ইউক্রেনের সেনারা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়লেও রাশিয়ার বাহিনী ইউক্রেনের মাটিতে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে। এই অবস্থায় ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় ডনবাস অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর খালি করার নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
সোমবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, ডনবাস অঞ্চলের পোকরভস্ক এবং এর আশপাশের গ্রামগুলোতে বসবাস করা পরিবারগুলোকে ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শহরটির সামরিক সরকারের প্রধান সের্হি ডোবরিয়াক বলেছেন, রাশিয়ার বাহিনী পৌঁছানোর আগে শহর ছেড়ে পালানোর জন্য বাসিন্দাদের আর দুই সপ্তাহের মতো সময় হাতে আছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৬০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ পোকরভস্ক শহরটি ইউক্রেনের প্রধান প্রতিরক্ষামূলক দুর্গগুলোর মধ্যে একটি। পূর্ব ফ্রন্টে ইউক্রেনের সেনাদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রসদকেন্দ্র।
দোনেৎস্ক অঞ্চলের গভর্নর ভাদিম ফিলাশকিন জানিয়েছেন, শহরটিতে ৪ হাজার শিশুসহ ৫৩ হাজারের বেশি মানুষ বসবাস করছে। তিনি বলেন, ‘কর্তৃপক্ষ শিশু এবং তাদের বাবা-মা বা অভিভাবকদের জোর করে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের শহরগুলো যখন শত্রুর অস্ত্রের সীমার মধ্যে থাকে, তখন এগুলো খালি করার সিদ্ধান্ত প্রয়োজনীয় এবং অনিবার্য।’
এদিকে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে ইউক্রেনের বাহিনীও রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে। ধীরে ধীরে রাশিয়ার আরও ভেতরে প্রবেশ করছে দলটি। গুঁড়িয়ে দিচ্ছে রাশিয়ার কৌশলগত নানা স্থাপনা। সর্বশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুও ধ্বংস করেছে তারা। এটি গত এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় সেতু ধ্বংসের ঘটনা।
গতকাল রোববার দ্বিতীয় সেতুটিতে হামলার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী। ধ্বংস হওয়া সেতুটি কুরস্ক অঞ্চলের জভানোয়ের সেম নদীর ওপরে ছিল। সোমবার একই নদীর ওপর ইউক্রেনের বাহিনী তৃতীয় আরেকটি সেতু ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছেন রাশিয়ান কয়েকজন সামরিক ব্লগার। তবে এই সেতুর বিষয়ে কিয়েভ এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি। তবে সেতুটি সত্যিই ধ্বংস হয়ে থাকলে রাশিয়ার সামরিক সরবরাহ আরও বাধাগ্রস্ত হবে এবং ইউক্রেনকে দখল করা অঞ্চলের ওপর নিয়ন্ত্রণ সুসংহত করতে সহায়তা করবে।
ইউক্রেনের সেনারা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়লেও রাশিয়ার বাহিনী ইউক্রেনের মাটিতে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে। এই অবস্থায় ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় ডনবাস অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর খালি করার নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
সোমবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, ডনবাস অঞ্চলের পোকরভস্ক এবং এর আশপাশের গ্রামগুলোতে বসবাস করা পরিবারগুলোকে ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শহরটির সামরিক সরকারের প্রধান সের্হি ডোবরিয়াক বলেছেন, রাশিয়ার বাহিনী পৌঁছানোর আগে শহর ছেড়ে পালানোর জন্য বাসিন্দাদের আর দুই সপ্তাহের মতো সময় হাতে আছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৬০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ পোকরভস্ক শহরটি ইউক্রেনের প্রধান প্রতিরক্ষামূলক দুর্গগুলোর মধ্যে একটি। পূর্ব ফ্রন্টে ইউক্রেনের সেনাদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রসদকেন্দ্র।
দোনেৎস্ক অঞ্চলের গভর্নর ভাদিম ফিলাশকিন জানিয়েছেন, শহরটিতে ৪ হাজার শিশুসহ ৫৩ হাজারের বেশি মানুষ বসবাস করছে। তিনি বলেন, ‘কর্তৃপক্ষ শিশু এবং তাদের বাবা-মা বা অভিভাবকদের জোর করে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের শহরগুলো যখন শত্রুর অস্ত্রের সীমার মধ্যে থাকে, তখন এগুলো খালি করার সিদ্ধান্ত প্রয়োজনীয় এবং অনিবার্য।’
এদিকে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে ইউক্রেনের বাহিনীও রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে। ধীরে ধীরে রাশিয়ার আরও ভেতরে প্রবেশ করছে দলটি। গুঁড়িয়ে দিচ্ছে রাশিয়ার কৌশলগত নানা স্থাপনা। সর্বশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুও ধ্বংস করেছে তারা। এটি গত এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় সেতু ধ্বংসের ঘটনা।
গতকাল রোববার দ্বিতীয় সেতুটিতে হামলার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী। ধ্বংস হওয়া সেতুটি কুরস্ক অঞ্চলের জভানোয়ের সেম নদীর ওপরে ছিল। সোমবার একই নদীর ওপর ইউক্রেনের বাহিনী তৃতীয় আরেকটি সেতু ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছেন রাশিয়ান কয়েকজন সামরিক ব্লগার। তবে এই সেতুর বিষয়ে কিয়েভ এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি। তবে সেতুটি সত্যিই ধ্বংস হয়ে থাকলে রাশিয়ার সামরিক সরবরাহ আরও বাধাগ্রস্ত হবে এবং ইউক্রেনকে দখল করা অঞ্চলের ওপর নিয়ন্ত্রণ সুসংহত করতে সহায়তা করবে।
২০২৫ সালে ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডসের তথা ডাচ শিশুরাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। ৪৩টি উন্নত দেশের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে এই মূল্যায়ন করা হয়। কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন ডাচ শিশুরাই সবচেয়ে সুখী, তবে এই বিষয়ে মার্কিন কিশোরী ম্যারি ফ্রান্সিস রাস্কেলের পর্যালোচনাটি জেনে নিতে পারেন
৪ ঘণ্টা আগেগত মাসে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের দুটি প্রধান সন্ত্রাসী স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল ভারত। এবার এই প্রথম হাই রেজল্যুশনের নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে এসব হামলার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ধরা পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত একটি খুনের মামলার বিচার শেষ হলো আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তির কল্যাণে। ১৯৬৭ সালে লুইসা ডান নামে এক বিধবাকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন রাইল্যান্ড হেডলি নামে ৯২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে