ভারতের মুম্বাই ও আহমেদাবাদে ‘আদানি হেলথ সিটি’ প্রকল্পের অধীনে দুটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র চালু করতে যাচ্ছেন দেশটির অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি। ৬ হাজার কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা) বিনিয়োগে তৈরি হতে যাওয়া এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা মায়ো ক্লিনিক গ্লোবাল কনসালটিংয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে আদানি গ্রুপ। প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে এই মার্কিন সংস্থা।
গৌতম আদানি বলেন, ‘দুই বছর আগে আমার ৬০তম জন্মদিনের উপহার হিসেবে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছিল আমার পরিবার। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো সেই ৬০ হাজার কোটি রুপির প্রতিশ্রুতির প্রথম প্রকল্প। আদানি পরিবার পুরো খরচ বহন করবে, যাতে ভারতের সব স্তরের মানুষের জন্য উন্নতমানের ও সাশ্রয়ী চিকিৎসা ও মেডিকেল শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা যায়।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রতিটি আদানি হেলথ সিটি ক্যাম্পাসে থাকবে ১ হাজার শয্যার মাল্টি-সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতাল। একটি মেডিকেল কলেজ থাকবে, যেখানে প্রতি বছর ১৫০ জন স্নাতক শিক্ষার্থী, ৮০ জন আবাসিক চিকিৎসক ও ৪০ জনের বেশি ফেলো শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। এ ছাড়া, এখানে ট্রানজিশনাল কেয়ার, পুনর্বাসন সুবিধা এবং অত্যাধুনিক গবেষণা কেন্দ্রও থাকবে।
আদানি গ্রুপ এক বিবৃতিতে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মায়ো ক্লিনিক গ্লোবাল কনসালটিং তাদের সঙ্গে কাজ করছে। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোর সাংগঠনিক লক্ষ্য ও চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে কৌশলগত পরামর্শ দেবে। মায়ো ক্লিনিক প্রযুক্তির সংযুক্তি, বিশেষ করে ডিজিটাল ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এবং স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন সম্পর্কিত দিকনির্দেশনাও দেবে।
গৌতম আদানি এক্সে এক পোস্টে বলেন, ‘মায়ো ক্লিনিকের সঙ্গে অংশীদারত্বে আদানি হেলথ সিটি চালু করতে পেরে গর্বিত। আমরা বিশ্বমানের চিকিৎসা গবেষণা, সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা ও মেডিকেল শিক্ষার দিগন্ত খুলে দিচ্ছি। আহমেদাবাদ ও মুম্বাইয়ে দুটি ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু করছি। আমাদের লক্ষ্য, ভারতের প্রতিটি প্রান্তে অত্যাধুনিক চিকিৎসা উদ্ভাবন পৌঁছে দেওয়া। সুস্থ ও শক্তিশালী ভারতের পথে এগিয়ে চলার এটি কেবল শুরু!’
আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বের বৃহত্তম সমন্বিত অলাভজনক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান মায়ো ক্লিনিকের সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব ভারতের স্বাস্থ্যসেবার মান বিশেষ করে জটিল রোগের চিকিৎসা ও চিকিৎসা-সংক্রান্ত উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উন্নত করতে সহায়ক হবে।’
গত বছর আদানির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনে যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ। অভিযোগে বলা হয়, আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানি ও শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা ভারতীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ সংক্রান্ত চুক্তি পেতে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ দিয়েছেন। তবে আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
ভারতের মুম্বাই ও আহমেদাবাদে ‘আদানি হেলথ সিটি’ প্রকল্পের অধীনে দুটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র চালু করতে যাচ্ছেন দেশটির অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানি। ৬ হাজার কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা) বিনিয়োগে তৈরি হতে যাওয়া এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা মায়ো ক্লিনিক গ্লোবাল কনসালটিংয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে আদানি গ্রুপ। প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে এই মার্কিন সংস্থা।
গৌতম আদানি বলেন, ‘দুই বছর আগে আমার ৬০তম জন্মদিনের উপহার হিসেবে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছিল আমার পরিবার। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো সেই ৬০ হাজার কোটি রুপির প্রতিশ্রুতির প্রথম প্রকল্প। আদানি পরিবার পুরো খরচ বহন করবে, যাতে ভারতের সব স্তরের মানুষের জন্য উন্নতমানের ও সাশ্রয়ী চিকিৎসা ও মেডিকেল শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা যায়।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রতিটি আদানি হেলথ সিটি ক্যাম্পাসে থাকবে ১ হাজার শয্যার মাল্টি-সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতাল। একটি মেডিকেল কলেজ থাকবে, যেখানে প্রতি বছর ১৫০ জন স্নাতক শিক্ষার্থী, ৮০ জন আবাসিক চিকিৎসক ও ৪০ জনের বেশি ফেলো শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। এ ছাড়া, এখানে ট্রানজিশনাল কেয়ার, পুনর্বাসন সুবিধা এবং অত্যাধুনিক গবেষণা কেন্দ্রও থাকবে।
আদানি গ্রুপ এক বিবৃতিতে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মায়ো ক্লিনিক গ্লোবাল কনসালটিং তাদের সঙ্গে কাজ করছে। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোর সাংগঠনিক লক্ষ্য ও চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে কৌশলগত পরামর্শ দেবে। মায়ো ক্লিনিক প্রযুক্তির সংযুক্তি, বিশেষ করে ডিজিটাল ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এবং স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন সম্পর্কিত দিকনির্দেশনাও দেবে।
গৌতম আদানি এক্সে এক পোস্টে বলেন, ‘মায়ো ক্লিনিকের সঙ্গে অংশীদারত্বে আদানি হেলথ সিটি চালু করতে পেরে গর্বিত। আমরা বিশ্বমানের চিকিৎসা গবেষণা, সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা ও মেডিকেল শিক্ষার দিগন্ত খুলে দিচ্ছি। আহমেদাবাদ ও মুম্বাইয়ে দুটি ১ হাজার শয্যার হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু করছি। আমাদের লক্ষ্য, ভারতের প্রতিটি প্রান্তে অত্যাধুনিক চিকিৎসা উদ্ভাবন পৌঁছে দেওয়া। সুস্থ ও শক্তিশালী ভারতের পথে এগিয়ে চলার এটি কেবল শুরু!’
আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বের বৃহত্তম সমন্বিত অলাভজনক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান মায়ো ক্লিনিকের সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব ভারতের স্বাস্থ্যসেবার মান বিশেষ করে জটিল রোগের চিকিৎসা ও চিকিৎসা-সংক্রান্ত উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উন্নত করতে সহায়ক হবে।’
গত বছর আদানির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনে যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ। অভিযোগে বলা হয়, আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানি ও শীর্ষ কিছু কর্মকর্তা ভারতীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ সংক্রান্ত চুক্তি পেতে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ দিয়েছেন। তবে আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে