রাশিয়া ন্যাটোর দেশগুলোতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি বছর বেলারুশে ১ লাখ ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করছে রাশিয়া। জেলেনস্কির ধারণা, এই সেনা ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে।
আজ শুক্রবার মিউনিখে আয়োজিত এক নিরাপত্তা সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘রাশিয়া এ বছর প্রশিক্ষণ ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য বেলারুশে ১৫টি ডিভিশন প্রস্তুত করবে। এতে সেনাসংখ্যা হবে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই, এই বাহিনী ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালাবে কি না। তবে তারা আক্রমণ করবে— সেটা নিশ্চিত। হয় তারা ২০২২ সালের মতোই ইউক্রেনে প্রবেশ করবে, নয়তো পোল্যান্ড কিংবা বাল্টিক দেশগুলোর দিকে অগ্রসর হবে।’
জেলেনস্কির দাবি, ‘পুতিন ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং আগামী বছর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করতে পারেন। তবে এটি শতভাগ নিশ্চিত নয়। আমরা আশা করি, তাঁকে থামানো সম্ভব হবে।’
তিনি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পুতিনকে থামানোর একমাত্র উপায় হলো আমাদের জন্য শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।’
এদিকে জেলেনস্কির এই সতর্কবার্তা এমন সময়ে এক এল, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন সংকটের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন।
২০২২ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর ইউক্রেনের প্রায় কয়েক হাজার মানুষ নিহত এবং লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এর ফলে মস্কো ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সম্পর্কের বড় সংকট সৃষ্টি করেছে। ১৯৬২ সালের কিউবান মিসাইল সংকটের পর এমনটি আর কখনো দেখা যায়নি।
রাশিয়া এই আক্রমণকে প্রতিরক্ষামূলক বিশেষ সামরিক অভিযান হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং রাশিয়ার দাবি, ইউরোপে ন্যাটোর পূর্বমুখী বিপজ্জনক সম্প্রসারণ রোধ করার জন্য এ যুদ্ধের প্রয়োজন ছিল। বর্তমানে রাশিয়া ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেছে।
রাশিয়া ন্যাটোর দেশগুলোতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি বছর বেলারুশে ১ লাখ ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করছে রাশিয়া। জেলেনস্কির ধারণা, এই সেনা ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে।
আজ শুক্রবার মিউনিখে আয়োজিত এক নিরাপত্তা সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘রাশিয়া এ বছর প্রশিক্ষণ ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য বেলারুশে ১৫টি ডিভিশন প্রস্তুত করবে। এতে সেনাসংখ্যা হবে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই, এই বাহিনী ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালাবে কি না। তবে তারা আক্রমণ করবে— সেটা নিশ্চিত। হয় তারা ২০২২ সালের মতোই ইউক্রেনে প্রবেশ করবে, নয়তো পোল্যান্ড কিংবা বাল্টিক দেশগুলোর দিকে অগ্রসর হবে।’
জেলেনস্কির দাবি, ‘পুতিন ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং আগামী বছর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করতে পারেন। তবে এটি শতভাগ নিশ্চিত নয়। আমরা আশা করি, তাঁকে থামানো সম্ভব হবে।’
তিনি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পুতিনকে থামানোর একমাত্র উপায় হলো আমাদের জন্য শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।’
এদিকে জেলেনস্কির এই সতর্কবার্তা এমন সময়ে এক এল, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন সংকটের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন।
২০২২ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর ইউক্রেনের প্রায় কয়েক হাজার মানুষ নিহত এবং লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এর ফলে মস্কো ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সম্পর্কের বড় সংকট সৃষ্টি করেছে। ১৯৬২ সালের কিউবান মিসাইল সংকটের পর এমনটি আর কখনো দেখা যায়নি।
রাশিয়া এই আক্রমণকে প্রতিরক্ষামূলক বিশেষ সামরিক অভিযান হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং রাশিয়ার দাবি, ইউরোপে ন্যাটোর পূর্বমুখী বিপজ্জনক সম্প্রসারণ রোধ করার জন্য এ যুদ্ধের প্রয়োজন ছিল। বর্তমানে রাশিয়া ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে