ভারত মহাসাগরের বিশাল জলরাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্ষমতা প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
গত বুধবার মুম্বাইয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর বহরে একটি সাবমেরিন এবং দুটি নৌযান অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে রাজনাথ এমন মন্তব্য করেন। রাজনাথ সিং বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্য রুটে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলাই এখন ভারতের প্রধান অগ্রাধিকার।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যদিও রাজনাথ সিং সরাসরি কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই অঞ্চলে চীনই ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণ। অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজসহ মোট ৩৭০টি জাহাজ নিয়ে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী চীনের।
এ ছাড়া সম্প্রতি চীন তার প্রতিবেশী বাংলাদেশ, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানে বিনিয়োগ ও উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনের এই প্রভাবকে প্রতিরোধ করতেই ভারত সাগরে এমন কৌশলগত পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত।
রাজনাথ সিং বলেন, ‘বিশ্বের একটি বড় অংশের বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম ভারত মহাসাগর দিয়ে পরিচালিত হয়। ভূকৌশলগত কারণে এই অঞ্চল আন্তর্জাতিক শক্তি প্রতিযোগিতার একটি বিরাট অংশ হয়ে উঠছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মোট বাণিজ্যের ৯৫ শতাংশ এই অঞ্চলভিত্তিক। এমন পরিস্থিতিতে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলা আমাদের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের জুন মাসে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল) কাছে গালওয়ান উপত্যকায় চীন ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এতে প্রায় ২৪ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। এই ঘটনায় চীনেরও বেশ কজন সৈন্য নিহত হয়েছিলেন। কিন্তু চীন সে সংখ্যা প্রকাশ করেনি। এরপর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক উত্তপ্ত। এর মধ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় চীন একাধিক স্থাপন নির্মাণ করেছে বলে ভারতের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে।
গত বছরের অক্টোবরে একাধিক আলোচনার পর ভারত ও চীনের সেনারা সীমান্তে দুটি মুখোমুখি সংঘর্ষ থেকে পিছু হটে। তবে সম্প্রতি ভারতের সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, দুই দেশের সীমান্তে এখনো ‘একধরনের অচলাবস্থা’ রয়ে গেছে।
ভারত ২০৩৫ সালের মধ্যে ১৭৫টি জাহাজ সমৃদ্ধ একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশীয় উপাদান ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভারতের জাহাজ তৈরির গতি চীনের তুলনায় অনেক ধীর। চীন বছরে প্রায় ১৪টি যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ করছে, আর ভারত মাত্র ৪টি!
ভারত মহাসাগরের বিশাল জলরাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্ষমতা প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
গত বুধবার মুম্বাইয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর বহরে একটি সাবমেরিন এবং দুটি নৌযান অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে রাজনাথ এমন মন্তব্য করেন। রাজনাথ সিং বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্য রুটে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলাই এখন ভারতের প্রধান অগ্রাধিকার।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যদিও রাজনাথ সিং সরাসরি কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই অঞ্চলে চীনই ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণ। অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজসহ মোট ৩৭০টি জাহাজ নিয়ে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী চীনের।
এ ছাড়া সম্প্রতি চীন তার প্রতিবেশী বাংলাদেশ, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানে বিনিয়োগ ও উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনের এই প্রভাবকে প্রতিরোধ করতেই ভারত সাগরে এমন কৌশলগত পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত।
রাজনাথ সিং বলেন, ‘বিশ্বের একটি বড় অংশের বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম ভারত মহাসাগর দিয়ে পরিচালিত হয়। ভূকৌশলগত কারণে এই অঞ্চল আন্তর্জাতিক শক্তি প্রতিযোগিতার একটি বিরাট অংশ হয়ে উঠছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মোট বাণিজ্যের ৯৫ শতাংশ এই অঞ্চলভিত্তিক। এমন পরিস্থিতিতে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলা আমাদের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের জুন মাসে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল) কাছে গালওয়ান উপত্যকায় চীন ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এতে প্রায় ২৪ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন। এই ঘটনায় চীনেরও বেশ কজন সৈন্য নিহত হয়েছিলেন। কিন্তু চীন সে সংখ্যা প্রকাশ করেনি। এরপর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক উত্তপ্ত। এর মধ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় চীন একাধিক স্থাপন নির্মাণ করেছে বলে ভারতের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে।
গত বছরের অক্টোবরে একাধিক আলোচনার পর ভারত ও চীনের সেনারা সীমান্তে দুটি মুখোমুখি সংঘর্ষ থেকে পিছু হটে। তবে সম্প্রতি ভারতের সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, দুই দেশের সীমান্তে এখনো ‘একধরনের অচলাবস্থা’ রয়ে গেছে।
ভারত ২০৩৫ সালের মধ্যে ১৭৫টি জাহাজ সমৃদ্ধ একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশীয় উপাদান ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভারতের জাহাজ তৈরির গতি চীনের তুলনায় অনেক ধীর। চীন বছরে প্রায় ১৪টি যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ করছে, আর ভারত মাত্র ৪টি!
জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের বহুল আলোচিত শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তদন্ত এড়াতে ও তথ্য গোপন করতে তিনি একাধিক মোবাইল ফোন নষ্ট করেছিলেন বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থাটির।
১ ঘণ্টা আগেচীন–মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য বিপুলসংখ্যক চীনা শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, তাঁর প্রশাসন অতিরিক্ত আরও ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ভর্তির সুযোগ করে
১ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার সংসদ সদস্যদের বিলাসবহুল ভাতা প্রদানের বিরুদ্ধে রাজধানী জাকার্তায় বিক্ষোভ করছে হাজারো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা দেশটির সংসদ ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ এবং জল কামান ব্যবহার করে দাঙ্গা পুলিশ। গতকাল সোমবার এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজরুরি ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের তীব্র সংকটের মুখে বতসোয়ানা সরকার দেশজুড়ে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। সোমবার টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট দুমা বোকো এই ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগে