ভারতের কিছু নাগরিক রুশ সেনাবাহিনীতে সহায়তামূলক চাকরির জন্য নিবন্ধিত হয়েছিল বলে নিশ্চিত করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার দিল্লি বলেছে যে, ভারতীয় নাগরিকদের রুশ সেনাবাহিনী থেকে দ্রুত মুক্তি দেওয়া এবং তাদের ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে দূরে রাখার ব্যাপারে মস্কোর কাছে আহ্বান জানান হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু গত বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেছিল যে, ২০২৩ সালে কমপক্ষে এক বছর স্থায়ী চুক্তির অধীনে প্রায় ১০০ ভারতীয়কে নিয়োগ করা হয়েছিল রুশ সেনাবাহিনীতে। ভারতের প্রতিবেশী নেপালসহ অনেক দেশের নাগরিকেরা রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে কাজ করার সুযোগ চেয়েছিল।
সেখানে আরও বলা হয়, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে রণক্ষেত্রে লড়ছে ভারতীয়রা। সীমান্তের বিভিন্ন শহরে আটকা পড়ে আছে প্রায় ১৮ জন ভারতীয়। এর মধ্যে অন্তত ৩ ভারতীয়কে রুশ বাহিনীর হয়ে যুদ্ধ করার জন্য বাধ্য করা হয়েছিল।
এই প্রতিবেদন প্রকাশের পরই সংবাদটি নিশ্চিত করে বিবৃতি দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে তাদের বিবৃতিতে রুশ সেনাবাহিনীতে কতজন ভারতীয় কর্মরত আছেন সে সংখ্যা বলা হয়নি।
বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘আমরা অবগত আছি যে, কয়েকজন ভারতীয় নাগরিক রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে সহায়তামূলক কাজের জন্য নিবন্ধন করেছেন। ভারতীয় দূতাবাস তাদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার জন্য রুশ কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি তুলেছে। আমরা সকল ভারতীয় নাগরিকদের যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং এই সংঘাত থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানাই।’
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দুবাইভিত্তিক নিয়োগকারীরা বেশি বেতন এবং রুশ পাসপোর্টের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারতীয়দের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। ভারতীয় নাগরিকেরা মস্কোতে পৌঁছানোর পর তাদের অস্ত্র ও গোলাবারুদ চালনার প্রশিক্ষণ দেয় রুশ সেনাবাহিনী। এরপর চলতি বছরের জানুয়ারিতে তাদের পাঠানো হয় যুদ্ধক্ষেত্রে।
নয়াদিল্লিতে রুশ দূতাবাস এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি। দুই দেশের মধ্যে রয়েছে ঘনিষ্ঠ প্রতিরক্ষা ও বাণিজ্য সম্পর্ক।
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনটিতে এ রকম এক ভারতীয়র কথা প্রকাশ করা হয়েছে—যিনি প্রত্যাবাসনের জন্য বারবার আবেদন করলেও মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাস তাতে কোনো সাড়া দেয়নি।
রুশ সেনাবাহিনীতে কাজ করার সময় কমপক্ষে ১০ জন নেপালি সৈন্য নিহত হওয়ার পর নেপাল গত মাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তার নাগরিকদের রাশিয়া ও ইউক্রেনে কাজের অনুমতি দেওয়া বন্ধ করেছে।
ভারতের কিছু নাগরিক রুশ সেনাবাহিনীতে সহায়তামূলক চাকরির জন্য নিবন্ধিত হয়েছিল বলে নিশ্চিত করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার দিল্লি বলেছে যে, ভারতীয় নাগরিকদের রুশ সেনাবাহিনী থেকে দ্রুত মুক্তি দেওয়া এবং তাদের ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে দূরে রাখার ব্যাপারে মস্কোর কাছে আহ্বান জানান হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু গত বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেছিল যে, ২০২৩ সালে কমপক্ষে এক বছর স্থায়ী চুক্তির অধীনে প্রায় ১০০ ভারতীয়কে নিয়োগ করা হয়েছিল রুশ সেনাবাহিনীতে। ভারতের প্রতিবেশী নেপালসহ অনেক দেশের নাগরিকেরা রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে কাজ করার সুযোগ চেয়েছিল।
সেখানে আরও বলা হয়, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে রণক্ষেত্রে লড়ছে ভারতীয়রা। সীমান্তের বিভিন্ন শহরে আটকা পড়ে আছে প্রায় ১৮ জন ভারতীয়। এর মধ্যে অন্তত ৩ ভারতীয়কে রুশ বাহিনীর হয়ে যুদ্ধ করার জন্য বাধ্য করা হয়েছিল।
এই প্রতিবেদন প্রকাশের পরই সংবাদটি নিশ্চিত করে বিবৃতি দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে তাদের বিবৃতিতে রুশ সেনাবাহিনীতে কতজন ভারতীয় কর্মরত আছেন সে সংখ্যা বলা হয়নি।
বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘আমরা অবগত আছি যে, কয়েকজন ভারতীয় নাগরিক রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে সহায়তামূলক কাজের জন্য নিবন্ধন করেছেন। ভারতীয় দূতাবাস তাদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার জন্য রুশ কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি তুলেছে। আমরা সকল ভারতীয় নাগরিকদের যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং এই সংঘাত থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানাই।’
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দুবাইভিত্তিক নিয়োগকারীরা বেশি বেতন এবং রুশ পাসপোর্টের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারতীয়দের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। ভারতীয় নাগরিকেরা মস্কোতে পৌঁছানোর পর তাদের অস্ত্র ও গোলাবারুদ চালনার প্রশিক্ষণ দেয় রুশ সেনাবাহিনী। এরপর চলতি বছরের জানুয়ারিতে তাদের পাঠানো হয় যুদ্ধক্ষেত্রে।
নয়াদিল্লিতে রুশ দূতাবাস এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি। দুই দেশের মধ্যে রয়েছে ঘনিষ্ঠ প্রতিরক্ষা ও বাণিজ্য সম্পর্ক।
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনটিতে এ রকম এক ভারতীয়র কথা প্রকাশ করা হয়েছে—যিনি প্রত্যাবাসনের জন্য বারবার আবেদন করলেও মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাস তাতে কোনো সাড়া দেয়নি।
রুশ সেনাবাহিনীতে কাজ করার সময় কমপক্ষে ১০ জন নেপালি সৈন্য নিহত হওয়ার পর নেপাল গত মাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তার নাগরিকদের রাশিয়া ও ইউক্রেনে কাজের অনুমতি দেওয়া বন্ধ করেছে।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘অপরাধ দমনে জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর ফলে, এখন সরাসরি ওয়াশিংটনের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নিতে পারবে বিচার বিভাগ। এ ছাড়াও ৭ লাখেরও বেশি মানুষের বসবাসের এই শহরে ন্যাশনাল গার্ডও মোতায়েন করা হবে বলে ঘোষণা করেছেন তিনি।
৩৪ মিনিট আগেকাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার খান ইউনিসে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবু লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত পাঁচজন। এর আগে গাজা সিটির বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে