অনলাইন ডেস্ক
জার্মানির হামবুর্গ শহরের একটি হাউসবোট থেকে দেশটির জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ৫৮ বছর বয়সী লেখিকাকে সহিংসভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
আজ রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, আলেক্সান্দ্রার মরদেহ উদ্ধারের পর প্রাথমিক আলামত বিশ্লেষণের পর এটিকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে নিশ্চিত হয়েছে তদন্তকারীরা। ঘটনাটি তদন্তের জন্য তাই মার্ডার স্কোয়াডের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুলিশের বরাতে স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিআর জানিয়েছে, আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশকে গুলি করা হয়েছিল। হামবুর্গের মুরফ্লিট জেলার ইলবে নদীর হোলৎসহাফেন তীরে লম্বা একটি গোলাপি রঙের হাউসবোটে বাস করতেন তিনি। স্থানটির আশপাশে কেউ সন্দেহজনক কিছু দেখেছেন কি না, এ ব্যাপারে সম্ভাব্য সাক্ষীদের কাছে সাহায্য চেয়েছে পুলিশ।
পুলিশের মতে, আলেক্সান্দ্রার মরদেহ প্রথম দেখতে পান তাঁর ছেলে। ধারণা করা হচ্ছে, মধ্যরাত থেকে সকাল সাড়ে ৫টার মধ্যে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
পুলিশের এক মুখপাত্র স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, বর্তমান তথ্য অনুযায়ী, আত্মীয়রা ৫৮ বছর বয়সী লেখিকাকে তাঁর হাউসবোটে অচেতন অবস্থায় খুঁজে পান এবং ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিস এসে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে। আলামত বিশ্লেষণের পর নিশ্চিত হওয়া গেছে, তিনি সহিংসতার শিকার হয়ে মারা গেছেন।
তদন্তকারীরা সম্ভাব্য সন্দেহভাজনদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন এবং খুনি নিহত ব্যক্তির পরিচিত ছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখছেন। পুলিশ জানিয়েছে, চলমান তদন্তের কারণে এখনই এর বেশি তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
ঘটনার স্থানটিতেও ডুবুরিরা অনুসন্ধান চালিয়েছেন। কারণ, ধারণা করা হচ্ছে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি হয়তো নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশ তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। শুরুর দিকে তিনি ইউক্রেনের কিয়েভে একটি নারীবিষয়ক ম্যাগাজিন প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তিনি জার্মানিতে ‘স্টার্ন’সহ অন্যান্য ম্যাগাজিনের জন্য ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন।
২০১২ সালে তিনি তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘মাই রাশিয়ান মাদার-ইন-ল অ্যান্ড আদার ক্যাটাস্ট্রফস’ প্রকাশ করেন। বইটি মূলত তাঁর রুশ স্বামীর সঙ্গে বিবাহিত জীবনের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে লেখা। বইটি জার্মানির প্রখ্যাত ‘দার স্পিগ্যাল’ ম্যাগাজিনের বেস্টসেলার তালিকায় দীর্ঘদিন ধরে ছিল এবং পরে এটি ফরাসি ভাষাতেও অনূদিত হয়।
২০১৬ সালে তিনি প্রকাশ করেন অপরাধভিত্তিক উপন্যাস ‘ডেথ ইজ অ্যা সার্টেইনিটি’ এবং ২০১৯ সালে ‘স্ক্যালেটনস ইন দ্য ক্লোসেট’। দুটি বই-ই পেঙ্গুইন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। তাঁর লেখায় রসিকতা, পারিবারিক কাহিনি ও সামাজিক প্রসঙ্গের মিশ্রণ পাওয়া যেত।
জার্মানির হামবুর্গ শহরের একটি হাউসবোট থেকে দেশটির জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ৫৮ বছর বয়সী লেখিকাকে সহিংসভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
আজ রোববার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, আলেক্সান্দ্রার মরদেহ উদ্ধারের পর প্রাথমিক আলামত বিশ্লেষণের পর এটিকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে নিশ্চিত হয়েছে তদন্তকারীরা। ঘটনাটি তদন্তের জন্য তাই মার্ডার স্কোয়াডের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুলিশের বরাতে স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিআর জানিয়েছে, আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশকে গুলি করা হয়েছিল। হামবুর্গের মুরফ্লিট জেলার ইলবে নদীর হোলৎসহাফেন তীরে লম্বা একটি গোলাপি রঙের হাউসবোটে বাস করতেন তিনি। স্থানটির আশপাশে কেউ সন্দেহজনক কিছু দেখেছেন কি না, এ ব্যাপারে সম্ভাব্য সাক্ষীদের কাছে সাহায্য চেয়েছে পুলিশ।
পুলিশের মতে, আলেক্সান্দ্রার মরদেহ প্রথম দেখতে পান তাঁর ছেলে। ধারণা করা হচ্ছে, মধ্যরাত থেকে সকাল সাড়ে ৫টার মধ্যে তাঁর মৃত্যু ঘটে।
পুলিশের এক মুখপাত্র স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, বর্তমান তথ্য অনুযায়ী, আত্মীয়রা ৫৮ বছর বয়সী লেখিকাকে তাঁর হাউসবোটে অচেতন অবস্থায় খুঁজে পান এবং ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিস এসে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে। আলামত বিশ্লেষণের পর নিশ্চিত হওয়া গেছে, তিনি সহিংসতার শিকার হয়ে মারা গেছেন।
তদন্তকারীরা সম্ভাব্য সন্দেহভাজনদের বিষয়ে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন এবং খুনি নিহত ব্যক্তির পরিচিত ছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখছেন। পুলিশ জানিয়েছে, চলমান তদন্তের কারণে এখনই এর বেশি তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
ঘটনার স্থানটিতেও ডুবুরিরা অনুসন্ধান চালিয়েছেন। কারণ, ধারণা করা হচ্ছে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি হয়তো নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
আলেক্সান্দ্রা ফ্র্যোলিশ তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। শুরুর দিকে তিনি ইউক্রেনের কিয়েভে একটি নারীবিষয়ক ম্যাগাজিন প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তিনি জার্মানিতে ‘স্টার্ন’সহ অন্যান্য ম্যাগাজিনের জন্য ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন।
২০১২ সালে তিনি তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘মাই রাশিয়ান মাদার-ইন-ল অ্যান্ড আদার ক্যাটাস্ট্রফস’ প্রকাশ করেন। বইটি মূলত তাঁর রুশ স্বামীর সঙ্গে বিবাহিত জীবনের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে লেখা। বইটি জার্মানির প্রখ্যাত ‘দার স্পিগ্যাল’ ম্যাগাজিনের বেস্টসেলার তালিকায় দীর্ঘদিন ধরে ছিল এবং পরে এটি ফরাসি ভাষাতেও অনূদিত হয়।
২০১৬ সালে তিনি প্রকাশ করেন অপরাধভিত্তিক উপন্যাস ‘ডেথ ইজ অ্যা সার্টেইনিটি’ এবং ২০১৯ সালে ‘স্ক্যালেটনস ইন দ্য ক্লোসেট’। দুটি বই-ই পেঙ্গুইন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। তাঁর লেখায় রসিকতা, পারিবারিক কাহিনি ও সামাজিক প্রসঙ্গের মিশ্রণ পাওয়া যেত।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে