ডয়চে ভেলে

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছেন কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাতে এই মামলা দেবেন। এরপর মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার কাছে।
কিন্তু বিচারপতি সিনহা যে রায় দিয়েছেন, তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অস্বস্তি বেড়েছে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল রেখে বিচারপতি সিনহা বলেছেন, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেককে জেরা করতে পারবে সিবিআই। সেই সঙ্গে অভিষেক ও কুন্তল দুজনকেই ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানাও দিতে হবে।
কেন জরিমানা?
প্রথমে কুন্তল অভিযোগ করেন, অভিষেকের নাম জড়ানোর জন্য সিবিআই তাঁকে চাপ দিচ্ছে। এর ২৪ ঘণ্টা আগে অভিষেক একটি জনসভায় বলেছিলেন, মদন মিত্র, কুণাল ঘোষকে সিবিআই চাপ দিয়েছিল তাঁর নাম জড়ানোর জন্য। এর পরই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়ে বলেছিলেন, দুটি ঘটনা কাকতালীয় হতে পারে না। তাই দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করুক সিবিআই।
বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়েছেন, এই অভিযোগের কোনো সারবত্তা পাওয়া যায়নি। তাই দুজনকেই ২৫ লাখ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
রায়ে কী বলা হয়েছে?
বিচারপতি সিনহা জানিয়েছেন, সিবিআই ও ইডি তদন্ত চালিয়ে যাবে। তাঁরা ৯ জুন আদালতকে রিপোর্ট দেবে।
এর আগে বিচারপতি জানিয়েছিলেন, কেউই আইনের ওপরে নয়। তাহলে জেরার মুখোমুখি হতে অভিষেকের অসুবিধা কোথায়?
অভিষেকের বক্তব্য
এই রায়ের পর অভিষেক জানিয়েছেন, বিচারপতি যা রায় দেওয়ার দিয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে যদি তাঁকে ডাকা হয়, তাহলে তিনি নবজোয়ার যাত্রা থামিয়ে সিবিআইয়ের কাছে যাবেন।
পাশাপাশি তিনি বলেছেন, বৃহত্তর বেঞ্চে বা উচ্চ আদালতে যাওয়ার পথও খোলা আছে।
অভিষেকের আইনজীবী ইতিমধ্যে এই নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছেন।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছেন কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাতে এই মামলা দেবেন। এরপর মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার কাছে।
কিন্তু বিচারপতি সিনহা যে রায় দিয়েছেন, তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অস্বস্তি বেড়েছে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ বহাল রেখে বিচারপতি সিনহা বলেছেন, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেককে জেরা করতে পারবে সিবিআই। সেই সঙ্গে অভিষেক ও কুন্তল দুজনকেই ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানাও দিতে হবে।
কেন জরিমানা?
প্রথমে কুন্তল অভিযোগ করেন, অভিষেকের নাম জড়ানোর জন্য সিবিআই তাঁকে চাপ দিচ্ছে। এর ২৪ ঘণ্টা আগে অভিষেক একটি জনসভায় বলেছিলেন, মদন মিত্র, কুণাল ঘোষকে সিবিআই চাপ দিয়েছিল তাঁর নাম জড়ানোর জন্য। এর পরই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়ে বলেছিলেন, দুটি ঘটনা কাকতালীয় হতে পারে না। তাই দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করুক সিবিআই।
বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়েছেন, এই অভিযোগের কোনো সারবত্তা পাওয়া যায়নি। তাই দুজনকেই ২৫ লাখ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
রায়ে কী বলা হয়েছে?
বিচারপতি সিনহা জানিয়েছেন, সিবিআই ও ইডি তদন্ত চালিয়ে যাবে। তাঁরা ৯ জুন আদালতকে রিপোর্ট দেবে।
এর আগে বিচারপতি জানিয়েছিলেন, কেউই আইনের ওপরে নয়। তাহলে জেরার মুখোমুখি হতে অভিষেকের অসুবিধা কোথায়?
অভিষেকের বক্তব্য
এই রায়ের পর অভিষেক জানিয়েছেন, বিচারপতি যা রায় দেওয়ার দিয়েছেন। তদন্তের স্বার্থে যদি তাঁকে ডাকা হয়, তাহলে তিনি নবজোয়ার যাত্রা থামিয়ে সিবিআইয়ের কাছে যাবেন।
পাশাপাশি তিনি বলেছেন, বৃহত্তর বেঞ্চে বা উচ্চ আদালতে যাওয়ার পথও খোলা আছে।
অভিষেকের আইনজীবী ইতিমধ্যে এই নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে...
৬ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই।
১৫ মিনিট আগে
মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধা মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে তাঁর স্বামীর কোলে মৃত অবস্থায় বাড়ির বারান্দায় পাওয়া যায়।
পুলিশ ওই সময় ইন্ডিয়ানাপলিসের উপশহর হুইটসটাউনে একটি বাড়িতে অনধিকার প্রবেশের খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছায়। পুলিশ বলছে, নিহত নারী ও তাঁর স্বামী বাড়ির ভেতরে ঢোকেননি।
বাড়ির বাসিন্দাদের নাম পুলিশ এখনো প্রকাশ করেনি বা কে গুলি চালিয়েছে, তা জানায়নি। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, এটি ‘জটিল, সংবেদনশীল ও চলমান তদন্ত’। এখনই কোনো তথ্য প্রকাশ করা অনুচিত এবং সম্ভাব্যভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
তদন্তকারীরা জনসাধারণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এই ঘটনার বিষয়ে ‘অনলাইনে ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে’, যা উদ্বেগজনক।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিহত নারীর স্বামী মৌরিসিও ভেলাজকেজ তাঁর ৩২ বছর বয়সী স্ত্রীর জন্য ন্যায়বিচার দাবি করেন।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, নিহত মারিয়া চার সন্তানের জননী ছিলেন। তিনি গুয়াতেমালা থেকে এসেছেন।
সিবিএসের সহযোগী চ্যানেল ডব্লিউটিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভেলাজকেজ বলেন, গুলি বাড়ির দরজা ভেদ করে এসে তাঁর স্ত্রীর গায়ে লাগে।
ভেলাজকেজ বলেন, ‘ওরা আগে পুলিশ ডাকতে পারত। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই সরাসরি গুলি চালাল। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে তাঁর স্বামীর কোলে মৃত অবস্থায় বাড়ির বারান্দায় পাওয়া যায়।
পুলিশ ওই সময় ইন্ডিয়ানাপলিসের উপশহর হুইটসটাউনে একটি বাড়িতে অনধিকার প্রবেশের খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছায়। পুলিশ বলছে, নিহত নারী ও তাঁর স্বামী বাড়ির ভেতরে ঢোকেননি।
বাড়ির বাসিন্দাদের নাম পুলিশ এখনো প্রকাশ করেনি বা কে গুলি চালিয়েছে, তা জানায়নি। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, এটি ‘জটিল, সংবেদনশীল ও চলমান তদন্ত’। এখনই কোনো তথ্য প্রকাশ করা অনুচিত এবং সম্ভাব্যভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
তদন্তকারীরা জনসাধারণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এই ঘটনার বিষয়ে ‘অনলাইনে ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে’, যা উদ্বেগজনক।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিহত নারীর স্বামী মৌরিসিও ভেলাজকেজ তাঁর ৩২ বছর বয়সী স্ত্রীর জন্য ন্যায়বিচার দাবি করেন।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, নিহত মারিয়া চার সন্তানের জননী ছিলেন। তিনি গুয়াতেমালা থেকে এসেছেন।
সিবিএসের সহযোগী চ্যানেল ডব্লিউটিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভেলাজকেজ বলেন, গুলি বাড়ির দরজা ভেদ করে এসে তাঁর স্ত্রীর গায়ে লাগে।
ভেলাজকেজ বলেন, ‘ওরা আগে পুলিশ ডাকতে পারত। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই সরাসরি গুলি চালাল। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাত
১৯ মে ২০২৩
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই।
১৫ মিনিট আগে
মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধা মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দল নয়; বরং নীতির পক্ষে অবস্থান নেয়—এমনটাই বলেছেন সংগঠনটির প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের দাবিকে যদি কংগ্রেস সমর্থন করত, তাহলে আরএসএসের কর্মীরা কংগ্রেসকেই সমর্থন করতেন।
মোহন ভাগবতের এই মন্তব্য এমন সময়ে এল—যখন কংগ্রেসের বিভিন্ন নেতা, বিশেষ করে দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে আরএসএসের সমালোচনায় মুখর। গত মাসে খাড়গে বলেছিলেন, আরএসএসকে নিষিদ্ধ করা উচিত। তাঁর ছেলে ও কর্ণাটকের মন্ত্রী প্রিয়াঙ্ক খাড়গেসহ বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতা সম্প্রতি আরএসএসের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ চালান।
কংগ্রেসের নেতাদের থেকে আসা আক্রমণের জবাবে ভাগবত বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। নির্বাচনী রাজনীতিতেও অংশ নিই না। সংঘের কাজ হলো সমাজকে এক করা। অন্যদিকে রাজনীতি বিভাজন সৃষ্টি করে। আমরা নীতিকে সমর্থন করি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা অযোধ্যায় রামমন্দির চেয়েছিলাম। তাই আমাদের স্বয়ংসেবকরা এটি নির্মাণের পক্ষে ছিলেন। বিজেপি তা সমর্থন করেছিল। তাই তারা ভোট পেয়েছে। কংগ্রেস যদি ওই দাবিকে সমর্থন করত, আমাদের স্বয়ংসেবকেরা তাদেরই ভোট দিত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কোনো দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ নেই। সংঘের নিজস্ব কোনো দল নেই, কোনো দল আমাদের নয়। আবার সব দলই আমাদের—কারণ তারা ভারতীয় দল। আমরা “রাষ্ট্রনীতি”কে সমর্থন করি, “রাজনীতি”কে নয়। আমাদের নিজস্ব মত আছে। আমরা চাই, দেশ নির্দিষ্ট পথে এগোক। যারা সেই পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, আমরা তাদেরই সমর্থন করব।’
আরএসএসে মুসলমানদের যোগ দেওয়ার সুযোগ আছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে আরএসএস প্রধান বলেন, ‘সংঘে কোনো ব্রাহ্মণ, কোনো জাতি, কোনো মুসলমান বা খ্রিষ্টান আলাদাভাবে অনুমোদিত নয়। কিন্তু যে কেউ—মুসলমান বা খ্রিষ্টানসহ—নিজস্ব পৃথক পরিচয় বাইরে রেখে সংঘে যোগ দিতে পারে। শাখায় এলে তিনি “ভারত মায়ের সন্তান” হিসেবেই আসেন। মুসলমান ও খ্রিষ্টানরাও শাখায় আসেন। তবে আমরা তাদের সংখ্যা গুনি না। কারা আসছেন, তা-ও জিজ্ঞেস করি না।’
কংগ্রেস নেতারা অভিযোগ করে আসছেন, আরএসএস নিবন্ধিত সংগঠন নয়।
এর জবাবে ভাগবত বলেন, ‘এই প্রশ্নের উত্তর বহুবার দেওয়া হয়েছে। যাঁরা প্রশ্ন তুলতে চান, তাঁরা বারবার সেটা তুলেই যান। সংঘের জন্ম ১৯২৫ সালে। তখন কি আমরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে গিয়ে নিবন্ধন করতাম? স্বাধীনতার পরও আইন অনুযায়ী নিবন্ধন বাধ্যতামূলক নয়। “বডি অব ইনডিভিজুয়্যালস” হিসেবেই আমাদের আইনগত স্বীকৃতি আছে এবং আমরা একটি স্বীকৃত সংগঠন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই। তাই নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। অনেক কিছুই আছে, যেগুলো নিবন্ধিত নয়। হিন্দুধর্মও তো নিবন্ধিত নয়।’
আরএসএসের শক্তি বরং আরও বাড়ে, যখন তার বিরোধিতা করা হয়—যোগ করেন ভাগবত।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দল নয়; বরং নীতির পক্ষে অবস্থান নেয়—এমনটাই বলেছেন সংগঠনটির প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের দাবিকে যদি কংগ্রেস সমর্থন করত, তাহলে আরএসএসের কর্মীরা কংগ্রেসকেই সমর্থন করতেন।
মোহন ভাগবতের এই মন্তব্য এমন সময়ে এল—যখন কংগ্রেসের বিভিন্ন নেতা, বিশেষ করে দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে আরএসএসের সমালোচনায় মুখর। গত মাসে খাড়গে বলেছিলেন, আরএসএসকে নিষিদ্ধ করা উচিত। তাঁর ছেলে ও কর্ণাটকের মন্ত্রী প্রিয়াঙ্ক খাড়গেসহ বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতা সম্প্রতি আরএসএসের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ চালান।
কংগ্রেসের নেতাদের থেকে আসা আক্রমণের জবাবে ভাগবত বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। নির্বাচনী রাজনীতিতেও অংশ নিই না। সংঘের কাজ হলো সমাজকে এক করা। অন্যদিকে রাজনীতি বিভাজন সৃষ্টি করে। আমরা নীতিকে সমর্থন করি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা অযোধ্যায় রামমন্দির চেয়েছিলাম। তাই আমাদের স্বয়ংসেবকরা এটি নির্মাণের পক্ষে ছিলেন। বিজেপি তা সমর্থন করেছিল। তাই তারা ভোট পেয়েছে। কংগ্রেস যদি ওই দাবিকে সমর্থন করত, আমাদের স্বয়ংসেবকেরা তাদেরই ভোট দিত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কোনো দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ নেই। সংঘের নিজস্ব কোনো দল নেই, কোনো দল আমাদের নয়। আবার সব দলই আমাদের—কারণ তারা ভারতীয় দল। আমরা “রাষ্ট্রনীতি”কে সমর্থন করি, “রাজনীতি”কে নয়। আমাদের নিজস্ব মত আছে। আমরা চাই, দেশ নির্দিষ্ট পথে এগোক। যারা সেই পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, আমরা তাদেরই সমর্থন করব।’
আরএসএসে মুসলমানদের যোগ দেওয়ার সুযোগ আছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে আরএসএস প্রধান বলেন, ‘সংঘে কোনো ব্রাহ্মণ, কোনো জাতি, কোনো মুসলমান বা খ্রিষ্টান আলাদাভাবে অনুমোদিত নয়। কিন্তু যে কেউ—মুসলমান বা খ্রিষ্টানসহ—নিজস্ব পৃথক পরিচয় বাইরে রেখে সংঘে যোগ দিতে পারে। শাখায় এলে তিনি “ভারত মায়ের সন্তান” হিসেবেই আসেন। মুসলমান ও খ্রিষ্টানরাও শাখায় আসেন। তবে আমরা তাদের সংখ্যা গুনি না। কারা আসছেন, তা-ও জিজ্ঞেস করি না।’
কংগ্রেস নেতারা অভিযোগ করে আসছেন, আরএসএস নিবন্ধিত সংগঠন নয়।
এর জবাবে ভাগবত বলেন, ‘এই প্রশ্নের উত্তর বহুবার দেওয়া হয়েছে। যাঁরা প্রশ্ন তুলতে চান, তাঁরা বারবার সেটা তুলেই যান। সংঘের জন্ম ১৯২৫ সালে। তখন কি আমরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে গিয়ে নিবন্ধন করতাম? স্বাধীনতার পরও আইন অনুযায়ী নিবন্ধন বাধ্যতামূলক নয়। “বডি অব ইনডিভিজুয়্যালস” হিসেবেই আমাদের আইনগত স্বীকৃতি আছে এবং আমরা একটি স্বীকৃত সংগঠন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই। তাই নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। অনেক কিছুই আছে, যেগুলো নিবন্ধিত নয়। হিন্দুধর্মও তো নিবন্ধিত নয়।’
আরএসএসের শক্তি বরং আরও বাড়ে, যখন তার বিরোধিতা করা হয়—যোগ করেন ভাগবত।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাত
১৯ মে ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে...
৬ মিনিট আগে
মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধা মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধি মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড্রিসকল জানান, সেনাবাহিনীর এই বিশাল ড্রোন ক্রয় পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কঠিন হলেও তা সম্ভব। বর্তমানে মার্কিন সেনাবাহিনী বছরে প্রায় ৫০ হাজার ড্রোন সংগ্রহ করে। ড্রিসকল বলেন, ‘এটা বড় কাজ, কিন্তু আমরা তা করতে পারব।’
কিছুদিন আগে, ড্রিসকল নিউ জার্সির পিকাটিনি আর্সেনাল কোম্পানির কারখানা ঘুরে দেখেন। সেখানে তিনি দেখেন গবেষণার মাধ্যমে ‘নেট রাউন্ডস’ নামে এমন এক প্রযুক্তি তৈরি হচ্ছে, যা জালে ফেলে ড্রোন ধরতে পারে। পাশাপাশি নতুন ধরনের বিস্ফোরক ও ইলেকট্রোম্যাগনেটিক অস্ত্রব্যবস্থা সম্পর্কেও অবগত হন তিনি।
ড্রিসকল ও পিকাটিনির শীর্ষ কর্মকর্তা মেজর জেনারেল জন রাইম রয়টার্সকে বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিচ্ছে। কারণ, ওই যুদ্ধে ড্রোন ব্যবহারের মাত্রা ইতিহাসে অভূতপূর্ব। ছোট ও সস্তা ড্রোন এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। সেখানে বিমান হামলা কম হয়। কারণ, ফ্রন্টলাইনে অ্যান্টি-এয়ারক্রাফট সিস্টেমের ঘন উপস্থিতি রয়েছে।
ড্রিসকল জানান, ইউক্রেন ও রাশিয়া প্রতিবছর প্রায় চার মিলিয়ন ড্রোন তৈরি করছে। আর চীন একাই তার দ্বিগুণেরও বেশি উৎপাদন সক্ষমতা রাখে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকেও এখন এমন পর্যায়ে যেতে হবে, যেখানে ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধের জন্য নিজস্ব ড্রোন উৎপাদন সম্ভব হবে। এ জন্য দেশে মোটর, সেন্সর, ব্যাটারি ও সার্কিট বোর্ড তৈরির সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বর্তমানে এসব উপকরণের বেশির ভাগই চীনে তৈরি হয়।
ড্রিসকল বলেন, ‘আমরা আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন ড্রোন কিনব বলে আশা করছি। এক-দুই বছরের মধ্যেই আমরা এমন একটি সরবরাহ ব্যবস্থা তৈরি করব, যাতে প্রয়োজন হলে বিপুলসংখ্যক ড্রোন দ্রুত তৈরি করা সম্ভব হয়।’ তিনি জানান, সেনাবাহিনী ড্রোনকে এখন ব্যয়বহুল ‘অস্ত্র’ নয়, বরং ব্যবহারযোগ্য গোলাবারুদের মতো দেখতে চায়।
ড্রোন সংগ্রহে অতীতের দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে চায় পেন্টাগন। ২০২৩ সালে তারা ‘রেপ্লিকেটর’ প্রকল্প শুরু করে। যার লক্ষ্য ছিল, ২০২৫ সালের আগস্টের মধ্যে হাজারো স্বয়ংক্রিয় ড্রোন সংগ্রহ ও মোতায়েন করা। তবে এখনো সে প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
চলতি বছরের জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এক নির্দেশে বলেন, ড্রোন উৎপাদনে বাধা সৃষ্টি করা নানা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, পেন্টাগনের ‘ডজ’ ইউনিট এখন মার্কিন সেনাবাহিনীর ড্রোন কর্মসূচি পুনর্গঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছে। তাদের লক্ষ্য আগামী কয়েক মাসে হাজার হাজার সস্তা ড্রোন কেনা।
এদিকে, মার্কিন কংগ্রেসে এমন আইন আনা হয়েছে, যাতে টেক্সাসে বছরে এক মিলিয়ন ড্রোন তৈরি করতে সক্ষম একটি উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। তবে ড্রিসকল বলেছেন, তিনি একক কোনো কারখানার ওপর নির্ভর করতে চান না। বরং তিনি চান, এই বিনিয়োগ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রাজ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হোক। তিনি বলেন, বড় প্রতিরক্ষা কোম্পানির সঙ্গে নয়, বরং এমন কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতে চান—যারা বাণিজ্যিকভাবে ড্রোন ব্যবহার করছে। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা এমন নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই, যারা অ্যামাজন ডেলিভারি বা অন্য নানা বেসরকারি কাজে ড্রোন ব্যবহার করছে।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক ড্রোন বিক্রির বেশির ভাগই চীন থেকে আমদানি করা হয়। এর অর্ধেকেরও বেশি আসে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রোন নির্মাতা ডিজেআই থেকে। ড্রিসকল জানান, বাড়তি ড্রোন চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ রয়েছে। সেনাবাহিনী পুরোনো অস্ত্রব্যবস্থা থেকে বিনিয়োগ সরিয়ে নতুন প্রযুক্তিতে ব্যয় বাড়াচ্ছে। তবে তহবিল অনুমোদনের ক্ষেত্রে কংগ্রেসের সমর্থন জরুরি। কারণ, অনেক আইনপ্রণেতা নিজেদের এলাকার অস্ত্র প্রকল্প বন্ধে অনীহা দেখান। ড্রিসকল বলেন, ‘ড্রোনই ভবিষ্যতের যুদ্ধের চেহারা বদলে দেবে। আমাদের আক্রমণাত্মক ও প্রতিরক্ষামূলক—দুই সক্ষমতাতেই বিনিয়োগ করতে হবে।’

মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধি মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড্রিসকল জানান, সেনাবাহিনীর এই বিশাল ড্রোন ক্রয় পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কঠিন হলেও তা সম্ভব। বর্তমানে মার্কিন সেনাবাহিনী বছরে প্রায় ৫০ হাজার ড্রোন সংগ্রহ করে। ড্রিসকল বলেন, ‘এটা বড় কাজ, কিন্তু আমরা তা করতে পারব।’
কিছুদিন আগে, ড্রিসকল নিউ জার্সির পিকাটিনি আর্সেনাল কোম্পানির কারখানা ঘুরে দেখেন। সেখানে তিনি দেখেন গবেষণার মাধ্যমে ‘নেট রাউন্ডস’ নামে এমন এক প্রযুক্তি তৈরি হচ্ছে, যা জালে ফেলে ড্রোন ধরতে পারে। পাশাপাশি নতুন ধরনের বিস্ফোরক ও ইলেকট্রোম্যাগনেটিক অস্ত্রব্যবস্থা সম্পর্কেও অবগত হন তিনি।
ড্রিসকল ও পিকাটিনির শীর্ষ কর্মকর্তা মেজর জেনারেল জন রাইম রয়টার্সকে বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিচ্ছে। কারণ, ওই যুদ্ধে ড্রোন ব্যবহারের মাত্রা ইতিহাসে অভূতপূর্ব। ছোট ও সস্তা ড্রোন এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। সেখানে বিমান হামলা কম হয়। কারণ, ফ্রন্টলাইনে অ্যান্টি-এয়ারক্রাফট সিস্টেমের ঘন উপস্থিতি রয়েছে।
ড্রিসকল জানান, ইউক্রেন ও রাশিয়া প্রতিবছর প্রায় চার মিলিয়ন ড্রোন তৈরি করছে। আর চীন একাই তার দ্বিগুণেরও বেশি উৎপাদন সক্ষমতা রাখে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকেও এখন এমন পর্যায়ে যেতে হবে, যেখানে ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধের জন্য নিজস্ব ড্রোন উৎপাদন সম্ভব হবে। এ জন্য দেশে মোটর, সেন্সর, ব্যাটারি ও সার্কিট বোর্ড তৈরির সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বর্তমানে এসব উপকরণের বেশির ভাগই চীনে তৈরি হয়।
ড্রিসকল বলেন, ‘আমরা আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন ড্রোন কিনব বলে আশা করছি। এক-দুই বছরের মধ্যেই আমরা এমন একটি সরবরাহ ব্যবস্থা তৈরি করব, যাতে প্রয়োজন হলে বিপুলসংখ্যক ড্রোন দ্রুত তৈরি করা সম্ভব হয়।’ তিনি জানান, সেনাবাহিনী ড্রোনকে এখন ব্যয়বহুল ‘অস্ত্র’ নয়, বরং ব্যবহারযোগ্য গোলাবারুদের মতো দেখতে চায়।
ড্রোন সংগ্রহে অতীতের দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে চায় পেন্টাগন। ২০২৩ সালে তারা ‘রেপ্লিকেটর’ প্রকল্প শুরু করে। যার লক্ষ্য ছিল, ২০২৫ সালের আগস্টের মধ্যে হাজারো স্বয়ংক্রিয় ড্রোন সংগ্রহ ও মোতায়েন করা। তবে এখনো সে প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
চলতি বছরের জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এক নির্দেশে বলেন, ড্রোন উৎপাদনে বাধা সৃষ্টি করা নানা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, পেন্টাগনের ‘ডজ’ ইউনিট এখন মার্কিন সেনাবাহিনীর ড্রোন কর্মসূচি পুনর্গঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছে। তাদের লক্ষ্য আগামী কয়েক মাসে হাজার হাজার সস্তা ড্রোন কেনা।
এদিকে, মার্কিন কংগ্রেসে এমন আইন আনা হয়েছে, যাতে টেক্সাসে বছরে এক মিলিয়ন ড্রোন তৈরি করতে সক্ষম একটি উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। তবে ড্রিসকল বলেছেন, তিনি একক কোনো কারখানার ওপর নির্ভর করতে চান না। বরং তিনি চান, এই বিনিয়োগ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রাজ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হোক। তিনি বলেন, বড় প্রতিরক্ষা কোম্পানির সঙ্গে নয়, বরং এমন কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতে চান—যারা বাণিজ্যিকভাবে ড্রোন ব্যবহার করছে। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা এমন নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই, যারা অ্যামাজন ডেলিভারি বা অন্য নানা বেসরকারি কাজে ড্রোন ব্যবহার করছে।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক ড্রোন বিক্রির বেশির ভাগই চীন থেকে আমদানি করা হয়। এর অর্ধেকেরও বেশি আসে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রোন নির্মাতা ডিজেআই থেকে। ড্রিসকল জানান, বাড়তি ড্রোন চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ রয়েছে। সেনাবাহিনী পুরোনো অস্ত্রব্যবস্থা থেকে বিনিয়োগ সরিয়ে নতুন প্রযুক্তিতে ব্যয় বাড়াচ্ছে। তবে তহবিল অনুমোদনের ক্ষেত্রে কংগ্রেসের সমর্থন জরুরি। কারণ, অনেক আইনপ্রণেতা নিজেদের এলাকার অস্ত্র প্রকল্প বন্ধে অনীহা দেখান। ড্রিসকল বলেন, ‘ড্রোনই ভবিষ্যতের যুদ্ধের চেহারা বদলে দেবে। আমাদের আক্রমণাত্মক ও প্রতিরক্ষামূলক—দুই সক্ষমতাতেই বিনিয়োগ করতে হবে।’

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাত
১৯ মে ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে...
৬ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই।
১৫ মিনিট আগে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ফুং ওয়াং নামের এই টাইফুনের বায়ুপ্রবাহ ঘণ্টায় ১৮৫ কিলোমিটার (প্রায় ১৫৫ মাইল)। এ সময় প্রবল বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রোববার একাধিক এলাকায় এ ঝড় আঘাত হানবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ফিলিপাইনে এর নাম দেওয়া হয়েছে উয়ান। আজ রোববার সকালেই ফিলিপাইনের পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। সন্ধ্যার মধ্যে দেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ লুজনের উপকূলে অবস্থান করতে পারে বলে জানায় আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে, সুপার টাইফুনের পূর্বাভাসের পর বেশ কয়েকটি স্কুল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে। কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্থানীয় একাধিক ফ্লাইট বাতিল করেছে ফিলিপাইন এয়ারলাইনস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আশা করছে, সুপার টাইফুন ফুং ওয়াং স্থলে ওঠার পর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে। লুজন দ্বীপ অতিক্রমের সময় এটি ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই থাকবে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানান, দেশটির পূর্বাঞ্চলে ইতিমধ্যেই ভারী বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া শুরু হয়েছে।
ঝড়ের প্রভাবে গোটা দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সরাসরি আঘাত হানার আশঙ্কায় সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ রয়েছে কিছু নির্দিষ্ট এলাকায়। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলের কাতান্দুয়ানেস দ্বীপের অবস্থা আজ সকালে চরম বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। সেখানের বাসিন্দাদের নিরাপদ উঁচু স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
টাইফুন ফুং ওয়াং-এর প্রভাবে আবারও নিচু এলাকাগুলোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে পাহাড়ি ঢাল বেয়ে কাদামাটির স্রোত নেমে এসেছে। সম্প্রতি দেশটির ওপর তাণ্ডব চালিয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগির পরবর্তী উদ্ধার অভিযানও স্থগিত করতে হয়েছে। এখনো শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ফিলিপাইন বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এখানে প্রায়ই ট্রপিক্যাল সাইক্লোন বা ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। প্রতি বছর প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রায় ২০টি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, যার অর্ধেক সরাসরি ফিলিপাইনে প্রভাব ফেলে।

ফিলিপাইনে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদে আবারও ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। যাকে ‘সুপার টাইফুন’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই সারা দেশে দুর্যোগ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে।
দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ফুং ওয়াং নামের এই টাইফুনের বায়ুপ্রবাহ ঘণ্টায় ১৮৫ কিলোমিটার (প্রায় ১৫৫ মাইল)। এ সময় প্রবল বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রোববার একাধিক এলাকায় এ ঝড় আঘাত হানবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ফিলিপাইনে এর নাম দেওয়া হয়েছে উয়ান। আজ রোববার সকালেই ফিলিপাইনের পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। সন্ধ্যার মধ্যে দেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ লুজনের উপকূলে অবস্থান করতে পারে বলে জানায় আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে, সুপার টাইফুনের পূর্বাভাসের পর বেশ কয়েকটি স্কুল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে। কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্থানীয় একাধিক ফ্লাইট বাতিল করেছে ফিলিপাইন এয়ারলাইনস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আশা করছে, সুপার টাইফুন ফুং ওয়াং স্থলে ওঠার পর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে। লুজন দ্বীপ অতিক্রমের সময় এটি ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই থাকবে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানান, দেশটির পূর্বাঞ্চলে ইতিমধ্যেই ভারী বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া শুরু হয়েছে।
ঝড়ের প্রভাবে গোটা দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সরাসরি আঘাত হানার আশঙ্কায় সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ রয়েছে কিছু নির্দিষ্ট এলাকায়। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলের কাতান্দুয়ানেস দ্বীপের অবস্থা আজ সকালে চরম বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। সেখানের বাসিন্দাদের নিরাপদ উঁচু স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
টাইফুন ফুং ওয়াং-এর প্রভাবে আবারও নিচু এলাকাগুলোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে পাহাড়ি ঢাল বেয়ে কাদামাটির স্রোত নেমে এসেছে। সম্প্রতি দেশটির ওপর তাণ্ডব চালিয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় কালমায়েগির পরবর্তী উদ্ধার অভিযানও স্থগিত করতে হয়েছে। এখনো শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ফিলিপাইন বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এখানে প্রায়ই ট্রপিক্যাল সাইক্লোন বা ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। প্রতি বছর প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রায় ২০টি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, যার অর্ধেক সরাসরি ফিলিপাইনে প্রভাব ফেলে।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন খারিজ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সিবিআই তাঁকে জেরা করতে পারবে। সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের পর বিচারপতি বদল করে দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত। তাঁরা জানান, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে রায় দিয়েছেন তা স্থগিত থাকবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য কোনো বিচারপতির হাত
১৯ মে ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যে ভুলবশত অন্যের বাড়িতে যাওয়ায় এক গৃহকর্মীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার কিছু আগে মারিয়া ফ্লোরিন্ডা রিওস পেরেজ নামের ওই নারীকে...
৬ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ‘আমাদের তিনবার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদি আমরা না থাকতাম, তাহলে সরকার কাকে নিষিদ্ধ করেছিল? প্রতিবারই আদালত সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। সংসদ ও বিধানসভায় বহুবার আরএসএসকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমর্থন ও বিরোধিতা—দুটিই হয়েছে। আইনগতভাবে ও বাস্তবে আমরা একটি সংগঠন, অসাংবিধানিক নই।
১৫ মিনিট আগে
মার্কিন সেনাবাহিনী আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অন্তত এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ ড্রোন কেনার পরিকল্পনা করছে। এরপর প্রতিবছর আধা মিলিয়ন থেকে কয়েক মিলিয়ন পর্যন্ত ড্রোন কেনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সচিব ড্যানিয়েল ড্রিসকল। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগে