পশ্চিমাদের অব্যাহত নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্রাজিল, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বিশ্বস্ত আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা করছে রাশিয়া। স্থানীয় সময় বুধবার ব্রিকস সম্মেলনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ কথা বলেছেন। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ব্রিকস সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে উদ্বোধনী বক্তৃতায় পুতিন বলেন, ‘আমরা ব্রিকস দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য প্রবাহ ও বৈদেশিক অর্থনৈতিক যোগাযোগ পুনর্বিন্যাস করার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
উন্নয়নশীল পাঁচটি দেশের অনানুষ্ঠানিক গ্রুপের নাম ‘ব্রিকস’। বেইজিংয়ের আয়োজনে ব্রিকস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া ও ব্রিকস দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এ বছরের প্রথম তিন মাসে ৪৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, ‘রুশ ব্যবসায়িক সম্প্রদায় ও ব্রিকস দেশগুলোর ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের মধ্যে যোগাযোগ আগের চেয়ে বেড়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ভারতে রাশিয়ার চেইন স্টোর খোলার জন্য এবং আমাদের বাজারে চীনা গাড়ি ও হার্ডওয়্যারের শেয়ার বাড়ানোর জন্য আলোচনা চলছে।’
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ও ভারতে তেল রপ্তানি বাড়াচ্ছে রাশিয়া। চীন গত মে মাসে রাশিয়া থেকে রেকর্ড মাত্রায় অপরিশোধিত তেল আমদানি করেছে।
পুতিন আরও বলেন, ‘পাঁচটি দেশের সঙ্গে রাশিয়ার ব্যাংকিং কার্যক্রম বাড়ানো হচ্ছে। আমরা ডলার ও ইউরোর ওপর নির্ভর না করে লেনদেনের বিকল্প উপায় খুঁজছি।’
রুশ প্রেসিডেন্ট তাঁর ভাষণে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির মৌলিক নীতিগুলো উপেক্ষা করেছে পশ্চিমারা। এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করবে। সারা বিশ্বের মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।’
সিএনএন বলেছে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া বিশ্ব অর্থনীতির বিশাল অংশ থেকে ছিটকে পড়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা দেশটিকে গভীর মন্দার দিকে ঠেলে দিয়েছে। তবে রপ্তানি থেকে অর্থ উপার্জন অব্যাহত রেখেছে মস্কো। ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বলেছে, রাশিয়ার তেল রপ্তানি আয় মে মাসে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
পশ্চিমাদের অব্যাহত নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্রাজিল, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বিশ্বস্ত আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা করছে রাশিয়া। স্থানীয় সময় বুধবার ব্রিকস সম্মেলনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ কথা বলেছেন। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ব্রিকস সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে উদ্বোধনী বক্তৃতায় পুতিন বলেন, ‘আমরা ব্রিকস দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য প্রবাহ ও বৈদেশিক অর্থনৈতিক যোগাযোগ পুনর্বিন্যাস করার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
উন্নয়নশীল পাঁচটি দেশের অনানুষ্ঠানিক গ্রুপের নাম ‘ব্রিকস’। বেইজিংয়ের আয়োজনে ব্রিকস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া ও ব্রিকস দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এ বছরের প্রথম তিন মাসে ৪৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, ‘রুশ ব্যবসায়িক সম্প্রদায় ও ব্রিকস দেশগুলোর ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের মধ্যে যোগাযোগ আগের চেয়ে বেড়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ভারতে রাশিয়ার চেইন স্টোর খোলার জন্য এবং আমাদের বাজারে চীনা গাড়ি ও হার্ডওয়্যারের শেয়ার বাড়ানোর জন্য আলোচনা চলছে।’
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন ও ভারতে তেল রপ্তানি বাড়াচ্ছে রাশিয়া। চীন গত মে মাসে রাশিয়া থেকে রেকর্ড মাত্রায় অপরিশোধিত তেল আমদানি করেছে।
পুতিন আরও বলেন, ‘পাঁচটি দেশের সঙ্গে রাশিয়ার ব্যাংকিং কার্যক্রম বাড়ানো হচ্ছে। আমরা ডলার ও ইউরোর ওপর নির্ভর না করে লেনদেনের বিকল্প উপায় খুঁজছি।’
রুশ প্রেসিডেন্ট তাঁর ভাষণে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির মৌলিক নীতিগুলো উপেক্ষা করেছে পশ্চিমারা। এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করবে। সারা বিশ্বের মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।’
সিএনএন বলেছে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া বিশ্ব অর্থনীতির বিশাল অংশ থেকে ছিটকে পড়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা দেশটিকে গভীর মন্দার দিকে ঠেলে দিয়েছে। তবে রপ্তানি থেকে অর্থ উপার্জন অব্যাহত রেখেছে মস্কো। ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বলেছে, রাশিয়ার তেল রপ্তানি আয় মে মাসে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১১ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১৩ ঘণ্টা আগে