ভারতের কেরালায় ভিজিঞ্জামে আদানি গ্রুপের বন্দর নির্মাণের বিরোধিতা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। অভিযোগ উঠেছে পুলিশের ওপর হামলার। এই হামলায় ৪০ জন পুলিশসহ বেশ কয়েকজন স্থানীয় আহত হয়েছেন। আর তাই বেআইনি সমাবেশ, দাঙ্গা করা এবং দণ্ডনীয় অপরাধের ষড়যন্ত্র করায় ৩ হাজারেরও বেশি মানুষকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন অনুসারে, কেরালার রাজধানী থিরুবনন্তপুরম থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের ভিজিঞ্জাম পুলিশ স্টেশনে হামলা চালায় আদানি গ্রুপের নির্মিত বন্দরের প্রতিবাদকারী জনতা। সেই হামলায় ৩৯ জন পুলিশ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এই হামলার পরপরই পুলিশ শনাক্তযোগ্য ৩ হাজার ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। আসামিদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রতিবাদকারীরা গত শনিবার আদানি গ্রুপের অর্থায়নে নির্মিত হতে যাওয়া বন্দরে নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাকগুলোকে অবরুদ্ধ করেছিল। এর আগে, আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় বন্দরের নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। পরে গত সপ্তাহে আদালতের নির্দেশে ৯০০ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্পটি নির্মাণের কাজ পুনরায় শুরু হয়।
গত তিন মাস ধরে নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। স্থানীয় ক্যাথলিক যাজকদের নেতৃত্বে এই বন্দরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেন স্থানীয়রা। তাদের দাবি, বন্দরের কাজ উপকূলীয় ক্ষয় সৃষ্টি করছে এবং তাদের জীবিকা থেকে বঞ্চিত করছে।
মামলায় ত্রিবান্ডুমের ল্যাটিন আর্চবিশপসহ স্থানীয় জেলে সম্প্রদায় এবং পুরোহিতসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টা, দাঙ্গা, অনুপ্রবেশ, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র এবং সরকারি কর্মচারীদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলায়, অন্তত ১৫ জন ক্যাথলিক পাদ্রীসহ অন্তত ১০০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
বন্দর নির্মাণের বিরোধীকারী এবং পুলিশের মধ্যে সহিংসতায় ৪০ জন পুলিশ কর্মী এবং অসংখ্য স্থানীয় লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, বিক্ষোভকারীরা গত শনিবার একটি মামলায় একজন অভিযুক্ত এবং অন্যান্য সন্দেহভাজন, লিও স্ট্যানলি, মুথাপ্পান, পুষ্পরাজ ও শানকি নামে আটক বেশ কয়েকজনের মুক্তি দাবি করছিল। মামলার প্রাথমিক এজাহারে বলা হয়েছে, এই হামলায় প্রায় ৮৫ লাখ রুপির ক্ষতি হয়েছে।
ভারতের কেরালায় ভিজিঞ্জামে আদানি গ্রুপের বন্দর নির্মাণের বিরোধিতা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। অভিযোগ উঠেছে পুলিশের ওপর হামলার। এই হামলায় ৪০ জন পুলিশসহ বেশ কয়েকজন স্থানীয় আহত হয়েছেন। আর তাই বেআইনি সমাবেশ, দাঙ্গা করা এবং দণ্ডনীয় অপরাধের ষড়যন্ত্র করায় ৩ হাজারেরও বেশি মানুষকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন অনুসারে, কেরালার রাজধানী থিরুবনন্তপুরম থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের ভিজিঞ্জাম পুলিশ স্টেশনে হামলা চালায় আদানি গ্রুপের নির্মিত বন্দরের প্রতিবাদকারী জনতা। সেই হামলায় ৩৯ জন পুলিশ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এই হামলার পরপরই পুলিশ শনাক্তযোগ্য ৩ হাজার ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। আসামিদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রতিবাদকারীরা গত শনিবার আদানি গ্রুপের অর্থায়নে নির্মিত হতে যাওয়া বন্দরে নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাকগুলোকে অবরুদ্ধ করেছিল। এর আগে, আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় বন্দরের নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। পরে গত সপ্তাহে আদালতের নির্দেশে ৯০০ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্পটি নির্মাণের কাজ পুনরায় শুরু হয়।
গত তিন মাস ধরে নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। স্থানীয় ক্যাথলিক যাজকদের নেতৃত্বে এই বন্দরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেন স্থানীয়রা। তাদের দাবি, বন্দরের কাজ উপকূলীয় ক্ষয় সৃষ্টি করছে এবং তাদের জীবিকা থেকে বঞ্চিত করছে।
মামলায় ত্রিবান্ডুমের ল্যাটিন আর্চবিশপসহ স্থানীয় জেলে সম্প্রদায় এবং পুরোহিতসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টা, দাঙ্গা, অনুপ্রবেশ, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র এবং সরকারি কর্মচারীদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলায়, অন্তত ১৫ জন ক্যাথলিক পাদ্রীসহ অন্তত ১০০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
বন্দর নির্মাণের বিরোধীকারী এবং পুলিশের মধ্যে সহিংসতায় ৪০ জন পুলিশ কর্মী এবং অসংখ্য স্থানীয় লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, বিক্ষোভকারীরা গত শনিবার একটি মামলায় একজন অভিযুক্ত এবং অন্যান্য সন্দেহভাজন, লিও স্ট্যানলি, মুথাপ্পান, পুষ্পরাজ ও শানকি নামে আটক বেশ কয়েকজনের মুক্তি দাবি করছিল। মামলার প্রাথমিক এজাহারে বলা হয়েছে, এই হামলায় প্রায় ৮৫ লাখ রুপির ক্ষতি হয়েছে।
দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
২৫ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে—এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
২৬ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১ ঘণ্টা আগে