কলকাতা প্রতিনিধি
বেঙ্গালুরুর এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায় কন্নড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় অভিনেত্রী রান্যা রাও জড়িয়ে পড়লেন স্বর্ণ পাচার চক্রে। স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন এই অভিনেত্রী। প্রায় ১৪ কেজি স্বর্ণসহ ধরা পড়ার চার মাসের মাথায় আদালত তাঁকে এবং তাঁর দুই সঙ্গী তরুণ কোন্ডারু রাজু ও সাহিল জৈনকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এই এক বছরের মধ্যে তারা জামিনও চাইতে পারবেন না।
গত ৩ মার্চ বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরে প্রায় ১২.৫ কোটি টাকার স্বর্ণসহ রান্যা গ্রেপ্তার হন। এরপর ডিরেক্টরেট অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই) রান্যার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে নগদ আড়াই কোটি টাকা এবং প্রায় ২ কোটি টাকার স্বর্ণর গয়না উদ্ধার করে।
তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে— রান্যা ও তাঁর দুই সহযোগী মিলে একটি আন্তর্জাতিক স্বর্ণ পাচার চক্র চালাতেন, যার শিকড় দুবাই, উগান্ডা-সহ একাধিক দেশে ছড়িয়ে ছিল।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, হাওয়ালার মাধ্যমে এই স্বর্ণর বিপুল আর্থিক লেনদেনও চলত। ডিআরআই-এর আবেদনের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ও কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই) এই মামলায় তদন্তে নামে। পরে মুম্বাই বিমানবন্দর থেকেও একই ধরনের স্বর্ণ ধরা পড়ে, যার সঙ্গে রান্যার সিন্ডিকেটের যোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
সবচেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হলো— ডিআরআই জানিয়েছে, অভিযুক্ত তরুণ রাজুর সঙ্গে গত কয়েক মাসে রান্যা প্রায় ২৬ বার দুবাই গিয়েছিলেন। সবক্ষেত্রেই সকালে গিয়ে রাতে ফিরে আসার এই আচরণে স্বর্ণ পাচারের স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে বলে তদন্তকারী সংস্থাগুলো মনে করছে।
বিনোদন জগতের চাকচিক্যের আড়ালে এমন বিপজ্জনক অপরাধচক্র চলছিল, তা প্রকাশ্যে আসতেই টলি-কন্নড়সহ সমগ্র দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এবার এই মামলার সূত্র ধরে আরও বড় কোনো চক্রের সন্ধান মেলে কিনা, সেদিকেই তদন্তকারীদের নজর।
বেঙ্গালুরুর এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায় কন্নড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় অভিনেত্রী রান্যা রাও জড়িয়ে পড়লেন স্বর্ণ পাচার চক্রে। স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন এই অভিনেত্রী। প্রায় ১৪ কেজি স্বর্ণসহ ধরা পড়ার চার মাসের মাথায় আদালত তাঁকে এবং তাঁর দুই সঙ্গী তরুণ কোন্ডারু রাজু ও সাহিল জৈনকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এই এক বছরের মধ্যে তারা জামিনও চাইতে পারবেন না।
গত ৩ মার্চ বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরে প্রায় ১২.৫ কোটি টাকার স্বর্ণসহ রান্যা গ্রেপ্তার হন। এরপর ডিরেক্টরেট অব রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই) রান্যার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে নগদ আড়াই কোটি টাকা এবং প্রায় ২ কোটি টাকার স্বর্ণর গয়না উদ্ধার করে।
তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে— রান্যা ও তাঁর দুই সহযোগী মিলে একটি আন্তর্জাতিক স্বর্ণ পাচার চক্র চালাতেন, যার শিকড় দুবাই, উগান্ডা-সহ একাধিক দেশে ছড়িয়ে ছিল।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, হাওয়ালার মাধ্যমে এই স্বর্ণর বিপুল আর্থিক লেনদেনও চলত। ডিআরআই-এর আবেদনের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ও কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই) এই মামলায় তদন্তে নামে। পরে মুম্বাই বিমানবন্দর থেকেও একই ধরনের স্বর্ণ ধরা পড়ে, যার সঙ্গে রান্যার সিন্ডিকেটের যোগ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
সবচেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হলো— ডিআরআই জানিয়েছে, অভিযুক্ত তরুণ রাজুর সঙ্গে গত কয়েক মাসে রান্যা প্রায় ২৬ বার দুবাই গিয়েছিলেন। সবক্ষেত্রেই সকালে গিয়ে রাতে ফিরে আসার এই আচরণে স্বর্ণ পাচারের স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে বলে তদন্তকারী সংস্থাগুলো মনে করছে।
বিনোদন জগতের চাকচিক্যের আড়ালে এমন বিপজ্জনক অপরাধচক্র চলছিল, তা প্রকাশ্যে আসতেই টলি-কন্নড়সহ সমগ্র দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এবার এই মামলার সূত্র ধরে আরও বড় কোনো চক্রের সন্ধান মেলে কিনা, সেদিকেই তদন্তকারীদের নজর।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১৬ মিনিট আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪০ মিনিট আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
২ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
৩ ঘণ্টা আগে