ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিকৃতিসহ সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করতে বলেছে। ইউজিসির পক্ষ থেকে এই নির্দেশনা এমন এক সময়ে এল, যখন আর মাত্র কয়েক মাস পরই দেশটিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার এসংক্রান্ত একটি চিঠি ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভাইস চ্যান্সেলর বা উপাচার্য এবং কলেজগুলোর অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন ইউজিসির সেক্রেটারি মণীশ যোশী।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তরুণদের মনন গঠন করে তাঁদের শক্তি ও উদ্দীপনা কাজে লাগানোর একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে। আসুন আমরা আপনাদের প্রতিষ্ঠানে একটি সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করে দেশের অবিশ্বাস্য অগ্রগতি উদ্যাপন ও প্রচার করি। সেলফি পয়েন্টের লক্ষ্য হলো, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অর্জন, বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ অধীনে নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে যুবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে: ‘ছাত্র ও দর্শকদের এই বিশেষ মুহূর্তগুলো ক্যামেরায় বন্দী করতে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করতে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে (উপাচার্য বা অধ্যক্ষ) অনুরোধ করা হচ্ছে, যাতে এসব মুহূর্ত আমাদের সম্মিলিত গর্বের অনুভূতি বাড়িয়ে দেয়।’
এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপনের জন্য ইউজিসি বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট ডিজাইন বা নকশাও প্রস্তাব করেছে। তবে সবগুলো নকশাতেই বেশ কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে। যেমন—শিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, বৈচিত্র্যের ঐক্য, স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন, ভারতীয় জ্ঞানব্যবস্থা, বহুভাষাবাদ ও উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে ভারতের উত্থান ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করার জন্য বলা হয়েছে।
এসব উদ্যোগ ও অগ্রযাত্রায় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদান রয়েছে বিধায় তাঁর ছবিও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। তবে এ বিষয়ে ইউজিসি সরাসরি কোনো নির্দেশ দেয়নি। ভারতীয় আইন অনুসারে ইউজিসির পক্ষে এমন কোনো ধরনের নির্দেশনা দেওয়া সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ভারতের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও শিক্ষাবিদেরা।
ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিকৃতিসহ সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করতে বলেছে। ইউজিসির পক্ষ থেকে এই নির্দেশনা এমন এক সময়ে এল, যখন আর মাত্র কয়েক মাস পরই দেশটিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার এসংক্রান্ত একটি চিঠি ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভাইস চ্যান্সেলর বা উপাচার্য এবং কলেজগুলোর অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন ইউজিসির সেক্রেটারি মণীশ যোশী।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তরুণদের মনন গঠন করে তাঁদের শক্তি ও উদ্দীপনা কাজে লাগানোর একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে। আসুন আমরা আপনাদের প্রতিষ্ঠানে একটি সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করে দেশের অবিশ্বাস্য অগ্রগতি উদ্যাপন ও প্রচার করি। সেলফি পয়েন্টের লক্ষ্য হলো, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অর্জন, বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ অধীনে নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে যুবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে: ‘ছাত্র ও দর্শকদের এই বিশেষ মুহূর্তগুলো ক্যামেরায় বন্দী করতে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করতে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে (উপাচার্য বা অধ্যক্ষ) অনুরোধ করা হচ্ছে, যাতে এসব মুহূর্ত আমাদের সম্মিলিত গর্বের অনুভূতি বাড়িয়ে দেয়।’
এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপনের জন্য ইউজিসি বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট ডিজাইন বা নকশাও প্রস্তাব করেছে। তবে সবগুলো নকশাতেই বেশ কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে। যেমন—শিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, বৈচিত্র্যের ঐক্য, স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন, ভারতীয় জ্ঞানব্যবস্থা, বহুভাষাবাদ ও উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে ভারতের উত্থান ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করার জন্য বলা হয়েছে।
এসব উদ্যোগ ও অগ্রযাত্রায় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদান রয়েছে বিধায় তাঁর ছবিও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। তবে এ বিষয়ে ইউজিসি সরাসরি কোনো নির্দেশ দেয়নি। ভারতীয় আইন অনুসারে ইউজিসির পক্ষে এমন কোনো ধরনের নির্দেশনা দেওয়া সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ভারতের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও শিক্ষাবিদেরা।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে