কৃষ্ণ নদের পানি নিয়ে ভারতের তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে। বেআইনি সেচ প্রকল্প ও জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে এই বিরোধ। উভয় পক্ষ কৃষ্ণ নদে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিজ নিজ অংশে কয়েক শ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করেছে।
উত্তেজনার শুরু মূলত গত বুধবার। এদিন তেলেঙ্গানা রাজ্য সরকার পুলিচিন্তলা, শ্রীসাইলাম ও নাগার্জুন সাগরের প্রকল্পে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে। প্রকল্প এলাকায় সাধারণের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর দুই রাজ্যই নিরাপত্তার কথা বলে নিজ নিজ সীমানায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছে। নিজেদের কর্মী ছাড়া রাজ্যের বাইরের কাউকে এলাকায় ঢুকতে দিচ্ছে না তেলেঙ্গানার পুলিশ। তারা নাগার্জুন সাগর সেতুতে কঠোর পাহারা বসিয়ে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করছে। পুলিশের দেড় শতাধিক কর্মীকে নাগার্জুন সাগরে মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিচিন্তলায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত শতাধিক পুলিশ। অন্ধ্র প্রদেশও তাদের সীমানায় শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করেছে।
তেলেঙ্গানা পুলিশ অন্ধ্র প্রদেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে প্রবেশেও বাধা দেয়। অন্ধ্র প্রদেশের গান্টুরের রাজস্ব এবং সেচ কর্মকর্তাদের সীমান্তবর্তী মাচেরলাতে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাঁরা পুলিচিন্তলা ও নাগার্জুন সাগরে জলবিদ্যুৎ ইউনিট বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি চিঠি দিতে তেলেঙ্গানার গেনকো যাওয়ার অনুমতি চেয়েছিলেন। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে অন্ধ্র প্রদেশের পুলিচিন্তলার প্রধান প্রকৌশলী রমেশ বাবু ওপারে গিয়ে একটি স্মারকলিপি দিয়ে আসেন।
কৃষ্ণ নদের পানির অধিকার নিয়ে এই দুই রাজ্যের বিরোধ বেশ পুরোনো। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো দুই রাজ্যের মধ্যে বিরোধ তীব্র হলো। এর আগে ২০১৫ ও ২০১৭ সালেও নদের পানি নিয়ে বিরোধের জেরে উভয় পক্ষ পুলিশ মোতায়েন করেছিল। ২০১৭ সালে দুই রাজ্যই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছিল।
অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগন মোহন রেড্ডি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে লেখা এক চিঠিতে বিষয়টি সমাধানের অনুরোধ জানিয়েছেন। চিঠিতে তিনি অভিযোগ করেছেন, তেলেঙ্গানা বেআইনিভাবে কৃষ্ণ নদের পানি দখলে নিতে চাইছে।
কৃষ্ণ নদের পানি নিয়ে ভারতের তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে। বেআইনি সেচ প্রকল্প ও জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে এই বিরোধ। উভয় পক্ষ কৃষ্ণ নদে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিজ নিজ অংশে কয়েক শ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করেছে।
উত্তেজনার শুরু মূলত গত বুধবার। এদিন তেলেঙ্গানা রাজ্য সরকার পুলিচিন্তলা, শ্রীসাইলাম ও নাগার্জুন সাগরের প্রকল্পে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে। প্রকল্প এলাকায় সাধারণের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর দুই রাজ্যই নিরাপত্তার কথা বলে নিজ নিজ সীমানায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছে। নিজেদের কর্মী ছাড়া রাজ্যের বাইরের কাউকে এলাকায় ঢুকতে দিচ্ছে না তেলেঙ্গানার পুলিশ। তারা নাগার্জুন সাগর সেতুতে কঠোর পাহারা বসিয়ে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করছে। পুলিশের দেড় শতাধিক কর্মীকে নাগার্জুন সাগরে মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিচিন্তলায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত শতাধিক পুলিশ। অন্ধ্র প্রদেশও তাদের সীমানায় শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করেছে।
তেলেঙ্গানা পুলিশ অন্ধ্র প্রদেশের কয়েকজন কর্মকর্তাকে প্রবেশেও বাধা দেয়। অন্ধ্র প্রদেশের গান্টুরের রাজস্ব এবং সেচ কর্মকর্তাদের সীমান্তবর্তী মাচেরলাতে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাঁরা পুলিচিন্তলা ও নাগার্জুন সাগরে জলবিদ্যুৎ ইউনিট বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি চিঠি দিতে তেলেঙ্গানার গেনকো যাওয়ার অনুমতি চেয়েছিলেন। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে অন্ধ্র প্রদেশের পুলিচিন্তলার প্রধান প্রকৌশলী রমেশ বাবু ওপারে গিয়ে একটি স্মারকলিপি দিয়ে আসেন।
কৃষ্ণ নদের পানির অধিকার নিয়ে এই দুই রাজ্যের বিরোধ বেশ পুরোনো। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো দুই রাজ্যের মধ্যে বিরোধ তীব্র হলো। এর আগে ২০১৫ ও ২০১৭ সালেও নদের পানি নিয়ে বিরোধের জেরে উভয় পক্ষ পুলিশ মোতায়েন করেছিল। ২০১৭ সালে দুই রাজ্যই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছিল।
অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগন মোহন রেড্ডি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে লেখা এক চিঠিতে বিষয়টি সমাধানের অনুরোধ জানিয়েছেন। চিঠিতে তিনি অভিযোগ করেছেন, তেলেঙ্গানা বেআইনিভাবে কৃষ্ণ নদের পানি দখলে নিতে চাইছে।
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগে