আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী দেশটির নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ তুলেছেন। তিনি ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রধান জ্ঞানেশ কুমারকে অভিযুক্ত করে বলেছেন, ‘যারা গণতন্ত্র হত্যা করছে, তাদের রক্ষা করছেন’ তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, রাহুল গান্ধী গত বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, ভোটার তালিকা থেকে বাছাই করে নাম মুছে ফেলা হয়েছে কিংবা যোগ করা হয়েছে। এতে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনগুলোতে সুবিধা পেয়েছে।
রাহুল গান্ধী দাবি করেন, ভোট কারচুপির এ অভিযোগের পক্ষে তাঁর কাছে ‘শতভাগ প্রমাণ’ আছে। কিন্তু কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও নির্বাচন কমিশন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) রাহুলের অভিযোগকে ‘ভুল ও ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিজেপিও একইভাবে অভিযোগ নাকচ করেছে।
আগস্টের শুরু থেকে কমিশনের বিরুদ্ধে ‘ভোট চুরির’ একাধিক অভিযোগ করে আসছেন রাহুল গান্ধী। গত ৭ আগস্ট দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রথম তিনি এই বিষয়টি তোলেন। তিনি অভিযোগ করেন, গত বছরের লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপি হয়েছে। এ সময় তিনি দাবি করেন, নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতেই এ অভিযোগ করা হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন ও ক্ষমতাসীন দল তাঁর ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করলেও বিরোধী শিবিরের দলগুলো রাহুলকে সমর্থন জানিয়েছে। এমনকি বেশ কয়েকজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারও বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ভারতের প্রায় এক শ কোটি ভোটারের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হলে তা দূর করার দায়িত্ব কমিশনের।
বৃহস্পতিবারের সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী কর্ণাটকের আলন্দ বিধানসভা কেন্দ্রের উদাহরণ দেন। তিনি অভিযোগ করেন, কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটির অন্তত ছয় হাজারের বেশি ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বাদ পড়াদের বড় অংশই সংখ্যালঘু ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানুষ। এরা মূলত কংগ্রেস সমর্থক। ২০২৩ সালের কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে আলন্দ কেন্দ্র থেকে কংগ্রেস প্রার্থী বি আর পাতিল জয়ী হন এবং বর্তমানে রাজ্যে কংগ্রেস ক্ষমতায়।
গান্ধী জানান, ভোটার তালিকা থেকে নাম উধাও হওয়ার অভিযোগ নিয়ে কর্ণাটক পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ২০২৩ সাল থেকেই অনুসন্ধান চালাচ্ছে। তদন্তকারীরা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ১৮ মাসে ১৮টি চিঠি লিখেছে। কিন্তু এখনো কোনো জবাব পায়নি। তিনি বলেন, ‘সিইসি জ্ঞানেশ কুমারকে আমি আহ্বান জানাচ্ছি, এক সপ্তাহের মধ্যে বিস্তারিত প্রকাশ করুন।’
জবাবে নির্বাচন কমিশন বলেছে, ভোটার তালিকা থেকে কারও নাম অনলাইনে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, যেমনটা রাহুল গান্ধী ভুল ধারণা করেছেন। কমিশনের দাবি, ২০২৩ সালে আলন্দ এলাকায় ভোটার তালিকা থেকে নাম মুছতে কিছু ব্যর্থ চেষ্টা হয়েছিল। তখন নির্বাচন কমিশন নিজেই এ নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছিল।
রাহুল গান্ধী আরও অভিযোগ করেন, মহারাষ্ট্রের রাজুরা বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকায় ৬ হাজার ৮৫০টি নাম বাড়ানো হয়েছে। এর অনেকগুলোই নকল। তবে কমিশনের পক্ষ থেকে এই অভিযোগের বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট জবাব দেওয়া হয়নি।
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী দেশটির নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ তুলেছেন। তিনি ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রধান জ্ঞানেশ কুমারকে অভিযুক্ত করে বলেছেন, ‘যারা গণতন্ত্র হত্যা করছে, তাদের রক্ষা করছেন’ তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, রাহুল গান্ধী গত বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, ভোটার তালিকা থেকে বাছাই করে নাম মুছে ফেলা হয়েছে কিংবা যোগ করা হয়েছে। এতে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনগুলোতে সুবিধা পেয়েছে।
রাহুল গান্ধী দাবি করেন, ভোট কারচুপির এ অভিযোগের পক্ষে তাঁর কাছে ‘শতভাগ প্রমাণ’ আছে। কিন্তু কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও নির্বাচন কমিশন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) রাহুলের অভিযোগকে ‘ভুল ও ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিজেপিও একইভাবে অভিযোগ নাকচ করেছে।
আগস্টের শুরু থেকে কমিশনের বিরুদ্ধে ‘ভোট চুরির’ একাধিক অভিযোগ করে আসছেন রাহুল গান্ধী। গত ৭ আগস্ট দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রথম তিনি এই বিষয়টি তোলেন। তিনি অভিযোগ করেন, গত বছরের লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপি হয়েছে। এ সময় তিনি দাবি করেন, নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতেই এ অভিযোগ করা হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন ও ক্ষমতাসীন দল তাঁর ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করলেও বিরোধী শিবিরের দলগুলো রাহুলকে সমর্থন জানিয়েছে। এমনকি বেশ কয়েকজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারও বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ভারতের প্রায় এক শ কোটি ভোটারের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হলে তা দূর করার দায়িত্ব কমিশনের।
বৃহস্পতিবারের সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী কর্ণাটকের আলন্দ বিধানসভা কেন্দ্রের উদাহরণ দেন। তিনি অভিযোগ করেন, কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটির অন্তত ছয় হাজারের বেশি ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বাদ পড়াদের বড় অংশই সংখ্যালঘু ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানুষ। এরা মূলত কংগ্রেস সমর্থক। ২০২৩ সালের কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে আলন্দ কেন্দ্র থেকে কংগ্রেস প্রার্থী বি আর পাতিল জয়ী হন এবং বর্তমানে রাজ্যে কংগ্রেস ক্ষমতায়।
গান্ধী জানান, ভোটার তালিকা থেকে নাম উধাও হওয়ার অভিযোগ নিয়ে কর্ণাটক পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ২০২৩ সাল থেকেই অনুসন্ধান চালাচ্ছে। তদন্তকারীরা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ১৮ মাসে ১৮টি চিঠি লিখেছে। কিন্তু এখনো কোনো জবাব পায়নি। তিনি বলেন, ‘সিইসি জ্ঞানেশ কুমারকে আমি আহ্বান জানাচ্ছি, এক সপ্তাহের মধ্যে বিস্তারিত প্রকাশ করুন।’
জবাবে নির্বাচন কমিশন বলেছে, ভোটার তালিকা থেকে কারও নাম অনলাইনে মুছে ফেলা সম্ভব নয়, যেমনটা রাহুল গান্ধী ভুল ধারণা করেছেন। কমিশনের দাবি, ২০২৩ সালে আলন্দ এলাকায় ভোটার তালিকা থেকে নাম মুছতে কিছু ব্যর্থ চেষ্টা হয়েছিল। তখন নির্বাচন কমিশন নিজেই এ নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছিল।
রাহুল গান্ধী আরও অভিযোগ করেন, মহারাষ্ট্রের রাজুরা বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকায় ৬ হাজার ৮৫০টি নাম বাড়ানো হয়েছে। এর অনেকগুলোই নকল। তবে কমিশনের পক্ষ থেকে এই অভিযোগের বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট জবাব দেওয়া হয়নি।
দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পক্ষে সমর্থন জোগাতে বেশ কয়েকটি দেশকে নিয়ে একটি বৈঠক করতে যাচ্ছে সৌদি আরব ও ফ্রান্স। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ সোমবারই নিউ ইয়র্কে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগেএইচ-১বি ভিসা ফি ১ লাখ ডলারে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানান, প্রতি নতুন আবেদনকারীকে এই ফি দিতে হবে। পুরোনোদের বা ভিসা নবায়নে এই ফি লাগবে না।
৩১ মিনিট আগেযুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডার পর এবার ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল পর্তুগাল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রোববার, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাওলো রওজেল এ ঘোষণা দেন।
১ ঘণ্টা আগেচলমান বাণিজ্য আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান দাবি যদি কোনো সুরক্ষা গ্যারান্টি ছাড়া মেনে নেওয়া হয়, তবে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতি আবারও ১৯৯৭ সালের মতো ভয়াবহ সংকটে পড়তে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ং।
২ ঘণ্টা আগে