লন্ডনের নিল’স ইয়ার্ড ডেয়ারি থেকে ২২ হাজার কেজির বেশি পনির চুরি গিয়েছে। এই পনিরের মূল্য তিন লাখ পাউন্ডের বেশি। বৈধ পাইকারি বিক্রেতা সেজে জালিয়াতরা সাউথওয়ার্কের ওই খামার থেকে কাপড়ের মোড়া ৯৫০টি পনিরের টুকরো নিয়ে যায়। তারপরই ডেয়ারিটি বুঝতে পারি আসলে একটি জাল ফার্মের প্রতারণার শিকার হয়েছে তারা।
নিল’স ইয়ার্ড জানিয়েছে তাদের পনির নির্মাতাদের অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে। কারণ এ নির্মাতারা তাদের জায়গায় হওয়া চুরির কারণে হওয়া ক্ষতি বহন করার সুযোগ নেই। তারা এখন আর্থিক ধাক্কা সামলানোর চেষ্টা করছে।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
দক্ষ তিন নির্মাতা হ্যাফড ওয়েলশ, ওয়েস্টকম্ব এবং পিচফর্কের ২২ টনের বেশি চেডার (এক ধরনের শক্ত পনির) নিয়ে গেছে জালিয়াতেরা। এই সবগুলো নির্মাতাই পুরস্কারবিজয়ী এবং এদের দামও চড়া বাজারে।
নিল’স ইয়ার্ড ডেয়ারি প্রতি ৩০০ গ্রামের হ্যাফড ওয়েলশ ১২ দশমিক ৯০ পাউন্ড, ২৫০ গ্রামের ওয়েস্টকম্ব ৭ দশমিক ১৫ পাউন্ড এবং পিচফর্ক ১১ পাউন্ডে বিক্রি করে।
হ্যাফড পনির যে খামারে তৈরি হয় তার মালিক প্যাট্রিক হোল্ডেন বলেন, ‘পনির কারিগরদের পৃথিবীটা এমন একটি জায়গা যেখানে সমস্ত লেনদেনে বিশ্বাস গভীরভাবে জড়িত। এখানে একজনের কথাই একজনের বন্ধন। এটি ওই কোম্পানির একটি ধাক্কার কারণ হতে পারে। কিন্তু আমাদের ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে যে আস্থার মাত্রাটি রয়েছে তা এ ঘটনায় প্রভাবিত হবে না।’
ওয়েস্টকম্ব ডেয়ারির টম ক্লেভার বলেন, ‘এ পনির তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয় প্রায় তিন বছর আগে। যখন আমরা পশুদের খাদ্যের জন্য বীজ রোপণ করি। গরু লালন-পালন, চাষাবাদের সেরা পদ্ধতি ব্যবহার এবং সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো পনির উৎপাদনের জন্য যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে তা অনুমানের বাইরে। আর এটাই কিনা চুরি হয় গেল... এটি এক কথায় ভয়ানক।’
মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ পনির চুরির ঘটনা তদন্ত করছে তারা।
লন্ডনের নিল’স ইয়ার্ড ডেয়ারি থেকে ২২ হাজার কেজির বেশি পনির চুরি গিয়েছে। এই পনিরের মূল্য তিন লাখ পাউন্ডের বেশি। বৈধ পাইকারি বিক্রেতা সেজে জালিয়াতরা সাউথওয়ার্কের ওই খামার থেকে কাপড়ের মোড়া ৯৫০টি পনিরের টুকরো নিয়ে যায়। তারপরই ডেয়ারিটি বুঝতে পারি আসলে একটি জাল ফার্মের প্রতারণার শিকার হয়েছে তারা।
নিল’স ইয়ার্ড জানিয়েছে তাদের পনির নির্মাতাদের অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে। কারণ এ নির্মাতারা তাদের জায়গায় হওয়া চুরির কারণে হওয়া ক্ষতি বহন করার সুযোগ নেই। তারা এখন আর্থিক ধাক্কা সামলানোর চেষ্টা করছে।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
দক্ষ তিন নির্মাতা হ্যাফড ওয়েলশ, ওয়েস্টকম্ব এবং পিচফর্কের ২২ টনের বেশি চেডার (এক ধরনের শক্ত পনির) নিয়ে গেছে জালিয়াতেরা। এই সবগুলো নির্মাতাই পুরস্কারবিজয়ী এবং এদের দামও চড়া বাজারে।
নিল’স ইয়ার্ড ডেয়ারি প্রতি ৩০০ গ্রামের হ্যাফড ওয়েলশ ১২ দশমিক ৯০ পাউন্ড, ২৫০ গ্রামের ওয়েস্টকম্ব ৭ দশমিক ১৫ পাউন্ড এবং পিচফর্ক ১১ পাউন্ডে বিক্রি করে।
হ্যাফড পনির যে খামারে তৈরি হয় তার মালিক প্যাট্রিক হোল্ডেন বলেন, ‘পনির কারিগরদের পৃথিবীটা এমন একটি জায়গা যেখানে সমস্ত লেনদেনে বিশ্বাস গভীরভাবে জড়িত। এখানে একজনের কথাই একজনের বন্ধন। এটি ওই কোম্পানির একটি ধাক্কার কারণ হতে পারে। কিন্তু আমাদের ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে যে আস্থার মাত্রাটি রয়েছে তা এ ঘটনায় প্রভাবিত হবে না।’
ওয়েস্টকম্ব ডেয়ারির টম ক্লেভার বলেন, ‘এ পনির তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয় প্রায় তিন বছর আগে। যখন আমরা পশুদের খাদ্যের জন্য বীজ রোপণ করি। গরু লালন-পালন, চাষাবাদের সেরা পদ্ধতি ব্যবহার এবং সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো পনির উৎপাদনের জন্য যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে তা অনুমানের বাইরে। আর এটাই কিনা চুরি হয় গেল... এটি এক কথায় ভয়ানক।’
মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ পনির চুরির ঘটনা তদন্ত করছে তারা।
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৫ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
১৩ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে