রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পর পেরিয়ে গেছে প্রায় দেড় বছর। এই সময়ের মধ্যে পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনকে ১৬ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি সামরিক ও বেসামরিক সহায়তা দিয়েছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক ম্যাগাজিন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাভরভ বলেছেন, ‘অর্থের বিবেচনায় পশ্চিমা বিশ্ব জেলেনস্কি প্রশাসনকে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে ১৬ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে এককভাবে যুক্তরাষ্ট্রই ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়েছে।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ওয়াশিংটনভিত্তিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে ইউক্রেনকে সব মিলিয়ে ১১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে। সেই হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ঘরপ্রতি ৯০০ ডলার ঋণ নিয়েছে এবং আরও ৩০০ ডলার ঋণের বোঝা তুলে দিয়েছে সেই ঋণের সুদ পরিশোধের দায় হিসেবে।’ তিনি বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতির এই দুঃসময়ে এটি একটি বিশাল পরিমাণ।’
রাশিয়ার এই শীর্ষ কূটনীতিকের মতে, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার জন্য গঠিত তথাকথিত ‘র্যামস্টেইন জোটের’ প্রায় ৫০টি দেশই আসলে কিয়েভ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে জড়িত। এমনকি তাঁরা এই সংঘাতে সন্ত্রাসবাদী লড়াইয়ের পদ্ধতি ব্যবহার করতেও দ্বিধা করে না। লাভরভ অভিযোগ করেন, ইউক্রেনের গুচ্ছবোমা এবং দূরপাল্লার যুদ্ধাস্ত্রসহ বড় ধরনের অস্ত্র সরবরাহ ইউক্রেনে পাঠানো হচ্ছে। এ ছাড়া, ন্যাটোর প্রশিক্ষকেরা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা কার্যক্রমে অংশ নেয় এবং ন্যাটো ইউক্রেনকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করে।
পশ্চিমারা বারবার একই মন্ত্র আউড়ে যাচ্ছে যে, তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োজন ততক্ষণ কিয়েভকে সমর্থন দিয়ে যাবেন। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবেই এটি প্রমাণিত যে, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের সমর্থন দিতে ব্যর্থ। উদাহরণ হিসেবে লাভরভ দক্ষিণ ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা এবং সর্বশেষ আফগানিস্তানে আশরাফ ঘানির সরকারকে দেওয়া সহায়তার কথা উল্লেখ করেন।
রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পর পেরিয়ে গেছে প্রায় দেড় বছর। এই সময়ের মধ্যে পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনকে ১৬ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি সামরিক ও বেসামরিক সহায়তা দিয়েছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক ম্যাগাজিন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাভরভ বলেছেন, ‘অর্থের বিবেচনায় পশ্চিমা বিশ্ব জেলেনস্কি প্রশাসনকে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে ১৬ হাজার কোটি ডলারেরও বেশি সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে এককভাবে যুক্তরাষ্ট্রই ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়েছে।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ওয়াশিংটনভিত্তিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে ইউক্রেনকে সব মিলিয়ে ১১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে। সেই হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ঘরপ্রতি ৯০০ ডলার ঋণ নিয়েছে এবং আরও ৩০০ ডলার ঋণের বোঝা তুলে দিয়েছে সেই ঋণের সুদ পরিশোধের দায় হিসেবে।’ তিনি বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতির এই দুঃসময়ে এটি একটি বিশাল পরিমাণ।’
রাশিয়ার এই শীর্ষ কূটনীতিকের মতে, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার জন্য গঠিত তথাকথিত ‘র্যামস্টেইন জোটের’ প্রায় ৫০টি দেশই আসলে কিয়েভ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে জড়িত। এমনকি তাঁরা এই সংঘাতে সন্ত্রাসবাদী লড়াইয়ের পদ্ধতি ব্যবহার করতেও দ্বিধা করে না। লাভরভ অভিযোগ করেন, ইউক্রেনের গুচ্ছবোমা এবং দূরপাল্লার যুদ্ধাস্ত্রসহ বড় ধরনের অস্ত্র সরবরাহ ইউক্রেনে পাঠানো হচ্ছে। এ ছাড়া, ন্যাটোর প্রশিক্ষকেরা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা কার্যক্রমে অংশ নেয় এবং ন্যাটো ইউক্রেনকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করে।
পশ্চিমারা বারবার একই মন্ত্র আউড়ে যাচ্ছে যে, তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োজন ততক্ষণ কিয়েভকে সমর্থন দিয়ে যাবেন। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবেই এটি প্রমাণিত যে, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের সমর্থন দিতে ব্যর্থ। উদাহরণ হিসেবে লাভরভ দক্ষিণ ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা এবং সর্বশেষ আফগানিস্তানে আশরাফ ঘানির সরকারকে দেওয়া সহায়তার কথা উল্লেখ করেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
১৮ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
২৬ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৩৭ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
১ ঘণ্টা আগে