, যেখানে হিমাচল হাইকোর্ট ‘সবুজ অঞ্চল’ ঘোষণার একটি আবেদন গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। যদিও সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টের রায়ে হস্তক্ষেপ করেননি, তবু রাজ্য ও কেন্দ্রকে কড়া ভাষায় সতর্ক করেছেন। আদালতের পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, ‘রাজস্ব আদায় প্রয়োজনীয় হলেও তা কখনোই প্রকৃতি ও পরিবেশের বিনিময়ে হতে পারে না।’
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে বলেছেন, পর্যটনশিল্প, চার লেনের রাস্তা, টানেল, রোপওয়ে এবং হাইডেল পাওয়ার প্রকল্পের নামে পাহাড়ে যে নির্মাণ প্রকল্প চলছে, তা ভয়ংকর পরিবেশগত বিপর্যয় ডেকে আনছে। একের পর এক ভূমিধস, ঘরবাড়ি ধ্বংস, পাহাড় ধসে পড়ার পেছনে রয়েছে নির্মাণের নামে প্রকৃতির অবাধ শোষণ।
বিচারপতিরা মন্তব্য করেছেন, ‘শুধু প্রকৃতিকে দোষারোপ করলেই চলবে না, দায় নিতে হবে আমাদেরও। প্রকৃতির প্রতিশোধ বড় ভয়ংকর।’
পর্যটনের লাগামহীন সম্প্রসারণও চিহ্নিত হয়েছে এই দুর্যোগের অন্যতম কারণ হিসেবে। শীর্ষ আদালত পরামর্শ দিয়েছেন, সমগ্র হিমালয়সংলগ্ন রাজ্যগুলোকে সম্মিলিতভাবে ভৌগোলিক ও পরিবেশগত দিকগুলো বিবেচনায় রেখে উন্নয়নের রূপরেখা তৈরি করতে হবে।
আদালতের নির্দেশ, এই বিষয়ে জনস্বার্থ মামলা (পিআইএল) রেজিস্ট্রি করতে হবে এবং হিমাচল সরকারকে আগামী ২৫ আগস্টের মধ্যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানাতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের হুঁশিয়ারি, ‘এখনই যদি হিমাচল সমস্যার সাবধান না হয়, তাহলে গোটা দেশকে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হবে। পরিবেশকে উপেক্ষা করে উন্নয়নের আর কোনো রাস্তা নেই।’
‘যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে হামাস অস্ত্রসমর্পণে রাজি হয়েছে’—সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এমন খবর সঠিক নয়। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিজেই। ওই বিবৃতিতে হামাস আরও বলেছে, ইসরায়েলি দখলদারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আইনি ও জাতীয় অধিকার তাদের রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেচীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
১১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
১৩ ঘণ্টা আগে