কলকাতা প্রতিনিধি
ফরাসি যুদ্ধ বিমান রাফাল কেনায় দুর্নীতির অভিযোগে এবার ভারতের শাসক দল বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ই সোচ্চার। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বহুদিন ধরেই রাফাল দুর্নীতি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করছিলেন। এবার ফরাসি নিউজ পোর্টালের খবরকে কেন্দ্র করে বিজেপিও কংগ্রেসকে পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে।
ফরাসি পোর্টাল মিডিয়াপার্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, 'ভারতের সঙ্গে রাফাল চুক্তি বহাল রাখতে গোপনে এক মধ্যস্থতাকারীকে অন্তত ৭৫ লাখ ইউরো দিতে হয়েছিল ফরাসি সংস্থা দাসোঁ অ্যাভিয়েশনকে।' সংস্থাটির তদন্তে উঠে এসেছে, ২০১৩ সালের আগেই এই অর্থ জনৈক সুশেন গুপ্তার মাধ্যমে সেই মধ্যস্থতাকারীকে দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ, মনমোহন সিংয়ের আমলেই শুরু হয় এই রাফাল ঘুষ কাণ্ড। তাই বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র এদিন ভারতের জাতীয় কংগ্রেস (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস)-কে বিদ্রূপ করে বলেন, আই নিড কমিশন (আমার কমিশন লাগবে)।
কংগ্রেস অবশ্য পাল্টা অভিযোগ করেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। তাঁদের অভিযোগ, সমস্ত তথ্য-প্রমাণ হাতে পেয়েও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (সিবিআই) তদন্ত করেনি।
কংগ্রেস আমলে ফরাসি যুদ্ধবিমান কেনার কথা হলেও মোদী সরকারের আমলেই রাফাল যুদ্ধবিমানের চুক্তি হয়েছে। অভিযোগ, অনেক বেশি অর্থ খরচ করে কেনা হয়েছে এই আধুনিক যুদ্ধ বিমান। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো ঘুষ দিয়ে ৫৯ হাজার কোটি রুপি খরচ করে ৩৬টি যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে রাহুল গান্ধী সরব ছিলেন মোদী সরকারের বিরুদ্ধে।
কিন্তু রাহুলের অভিযোগ সাধারণ ভারতবাসী তো বটেই, তাঁর দলের লোকজনও তেমন একটা আমল দেননি। সম্প্রতি ফরাসি আদালতও রাফাল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ভারতে রাফাল-বিরোধী আন্দোলন তেমন একটা দানা বাঁধেনি। অথচ, বফর্স কামান কেনা নিয়ে ঘুষের অভিযোগে রাহুলের বাবা রাজীব গান্ধীকে ক্ষমতাচ্যুত হতে হয়েছিল। রাফাল যুদ্ধ বিমান কেনা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু করে দিল ফরাসি পোর্টাল। এবার কংগ্রেসকেই পাল্টা আক্রমণের জন্য বেছে নিয়েছে বিজেপি। সম্বিত পাত্রের অভিযোগ, কংগ্রেসের আমলে রাফাল নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। চলেছে কমিশন বাণিজ্য।
কংগ্রেস অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধেই কামান দেগে চলেছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী দলীয় কর্মীদের বলেন, দুর্নীতিবাজ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান। ক্লান্ত হবেন না, ভয় পাবেন না!
ফরাসি যুদ্ধ বিমান রাফাল কেনায় দুর্নীতির অভিযোগে এবার ভারতের শাসক দল বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ই সোচ্চার। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বহুদিন ধরেই রাফাল দুর্নীতি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করছিলেন। এবার ফরাসি নিউজ পোর্টালের খবরকে কেন্দ্র করে বিজেপিও কংগ্রেসকে পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে।
ফরাসি পোর্টাল মিডিয়াপার্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, 'ভারতের সঙ্গে রাফাল চুক্তি বহাল রাখতে গোপনে এক মধ্যস্থতাকারীকে অন্তত ৭৫ লাখ ইউরো দিতে হয়েছিল ফরাসি সংস্থা দাসোঁ অ্যাভিয়েশনকে।' সংস্থাটির তদন্তে উঠে এসেছে, ২০১৩ সালের আগেই এই অর্থ জনৈক সুশেন গুপ্তার মাধ্যমে সেই মধ্যস্থতাকারীকে দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ, মনমোহন সিংয়ের আমলেই শুরু হয় এই রাফাল ঘুষ কাণ্ড। তাই বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র এদিন ভারতের জাতীয় কংগ্রেস (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস)-কে বিদ্রূপ করে বলেন, আই নিড কমিশন (আমার কমিশন লাগবে)।
কংগ্রেস অবশ্য পাল্টা অভিযোগ করেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। তাঁদের অভিযোগ, সমস্ত তথ্য-প্রমাণ হাতে পেয়েও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (সিবিআই) তদন্ত করেনি।
কংগ্রেস আমলে ফরাসি যুদ্ধবিমান কেনার কথা হলেও মোদী সরকারের আমলেই রাফাল যুদ্ধবিমানের চুক্তি হয়েছে। অভিযোগ, অনেক বেশি অর্থ খরচ করে কেনা হয়েছে এই আধুনিক যুদ্ধ বিমান। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউরো ঘুষ দিয়ে ৫৯ হাজার কোটি রুপি খরচ করে ৩৬টি যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে রাহুল গান্ধী সরব ছিলেন মোদী সরকারের বিরুদ্ধে।
কিন্তু রাহুলের অভিযোগ সাধারণ ভারতবাসী তো বটেই, তাঁর দলের লোকজনও তেমন একটা আমল দেননি। সম্প্রতি ফরাসি আদালতও রাফাল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ভারতে রাফাল-বিরোধী আন্দোলন তেমন একটা দানা বাঁধেনি। অথচ, বফর্স কামান কেনা নিয়ে ঘুষের অভিযোগে রাহুলের বাবা রাজীব গান্ধীকে ক্ষমতাচ্যুত হতে হয়েছিল। রাফাল যুদ্ধ বিমান কেনা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু করে দিল ফরাসি পোর্টাল। এবার কংগ্রেসকেই পাল্টা আক্রমণের জন্য বেছে নিয়েছে বিজেপি। সম্বিত পাত্রের অভিযোগ, কংগ্রেসের আমলে রাফাল নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। চলেছে কমিশন বাণিজ্য।
কংগ্রেস অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধেই কামান দেগে চলেছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী দলীয় কর্মীদের বলেন, দুর্নীতিবাজ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান। ক্লান্ত হবেন না, ভয় পাবেন না!
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে