কেরালার পালাক্কাড জেলার থ্রিথালা এলাকায় এক মসজিদের ওরস শরিফ চলাকালে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া, ইয়াহিয়া সিনওয়ার এবং হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহর পোস্টার নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যের বাম সরকার উগ্রপন্থীদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তাই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই ঘটনায় বিজেপির তেলেঙ্গানা শাখার মুখপাত্র তুল্লা বীরেন্দর গৌড় কেরালাকে ‘সন্ত্রাসের সহানুভূতিশীলদের জন্য উর্বর ক্ষেত্র’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য হলেও আশ্চর্যজনক নয়! কেরালা এমন একটি স্থানে পরিণত হয়েছে, যেখানে হামাস ও হিজবুল্লাহ নেতাদের পোস্টার প্রকাশ্যে প্রদর্শিত হয়। তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ গোষ্ঠী কি এবার চুপ থাকবে?’
বিজেপির জাতীয় মিডিয়া প্যানেলিস্ট চারু প্রজ্ঞা কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের শাসনব্যবস্থাকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘কেরালায় প্রকাশ্যে হামাস নেতাদের গৌরব করা হচ্ছে! থ্রিথালায় ওরস শরিফের সময় ইসমাইল হানিয়া, ইয়াহিয়া সিনওয়ার এবং হাসান নাসরাল্লাহর পোস্টার প্রদর্শিত হয়েছে। সিপিআইএম সরকার এ নিয়ে নীরব। তাদের এই নীরবতা আজকের ঘটনাকে সমর্থনের ইঙ্গিত দেয়।’
বিজেপির আরেক নেতা অনুপ অ্যান্টনি জোসেফও হামাসকে সমর্থন করে সমাবেশের জন্য কেরালার বাম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগেই হামাস পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে। আজ কেরালায় ইসলামি চরমপন্থীরা হামাসের সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল করছে। এটি সরাসরি বাম সরকারের নাকের ডগায় ঘটছে।’
ভারত সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেনি। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছিল দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এদিকে ভারতের দীর্ঘদিনের নীতি অনুসারে, দেশটি ফিলিস্তিনের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার দাবিকে সমর্থন করে। তবে একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গেও দৃঢ় কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে।
কেরালার পালাক্কাড জেলার থ্রিথালা এলাকায় এক মসজিদের ওরস শরিফ চলাকালে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া, ইয়াহিয়া সিনওয়ার এবং হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহর পোস্টার নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যের বাম সরকার উগ্রপন্থীদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তাই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই ঘটনায় বিজেপির তেলেঙ্গানা শাখার মুখপাত্র তুল্লা বীরেন্দর গৌড় কেরালাকে ‘সন্ত্রাসের সহানুভূতিশীলদের জন্য উর্বর ক্ষেত্র’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য হলেও আশ্চর্যজনক নয়! কেরালা এমন একটি স্থানে পরিণত হয়েছে, যেখানে হামাস ও হিজবুল্লাহ নেতাদের পোস্টার প্রকাশ্যে প্রদর্শিত হয়। তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ গোষ্ঠী কি এবার চুপ থাকবে?’
বিজেপির জাতীয় মিডিয়া প্যানেলিস্ট চারু প্রজ্ঞা কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের শাসনব্যবস্থাকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘কেরালায় প্রকাশ্যে হামাস নেতাদের গৌরব করা হচ্ছে! থ্রিথালায় ওরস শরিফের সময় ইসমাইল হানিয়া, ইয়াহিয়া সিনওয়ার এবং হাসান নাসরাল্লাহর পোস্টার প্রদর্শিত হয়েছে। সিপিআইএম সরকার এ নিয়ে নীরব। তাদের এই নীরবতা আজকের ঘটনাকে সমর্থনের ইঙ্গিত দেয়।’
বিজেপির আরেক নেতা অনুপ অ্যান্টনি জোসেফও হামাসকে সমর্থন করে সমাবেশের জন্য কেরালার বাম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগেই হামাস পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে। আজ কেরালায় ইসলামি চরমপন্থীরা হামাসের সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল করছে। এটি সরাসরি বাম সরকারের নাকের ডগায় ঘটছে।’
ভারত সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেনি। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছিল দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এদিকে ভারতের দীর্ঘদিনের নীতি অনুসারে, দেশটি ফিলিস্তিনের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার দাবিকে সমর্থন করে। তবে একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গেও দৃঢ় কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে