আকস্মিক সফরে সৌদি আরবে গেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সৌদি আরবের জেদ্দায় আরব লিগের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন চলাকালীনই দেশটি সফরে গেলেন তিনি। সৌদি আরবে এটিই তাঁর প্রথম সফর। কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার নিজের টুইটার হ্যান্ডলে জেলেনস্কি বলেন, ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে প্রথমবারের মতো সৌদি আরব সফর শুরু করলাম। আরব বিশ্বের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পর্ক এগিয়ে নিতেই এই সফর।’
ওই টুইট বার্তায় জেলেনস্কি আরও বলেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ক্রিমিয়াসহ ইউক্রেনের অন্য অঞ্চলগুলোয় আটক রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্ত করা, ইউক্রেনের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনা, যুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনা এবং জ্বালানিসংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে তিনি সেখানে আলোচনা করবেন।
জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং পারস্পরিক সহযোগিতার জায়গাকে নতুন একটি মাত্রায় নিয়ে যেতে আমরা প্রস্তুত আছি।’
সৌদি আরবে আরব লিগের সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা জেলেনস্কির। এর আগে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।
গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা করে রাশিয়া। এরপর থেকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেছেন। জেলেনস্কির সফরগুলো মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ তাঁর মিত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। খুব শিগগিরই জি–৭ বৈঠকে যোগ দিতে জাপানে যাবেন।
মধ্যপ্রাচ্যে রাজনীতির নতুন মোড় এরই মধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এক দশকেরও বেশি সময় পর আরব লিগে ফিরেছে সিরিয়া। প্রেসিডেন্ট আসাদ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। চিরশত্রু ইরানের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছে। আর এতে মধ্যস্থতা করছে চীন। সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গেও সৌদি আরবের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হচ্ছে বলে ইঙ্গিত মিলছে।
বিপরীতে দীর্ঘ দিনের মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে রিয়াদের।
এর মধ্যে জেলেনস্কির সৌদি সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ইঙ্গিতবহ বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। যেখানে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমাদের কাছ থেকে যথেষ্ট অস্ত্র সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ করছে ইউক্রেন।
আকস্মিক সফরে সৌদি আরবে গেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সৌদি আরবের জেদ্দায় আরব লিগের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন চলাকালীনই দেশটি সফরে গেলেন তিনি। সৌদি আরবে এটিই তাঁর প্রথম সফর। কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার নিজের টুইটার হ্যান্ডলে জেলেনস্কি বলেন, ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে প্রথমবারের মতো সৌদি আরব সফর শুরু করলাম। আরব বিশ্বের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পর্ক এগিয়ে নিতেই এই সফর।’
ওই টুইট বার্তায় জেলেনস্কি আরও বলেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ক্রিমিয়াসহ ইউক্রেনের অন্য অঞ্চলগুলোয় আটক রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্ত করা, ইউক্রেনের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনা, যুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনা এবং জ্বালানিসংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে তিনি সেখানে আলোচনা করবেন।
জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং পারস্পরিক সহযোগিতার জায়গাকে নতুন একটি মাত্রায় নিয়ে যেতে আমরা প্রস্তুত আছি।’
সৌদি আরবে আরব লিগের সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা জেলেনস্কির। এর আগে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।
গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা করে রাশিয়া। এরপর থেকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেছেন। জেলেনস্কির সফরগুলো মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ তাঁর মিত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। খুব শিগগিরই জি–৭ বৈঠকে যোগ দিতে জাপানে যাবেন।
মধ্যপ্রাচ্যে রাজনীতির নতুন মোড় এরই মধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এক দশকেরও বেশি সময় পর আরব লিগে ফিরেছে সিরিয়া। প্রেসিডেন্ট আসাদ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। চিরশত্রু ইরানের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছে। আর এতে মধ্যস্থতা করছে চীন। সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গেও সৌদি আরবের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হচ্ছে বলে ইঙ্গিত মিলছে।
বিপরীতে দীর্ঘ দিনের মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে রিয়াদের।
এর মধ্যে জেলেনস্কির সৌদি সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ইঙ্গিতবহ বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। যেখানে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমাদের কাছ থেকে যথেষ্ট অস্ত্র সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ করছে ইউক্রেন।
এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
৩ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা (২২: ০০ জিএমটি) নাগাদ ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুদ্ধবিরতি ‘এখন থেকে প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে’ কার্যকর হতে শুরু
৪০ মিনিট আগেকাতার সরকারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। ইরান ও ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোতেও উভয় পক্ষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার খবর এসেছে। তবে কোনো সরকারের পক্ষ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে